ডায়রিয়া হলে কি খাওয়া উচিত

• ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ, যেমন ই. কোলাই, সালমোনেলা, বা শিগেলা
• ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যেমন নর্ওয়েজিয়ান নোরোভাইরাস বা রয়্যাল ফার্ম ভাইরাস
• পরজীবী সংক্রমণ, যেমন অ্যামিবা বা জিয়ারিয়া

• পাতলা বা জলযুক্ত পায়খানা
• দিনে ৩ বার বা তার বেশি বার পায়খানা
• পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি
• বমি
• জ্বর
• দুর্বলতা

• ডায়রিয়ার চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে: ডায়রিয়া প্রতিরোধ ও প্রতিকার
• প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা, যা পানিশূন্যতা রোধে সাহায্য করবে।
• খাবার স্যালাইন, যা পানি এবং লবণের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করবে।
• ওষুধ, যা ডায়রিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।

• ডায়রিয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো সংক্রামক রোগ। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণগুলি অন্ত্রের আস্তরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং ডায়রিয়া হতে পারে।

• ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ, যেমন ই. কোলাই, সালমোনেলা, বা শিগেলা
• ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যেমন নর্ওয়েজিয়ান নোরোভাইরাস বা রয়্যাল ফার্ম ভাইরাস
• পরজীবী সংক্রমণ, যেমন অ্যামিবা বা জিয়ারিয়া

• প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা, যা পানিশূন্যতা রোধে সাহায্য করবে।
• খাবার স্যালাইন, যা পানি এবং লবণের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করবে।
• ওষুধ, যা ডায়রিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।
• ডায়রিয়া প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:
• সুপেয় পানি পান করা।
• খাবার ভালভাবে রান্না করা।
• ফল এবং শাকসবজি ধুয়ে খাওয়া।
• ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।
• ভ্রমণের সময় স্বাস্থ্যকর খাবার এবং পানীয় গ্রহণ করা।

• ডায়রিয়া হলে প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা জরুরি। পানি, ডাবের পানি, চিড়ার পানি, ভাতের মাড়, এবং ফলের রস সবই খাওয়া উচিত।

• শর্করা শরীরের শক্তির জন্য প্রয়োজনীয়। ডায়রিয়া হলে চিনি, ফল, এবং ময়দাযুক্ত খাবার খাওয়া যেতে পারে।

• প্রোটিন শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলি মেরামত করতে সাহায্য করে। ডায়রিয়া হলে মাছ, মাংস, এবং ডিম খাওয়া যেতে পারে।

• আঁশযুক্ত খাবার অন্ত্রের মধ্য দিয়ে দ্রুত চলে যায় এবং ডায়রিয়াকে আরও খারাপ করতে পারে। ডায়রিয়া হলে কাঁচা সবজি, ফলের খোসা, এবং পুরো শস্য এড়িয়ে চলা উচিত।

• ফ্যাটযুক্ত খাবার হজম করা কঠিন হতে পারে এবং ডায়রিয়াকে আরও খারাপ করতে পারে। ডায়রিয়া হলে তেল, মাখন, এবং ক্রিমের মতো ফ্যাটযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

• মশলাযুক্ত খাবার অন্ত্রের প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে এবং ডায়রিয়াকে আরও খারাপ করতে পারে। ডায়রিয়া হলে মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

• কফি এবং অ্যালকোহল পানি শোষণকে বাধা দেয় এবং পানিশূন্যতাকে আরও খারাপ করতে পারে। ডায়রিয়া হলে কফি এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা উচিত।

শিশুর ডায়রিয়া হলে কি খাওয়া উচিত

• ছোট ছোট খাবার বারে খান। একবারে বেশি খাবার খেলে আপনার পেট খারাপ হতে পারে।
• খাবার ভালো করে চিবিয়ে খান। খাবার ভালো করে চিবিয়ে খেলে হজম করা সহজ হয়।
• খাবার গরম করে খান। ঠান্ডা খাবার হজম করা কঠিন হতে পারে।

• খাবার ভালভাবে রান্না করলে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এবং পরজীবীগুলি মারা যায়।

• ফল এবং শাকসবজি ধুয়ে খাওয়ার আগে সাবানের জলে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

