ভিয়েতনাম কাজের ভিসা - ভিয়েতনাম ই-ভিসা পাওয়ার সহজ পদ্ধতি
ভূমিকা
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক আপনি অনেক খোঁজাখুজির পর নিশ্চয়ই ভিয়েতনাম কাজের ভিসা - ভিয়েতনাম ই-ভিসা পাওয়ার সহজ পদ্ধতি কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে ভিয়েতনাম কাজের ভিসা - ভিয়েতনাম ই-ভিসা পাওয়ার সহজ পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।
ভিয়েতনাম ই-ভিসা হল ভিয়েতনামে প্রবেশের জন্য একটি অনলাইনে জারি করা ভিসার ধরন। এটি ভিয়েতনামের অভিবাসন বিভাগ দ্বারা জারি করা হয় এবং ৯0 দিন পর্যন্ত বৈধতা সহ রয়েছে। ই-ভিসার জন্য আবেদন করতে, আবেদনকারীদের ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালের মাধ্যমে একটি অনলাইন আবেদন জমা দিতে হবে। আবেদনটিতে আবেদনকারীর পাসপোর্টের তথ্য, ব্যক্তিগত তথ্য এবং ভিয়েতনামে ভ্রমণের উদ্দেশ্য অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
ভিয়েতনাম ভিসা পাওয়ার সহজ পদ্ধতি
ভিয়েতনাম ভিসা পাওয়ার চারটি সহজ পদ্ধতি হল:
১. অনলাইনে ভিসা আবেদন করা
২. ভিয়েতনামের দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে ভিসা পাওয়া
৩. ভিয়েতনামে পৌঁছানোর পর ভিসা পাওয়া
৪. একটি ভিয়েতনামে ভ্রমণ সংস্থার মাধ্যমে ভিসা পাওয়া
ই-ভিসার জন্য আবেদন করুন: ই-ভিসা হল ভিয়েতনামে প্রবেশের জন্য একটি অনলাইনে জারি করা ভিসার ধরন। এটি ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে আবেদন করা যেতে পারে। ই-ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্টের অধিকারী হতে হবে যা ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ। ই-ভিসার আবেদন ফি এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 25 মার্কিন ডলার এবং একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 50 মার্কিন ডলার।
- ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে যান।
ভিয়েতনামে অবস্থিত একটি দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে ভিসার জন্য আবেদন করুন: ভিয়েতনামে অবস্থিত একটি দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে ভিসার জন্য আবেদন করা যেতে পারে।
ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই নিম্নলিখিত নথিগুলি জমা দিতে হবে:
- পাসপোর্ট
- ভিসা আবেদন ফর্ম
- দুটি পাসপোর্টের সাইজের ছবি
- ভিসা ফি
একটি ভিয়েতনামের ভিসা প্রসেসিং এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করুন: একটি ভিয়েতনামের ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি আপনার হয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। এটি একটি আরামদায়ক বিকল্প, তবে এটি সাধারণত ই-ভিসা বা দূতাবাস বা কনস্যুলেটের মাধ্যমে আবেদন করার চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
ভিয়েতনামে পৌঁছে ভিসার জন্য আবেদন করুন: ভিয়েতনামে পৌঁছে ভিসার জন্য আবেদন করা যেতে পারে। এই বিকল্পটি সবচেয়ে ব্যয়বহুল, তবে এটি একটি দ্রুত এবং সহজ উপায়।
ভিয়েতনাম ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি হল:
পাসপোর্ট: পাসপোর্টটি ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ হতে হবে।
ভিসা আবেদন ফর্ম: আবেদন ফর্মটি ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে পাওয়া যায়।
দুটি পাসপোর্টের সাইজের ছবি: ছবিগুলি ছয় মাসের মধ্যে তোলা হয়েছে এমন হতে হবে।
ভিসা ফি: ই-ভিসার জন্য আবেদন ফি এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 25 মার্কিন ডলার এবং একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 50 মার্কিন ডলার।
