ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক, জমজম আইটির পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আপনি অনেক খোঁজাখুজির পর নিশ্চয়ই vitamin c : ভিটামিন সি এর উৎস বা ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয় তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে vitamin c : ভিটামিন সি এর উৎস বা ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয় এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।
                        

ভিটামিন সি কি?

ভিটামিন-সি যার রাসায়নিক নাম অ্যাসকরবিক অ্যাসিড ( Ascorbic Acid )। এটি একটি জৈব অম্ল, যা শাকসবজি, ফল প্রভৃতিতে পাওয়া যায়। যার রাসায়নিক সংকেত C6H8O6 এটি সাদা দানাদার পদার্থ। মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের জন্য একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।

ভিটামিন সি এর উৎস

ভিটামিন সি হল একটি জল দ্রবণীয় ভিটামিন যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কোষগুলিকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি শরীরের কোলাজেন তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা ত্বক, হাড় এবং টিস্যুগুলির জন্য প্রয়োজনীয়।

ফল:  ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়
ফল ভিটামিন সি এর সেরা উৎস। লেবু, কমলা, মালটা, আঙুর, পেঁপে, আনারস, জাম ইত্যাদি ফলে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।
  • লেবু: ১০০ গ্রাম লেবুতে ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • কমলা: ১০০ গ্রাম কমলায় ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • মালটা: ১০০ গ্রাম মালটায় ৪৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • আঙুর: ১০০ গ্রাম আঙুরে ৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • পেঁপে: ১০০ গ্রাম পেঁপেতে ৬৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • আনারস: ১০০ গ্রাম আনারসে ৪৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • জাম: ১০০ গ্রাম জামে ৫০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
শাকসবজি:  ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়
সবুজ পাতা গোত্রের সব সবজি ও শাকেও পাওয়া যাবে এই ভিটামিন। ব্রোকলি, ক্যাপসিকাম, পেঁয়াজ, রসুন, পালং শাক, ডাঁটা শাক, মুলা শাক, গাজর, তরমুজ ইত্যাদি শাকে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।
  • ব্রোকলি: ১০০ গ্রাম ব্রকলিতে ৮৯.২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • ক্যাপসিকাম: ১০০ গ্রাম ক্যাপসিকামে ১৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • পেঁয়াজ: ১০০ গ্রাম পেঁয়াজে ২৫.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • রসুন: ১০০ গ্রাম রসুন ১৪.৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • পালং শাক: ১০০ গ্রাম পালং শাকে ২৮.১ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • ডাঁটা শাক: ১০০ গ্রাম ডাঁটা শাকে ৪২.৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • মুলা শাক: ১০০ গ্রাম মুলা শাকে ১৫.২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • গাজর: ১০০ গ্রাম গাজরে ৬.৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • তরমুজ: ১০০ গ্রাম তরমুজে ৮.৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
মসলা:  ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়
কাঁচা মরিচ, পুদিনাপাতা বা পার্সলেপাতা ভিটামিন সির ভালো উৎস।
  • কাঁচা মরিচ: ১০০ গ্রাম কাঁচা মরিচে ১৯২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • পুদিনাপাতা: ১০০ গ্রাম পুদিনাপাতায় ২৩.৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।
  • পার্সলেপাতা: ১০০ গ্রাম পার্সলেপাতায় ১২৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।

ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়

ভিটামিন সি একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যা শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য প্রয়োজন। ভিটামিন সি-র অভাবে যেসব সমস্যা দেখা দিতে পারে তার মধ্যে রয়েছে:

স্কার্ভি: ভিটামিন সি-র অভাবের সবচেয়ে গুরুতর সমস্যা হল স্কার্ভি। এটি একটি রোগ যা মাড়ি থেকে রক্তপাত, দাঁত খসে যাওয়া, ত্বকে ফুসকুড়ি, দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং মেজাজ খিটখিটেভাব ইত্যাদি লক্ষণ সৃষ্টি করে।

ক্ষত নিরাময়ের সমস্যা: ভিটামিন সি ক্ষত নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন সি-র অভাবে ক্ষত নিরাময় ধীর হয়ে যায়।

সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি: ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি-র অভাবে সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।