• হাত ধোয়া হলো ডায়রিয়া প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায়। খাওয়ার আগে, পায়খানা করার পরে, এবং শিশুকে পরিচর্যা করার পরে হাত ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

• ভ্রমণের সময় বাইরের খাবার এবং পানীয় খাওয়া এড়িয়ে চলুন। যদি আপনি বাইরের খাবার খান, তাহলে তা ভালভাবে রান্না করা এবং গরম থাকা উচিত।

• ডায়রিয়া হলে পানিশূন্যতা রোধ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানি, ডাবের পানি, চিড়ার পানি, ভাতের মাড়, এবং ফলের রস সবই ভাল কাজ করে।

• ডায়রিয়া হলে শরীরের শক্তি ধরে রাখার জন্য প্রোটিন এবং শর্করা সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। মাছ, মাংস, ডিম, এবং ফল এবং ময়দাযুক্ত খাবার সবই ভাল কাজ করে।

• আঁশযুক্ত খাবার অন্ত্রের মধ্য দিয়ে দ্রুত চলে যায় এবং ডায়রিয়াকে আরও খারাপ করতে পারে। কাঁচা সবজি, ফলের খোসা, এবং পুরো শস্য এড়িয়ে চলা উচিত।

• ফ্যাটযুক্ত খাবার হজম করা কঠিন হতে পারে এবং ডায়রিয়াকে আরও খারাপ করতে পারে। তেল, মাখন, এবং ক্রিমের মতো ফ্যাটযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

• মশলাযুক্ত খাবার অন্ত্রের প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে এবং ডায়রিয়াকে আরও খারাপ করতে পারে। মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

• কফি এবং অ্যালকোহল পানি শোষণকে বাধা দেয় এবং পানিশূন্যতাকে আরও খারাপ করতে পারে। কফি এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা উচিত।

• ডায়রিয়া তিন দিনের বেশি স্থায়ী হয়।
• ডায়রিয়ার সাথে জ্বর, পেটে তীব্র ব্যথা, রক্ত বা শ্লেষ্মা থাকে।
• আপনি ডিহাইড্রেটেড হন।

• বারবার প্রস্রাব কম হওয়া
• গা শুকিয়ে যাওয়া
• মাথা ঘোরা
• চোখ বসে যাওয়া

• প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন।
• স্যালাইন খান।
• ডায়রিয়ার জন্য ORS (Oral Rehydration Solution) খান।

• লোপারামাইড: এটি ডায়রিয়ার বারবার টয়লেটে যাওয়ার প্রবণতা কমায়।
• ডিফেনোক্সিলেট: এটি লোপারামাইডের মতো কাজ করে।
• স্মেক্টা: এটি পেটের অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে।
• জিংক: এটি ডায়রিয়ার সময়কাল কমাতে সাহায্য করে।

• আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
• ওষুধের লেবেলের নির্দেশাবলী সাবধানে পড়ুন।
• পরামর্শিত ডোজের বেশি ওষুধ খাবেন না।

• নিরাপদ খাবার খান।
• হাত সাবান দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
• পরিষ্কার পানি পান করুন।

• তৈলাক্ত খাবার
• ভাজা খাবার
• ফাস্ট ফুড
• মাখন
• পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার

• ঝাল খাবার
• মশলাদার খাবার
• কাঁচা মরিচ
• পেঁয়াজ
• রসুন

• শাকসবজি
• ফল
• বাদাম
• বীজ
• গোটা শস্য

• কাঁচা শাকসবজি
• কাঁচা ফল
• অপরিপক্ক মাংস
• অপরিপক্ক ডিম

• ঠান্ডা পানি
• ঠান্ডা পানীয়
• বরফ

• পাতলা পায়খানা
• পেট খারাপ
• বমি বমি ভাব
• বমি
• পেটে ব্যথা

• ভাত
• তরকারি
• ডাল
• সবজি
• মাছ
• মুরগির মাংস

• ডিম
• দই
• কলা
• পেঁপে

• ওআরএস
• পানি
• স্যুপ
• ফলের রস

ডায়রিয়া হলে ডিম খাওয়া যাবে