ভিয়েতনাম ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত 24 ঘন্টা বা তার কম সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ হয়। একবার আপনার ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে ভিয়েতনামে প্রবেশের সময় আপনার ভিসার প্রিন্টআউট প্রদর্শন করতে হবে।
ভিয়েতনাম ভিসা ফর বাংলাদেশী
বাংলাদেশী নাগরিকদের ভিয়েতনামে প্রবেশের জন্য ভিসা প্রয়োজন। ভিয়েতনামে ভিসার দুটি প্রধান ধরন রয়েছে:
ই-ভিসা: এটি একটি অনলাইনে জারি করা ভিসার ধরন যা ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে আবেদন করা যেতে পারে। ই-ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্টের অধিকারী হতে হবে যা ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ। ই-ভিসার আবেদন ফি এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 25 মার্কিন ডলার এবং একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 50 মার্কিন ডলার।
অ্যাপ্রুভাল লেটার ভিসা: এটি একটি ভিসার অনুমোদন পত্র যা ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে আবেদন করা যেতে পারে। অ্যাপ্রুভাল লেটার ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্টের অধিকারী হতে হবে যা ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ।
অ্যাপ্রুভাল লেটার ভিসার আবেদন ফি এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য ২৫ মার্কিন ডলার এবং একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য ৫০ মার্কিন ডলার।
ভিয়েতনাম ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় নথি
পাসপোর্ট: পাসপোর্টটি ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ হতে হবে।
ভিসা আবেদন ফর্ম: আবেদন ফর্মটি ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে পাওয়া যায়।
পাসপোর্টের সাইজের ছবি: দুটি পাসপোর্টের সাইজের ছবি যা ছয় মাসের মধ্যে তোলা হয়েছে।
ভিসা ফি: ই-ভিসার জন্য আবেদন ফি এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 25 মার্কিন ডলার এবং একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 50 মার্কিন ডলার।
ভিয়েতনাম ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া:
ই-ভিসার জন্য আবেদন:
- ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে যান।
- "ই-ভিসা" ট্যাবে ক্লিক করুন।
- "নতুন আবেদন" বোতামে ক্লিক করুন।
- আপনার পাসপোর্টের তথ্য, ব্যক্তিগত তথ্য এবং ভিয়েতনামে ভ্রমণের উদ্দেশ্য প্রবেশ করুন।
- আপনার ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করুন।
- আপনার আবেদন জমা দিন।
অ্যাপ্রুভাল লেটার ভিসার জন্য আবেদন
- ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে যান।
- "অ্যাপ্রুভাল লেটার ভিসা" ট্যাবে ক্লিক করুন।
- "নতুন আবেদন" বোতামে ক্লিক করুন।
- আপনার পাসপোর্টের তথ্য, ব্যক্তিগত তথ্য এবং ভিয়েতনামে ভ্রমণের উদ্দেশ্য প্রবেশ করুন।
- আপনার ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করুন।
- আপনার আবেদন জমা দিন।
ভিয়েতনাম ভিসা অনুমোদনের সময়:
ই-ভিসার আবেদন সাধারণত 24 ঘন্টা বা তার কম সময়ের মধ্যে অনুমোদিত হয়। অ্যাপ্রুভাল লেটার ভিসার আবেদন সাধারণত 5-7 কার্যদিবসের মধ্যে অনুমোদিত হয়।
ভিয়েতনাম ভিসা প্রবেশের সময়:
একবার আপনার ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনাকে ভিয়েতনামে প্রবেশের সময় আপনার ভিসা অনুমোদন পত্র বা ভিসার প্রিন্টআউট প্রদর্শন করতে হবে।
ভিয়েতনাম ভিসার বৈধতা:
ই-ভিসার বৈধতা সাধারণত 30 দিন। অ্যাপ্রুভাল লেটার ভিসার বৈধতা সাধারণত ৩0 দিন।
ভিয়েতনাম ই-ভিসার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে
ভিয়েতনাম ই-ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই নিম্নলিখিত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে:
- তারা অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্টের অধিকারী হতে হবে যা ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ।
- তাদের অবশ্যই একটি বৈধ ইমেল ঠিকানা থাকতে হবে।
- তাদের অবশ্যই একটি বৈধ ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড থাকতে হবে।
ভিয়েতনাম ই-ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আবেদনকারীদের নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
- ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে যান।
- "ই-ভিসা" ট্যাবে ক্লিক করুন।
- "নতুন আবেদন" বোতামে ক্লিক করুন।
- আপনার পাসপোর্টের তথ্য, ব্যক্তিগত তথ্য এবং ভিয়েতনামে ভ্রমণের উদ্দেশ্য প্রবেশ করুন।
- আপনার ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করুন।
- আপনার আবেদন জমা দিন।
- ভিয়েতনাম ই-ভিসার আবেদন ফি এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 25 মার্কিন ডলার এবং একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 50 মার্কিন ডলার।
ভিয়েতনাম ই-ভিসা প্রক্রিয়া সাধারণত 24 ঘন্টা বা তার কম সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ হয়। একবার আবেদনটি অনুমোদিত হলে, আবেদনকারীকে একটি ইমেল পাঠানো হবে যাতে ই-ভিসার একটি পিডিএফ অনুলিপি অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই অনুলিপিটি ভিয়েতনামে প্রবেশের সময় প্রদর্শন করতে হবে।
ভিয়েতনাম ই-ভিসা কতটি বন্দরে প্রবেশের জন্য অনুমোদিত
ভিয়েতনাম ই-ভিসা ভিয়েতনামের ৩১টি বন্দরে প্রবেশের জন্য অনুমোদিত। এই বন্দরগুলির মধ্যে রয়েছে:
- হাইফোং
- হুয়
- নানহাই
- দানং
- ফুকুয়েট
- হো চি মিহ
- হানয়
- কুই নিন
- ব্র্যাক
- বেন মে
- কান থো
- ক্যোটো
- লোং খান
- নিকো
- নোং থাই
- নোং থান
- থিয়েন জুং
- থিয়েন হা
- থিয়েন য়িন
- থিয়েন জাং
- থিয়েন ল্যাং
- থিয়েন থুয়া
- থিয়েন থুয়াট
- থিয়েন হুয়
- থিয়েন হুয়ে
- থিয়েন হে
- থিয়েন মিন
- থিয়েন মি
- থিয়েন য়িন
ভিয়েতনাম ই-ভিসা একটি সহজ এবং সাশ্রয়ী উপায় ভিয়েতনামে ভ্রমণের জন্য। এটি ভিয়েতনামে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় সবচেয়ে সাধারণ ভিসা ধরন।
Vietnam visa fee for Bangladeshi - বাংলাদেশীদের জন্য ভিয়েতনাম ভিসা ফি
The Vietnam visa fee for Bangladeshi citizens is as follows:
1-month single entry visa: $135 (processing fee) + $25 (stamping fee) = $160
The processing fee is charged by the visa agency that assists you with your application, while the stamping fee is charged by the Vietnamese government when you arrive in Vietnam.
There is also a visa extension fee for those who wish to stay in Vietnam for longer than their initial visa period. The fee is as follows:
- 1 month extension: $140
- 3 month extension: $380
You can apply for a Vietnam visa in two ways:
Visa on arrival: You can apply for a visa on arrival at any of the three international airports in Vietnam: Hanoi, Da Nang, or Ho Chi Minh City. To do this, you must have a valid passport with at least 6 months of validity remaining, a completed visa application form, and two passport-sized photos. You will also need to pay the stamping fee in cash.
Visa in advance: You can also apply for a visa in advance at the Vietnamese embassy or consulate in your home country. To do this, you will need to submit the documents required for a visa on arrival and pay the visa processing fee.
It is generally recommended to apply for a visa in advance, as this will save you time and hassle when you arrive in Vietnam.
ঢাকা টু ভিয়েতনাম বিমান ভাড়া
ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্য সরাসরি কোনও বিমান নেই। ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্য, আপনাকে অন্য কোনও শহর বা দেশ হয়ে ভিয়েতনাম যেতে হবে।
ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় গন্তব্য হল হ্যানয় এবং হো চি মিম সিটি। ঢাকা থেকে হ্যানয় যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া সাধারণত ২0,000 থেকে ৬0,000 টাকার মধ্যে থাকে। ঢাকা থেকে হো চি মিম সিটি যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া সাধারণত ২৫,000 থেকে ৭0,000 টাকার মধ্যে থাকে।
ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি বিমান সংস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্য কিছু জনপ্রিয় বিমান সংস্থা হল:
- থাই এয়ারওয়েজ
- মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্স
- সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স
- ভিস্তারা
- বিমান বাংলাদেশ
ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া নির্ভর করে নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর:
- ভ্রমণের তারিখ
- ভ্রমণের সময়
- বিমান সংস্থা
- বিমানের ধরন
- সিট শ্রেণী
ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া অগ্রিম বুক করলে সাধারণত কম হয়।
ভিয়েতনাম দূতাবাস ঢাকা কোথায়
ভিয়েতনাম দূতাবাস ঢাকায় অবস্থিত। এটি তেজগাঁও, ঢাকার 24 সড়ক 33 নম্বরে অবস্থিত। দূতাবাসের ঠিকানা হল:
ভিয়েতনাম দূতাবাস
২৪ সড়ক ৩৩, তেজগাঁও, ঢাকা, বাংলাদেশ
দূতাবাসের কার্যদিবস হল সোমবার থেকে শুক্রবার, সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। দূতাবাসে ভিসা সংক্রান্ত, কনস্যুলার পরিষেবা এবং অন্যান্য তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।
পূর্বে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের ভিয়েতনাম
ভ্রমণের জন্য Visa approval letter required ছিল। কিন্তু গত ১৫ ই আগস্ট ২০২৩ থেকে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের Vietnam e-visa eligible করা হয়েছে।
এখন বর্তমানে ভিয়েতনাম ভ্রমণ করার জন্য ট্রাভেল এজেন্সি থেকে visa approval letter প্রয়োজন নেই।
- আপনি e-visa অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন
- আবেদন ফি
- Single entry 25 USD
- Multiple 50 USD (3 Months)
- এছাড়া থার্ড পার্টির অনেক ওয়েবসাইট আছে।
সেক্ষেত্রে আবেদন ফি সাইটের উপর ভিত্তি করে কম বেশি হতে পারে। উপরের দেওয়া লিংকটি ভিয়েতনামের সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং অথেনটিক।
Required Documents:
- 1. Passport (Scan copy)
- 2. Recent Photo (Scan copy)
তিন থেকে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার ইমেইলের মধ্যে e-visa পেয়ে যাবেন।
e-visar ক্ষেত্রে Airport immigration entry and exit seal পাবেন।
কেউ যদি Visa sticker/Visa level নিতে চান।
সে ক্ষেত্রে on arrival কাউন্টার থেকে এক্সট্রা
২৫ ডলার ফি দিয়ে visa sticker নিতে পারবেন।
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসা
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসা হল ভিয়েতনামে পর্যটন ভিত্তিতে প্রবেশের জন্য একটি ভিসার ধরন। এই ভিসাটি ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে অনলাইনে আবেদন করা যেতে পারে, ভিয়েতনামে অবস্থিত একটি দূতাবাস বা কনস্যুলেটে আবেদন করা যেতে পারে, বা ভিয়েতনামে পৌঁছে আবেদন করা যেতে পারে।
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি হল:
পাসপোর্ট: পাসপোর্টটি ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ হতে হবে।
ভিসা আবেদন ফর্ম: আবেদন ফর্মটি ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে পাওয়া যায়।
দুটি পাসপোর্টের সাইজের ছবি: ছবিগুলি ছয় মাসের মধ্যে তোলা হয়েছে এমন হতে হবে।
ভিসা ফি: ই-ভিসার জন্য আবেদন ফি এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 25 মার্কিন ডলার এবং একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য 50 মার্কিন ডলার।
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া হল:
ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টালে অনলাইনে আবেদন করুন, ভিয়েতনামে অবস্থিত একটি দূতাবাস বা কনস্যুলেটে আবেদন করুন, বা ভিয়েতনামে পৌঁছে আবেদন করুন।
- প্রয়োজনীয় নথিগুলি জমা দিন।
- ভিসা ফি প্রদান করুন।
- ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনার পাসপোর্টে ভিসা স্ট্যাম্প লাগানো হবে।
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসার বৈধতা এবং থাকার সময়সীমা হল:
- এক-এন্ট্রি ভিসার বৈধতা ৩0 দিন।
- একাধিক-এন্ট্রি ভিসার বৈধতা ৯0 দিন।
- এক-এন্ট্রি ভিসার থাকার সময়সীমা ৩0 দিন।
- একাধিক-এন্ট্রি ভিসার থাকার সময়সীমা ৩0 দিনের মধ্যে মোট ৯0 দিন।
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসার ফি হল:
- এক-এন্ট্রি ভিসার জন্য ২৫ মার্কিন ডলার।
- একাধিক-এন্ট্রি ভিসার জন্য ৫০মার্কিন ডলার।
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য এখানে কিছু টিপস দেওয়া হল:
- আপনার আবেদন জমা দেওয়ার আগে, সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি যাচাই করুন।
- আপনার আবেদন জমা দেওয়ার সময়, সঠিক ভিসা ফি প্রদান করুন।
- আপনার আবেদন প্রক্রিয়া ট্র্যাক করতে ভুলবেন না।
ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, ভিয়েতনামের ইমিগ্রেশন পোর্টাল বা ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করুন। সুতরাং ভিয়েতনাম ই-ভিসা পাওয়ার সহজ পদ্ধতি বা ভিয়েতনাম ভিসা ফর বাংলাদেশী এর সকল তথ্য পেয়েছেন।
ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪
ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪: একটি বিস্তারিত নির্দেশিকা
ভিয়েতনামে কাজ করার স্বপ্ন দেখছেন? ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান? আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই নির্দেশিকায় আমরা ভিয়েতনাম কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য, প্রক্রিয়া এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
ভিয়েতনাম কাজের ভিসা কেন প্রয়োজন?
- ভিয়েতনাম একটি দ্রুত উন্নয়নশীল দেশ। এখানে বিভিন্ন খাতে বিদেশি কর্মচারীর চাহিদা রয়েছে। তবে ভিয়েতনামে বৈধভাবে কাজ করার জন্য আপনার অবশ্যই একটি কাজের ভিসা থাকতে হবে।
ভিসার ধরন : ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪
- ভিয়েতনামে কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে, যেমন:
- একক এন্ট্রি ভিসা: এই ভিসা একবার দেশে প্রবেশ করার অনুমতি দেয়।
- বহু এন্ট্রি ভিসা: এই ভিসা বারবার দেশে প্রবেশ করার অনুমতি দেয়।
- কাজের ভিসা: এই ভিসা ভিয়েতনামে নির্দিষ্ট কোনো কোম্পানিতে কাজ করার অনুমতি দেয়।
ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- পাসপোর্ট: পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে।
- ভিসা আবেদন ফর্ম: ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে ফর্মটি সংগ্রহ করতে হবে।
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি: সাদা পটভূমির দুটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
- ভিসা ফি: নির্ধারিত ভিসা ফি পরিশোধ করতে হবে।
- কাজের অফার লেটার: ভিয়েতনামের কোনো কোম্পানি থেকে আপনাকে কাজের অফার দেওয়া হলে সেই লেটারের কপি।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এবং ট্রান্সক্রিপ্ট।
- কর্ম অভিজ্ঞতার সনদ: আপনার কাজের অভিজ্ঞতার সনদ।
- স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট: ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেট নির্ধারিত হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
অনলাইনে আবেদন: ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪
- অনেক ক্ষেত্রে আপনি অনলাইনে ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
দূতাবাসে যোগাযোগ:
- আপনি সরাসরি ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেটে গিয়েও আবেদন করতে পারবেন।
দস্তাবেজ জমা:
- সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঠিকভাবে পূরণ করে দূতাবাসে জমা দিতে হবে।
ইন্টারভিউ: ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪
- কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে ইন্টারভিউতে যেতে হতে পারে।
ভিসা প্রক্রিয়াকরণ: ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪
- আপনার আবেদনটি প্রক্রিয়া করা হবে এবং যদি সবকিছু ঠিক থাকে তাহলে আপনাকে ভিসা দেওয়া হবে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
সময়: ভিসা প্রক্রিয়াকরণে কিছু সময় লাগতে পারে। তাই যথেষ্ট আগে থেকে আবেদন করা উচিত।
কানুন: ভিয়েতনামের কাজের ভিসা সংক্রান্ত কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা জরুরি।
এজেন্ট: ভিসা প্রক্রিয়াকরণে কোনো এজেন্টের সাহায্য নিতে চাইলে বিশ্বস্ত এজেন্টকেই বেছে নিন।
উপসংহার:
প্রিয় পাঠক আজ আমরা ভিয়েতনাম কাজের ভিসা - ভিয়েতনাম ই-ভিসা পাওয়ার সহজ পদ্ধতি আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোন টপিক নিয়ে হাজির হবো।
সুতরাং আপনি ও কাজ শিখতে থাকুন এবং কাজ করতে থাকুন তাহলে একদিন দক্ষ হয়ে উঠবেন।
জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url