অস্থি স্বাস্থ্যের সমস্যা: ভিটামিন সি হাড়ের গঠনে এবং মেরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন সি-র অভাবে অস্থি ক্ষয়, অস্টিওপরোসিস ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ত্বকের স্বাস্থ্যের সমস্যা: ভিটামিন সি ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন সি-র অভাবে ত্বক শুষ্ক, রুক্ষ এবং কুঁচকে যেতে পারে।

রক্তনালীর স্বাস্থ্যের সমস্যা: ভিটামিন সি রক্তনালীর স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন সি-র অভাবে রক্তনালী দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পারে।

ভিটামিন সি-র অভাব সাধারণত খাদ্যে ভিটামিন সি-র ঘাটতির কারণে হয়। ভিটামিন সি-র সমৃদ্ধ খাবারগুলির মধ্যে রয়েছে:

ফল: লেবু, কমলা, আনারস, আম, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরি, গোলাপী টমেটো, আপেল, আঙুর

শাকসবজি: মরিচ, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি, পাতাকপি, ফুলকপি, পালং শাক, লেটুস, গাজর, বিট, আলু
ভিটামিন সি-র অভাব রোধ করতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি।

ভিটামিন সি শারীরিক ক্রিয়াকলাপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং মানবদেহে পুষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ। একজন ব্যক্তির জন্য প্রতিদিন যে পরিমাণ ভিটামিন সি প্রয়োজন তা ব্যক্তির বয়স, লিঙ্গ এবং পুষ্টির অবস্থার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

সাধারণভাবে, প্রতিদিন প্রায় ৬০ মিলিগ্রাম (mg) থেকে ৯০ মিলিগ্রাম (mg) ভিটামিন সি প্রয়োজন। এই পরিমাণ দৈনিক খাবারের মাধ্যমে বা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে প্রয়োজন হতে পারে।

ভিটামিন সি চাল, কমলালেবু, স্ট্রবেরি, পেয়ারা, কিউই, ব্রকলি, লেবু, টমেটো, ক্যাপসিকাম, পালং শাক, আম, পেঁপে, আনারস এবং আরও অনেক খাবারে পাওয়া যায়।

বয়স, লিঙ্গ, জীবনের পর্যায় এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের মতো কারণের উপর নির্ভর করে ভিটামিন সি-এর প্রস্তাবিত দৈনিক গ্রহণ পরিবর্তিত হতে পারে। ভিটামিন সি-এর জন্য প্রস্তাবিত খাদ্যতালিকা ভাতা (RDA) স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ দ্বারা সেট করা হয় এবং এটি সুস্থ ব্যক্তির পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিশু (০-১২ মাস): ৪০ মিগ্রা
  • শিশু (১-১৮ বছর): ১৫-৭৫ মিগ্রা (বয়সের সাথে পরিবর্তিত হয়)
  • প্রাপ্তবয়স্ক (১৯ বছর বা তার বেশি): পুরুষদের জন্য ৯০ মিলিগ্রাম, মহিলাদের জন্য ৭৫ মিলিগ্রাম
  • গর্ভবতী মহিলা: ৮৫ মিলিগ্রাম
  • বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলা: ১২০ মিলিগ্রাম
এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে পৃথক ভিটামিন সি প্রয়োজনীয়তাগুলি অবস্থা, চাপ, নির্দিষ্ট কিছু চিকিৎসা অবস্থার মতো কারণগুলির উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে।

বিভিন্ন ধরনের ফল এবং শাকসবজি দৈনিক ভিটামিন সি-এর প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য যথেষ্ট। ভিটামিন সি এর ভাল খাদ্যতালিকাগত উত্সগুলির মধ্যে রয়েছে সাইট্রাস ফল (কমলা, লেবু, জাম্বুরা), স্ট্রবেরি, কিউই, আনারস, টমেটো, গোলমরিচ এবং সবুজ শাকসবজি।

ভিটামিন সি এর কাজ

ভিটামিন সি একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যা শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে:

কোলাজেন গঠনে সাহায্য করে: 
  • কোলাজেন একটি প্রোটিন যা ত্বক, হাড়, লিগামেন্ট, টেন্ডন এবং রক্তনালীগুলির গঠন এবং মেরামত করে। ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদন করতে সাহায্য করে, যা ক্ষত নিরাময়, ত্বকের স্বাস্থ্য এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে: 
  • ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরকে ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিকেল থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলি কোষের ক্ষতি করতে পারে এবং রোগ হতে পারে। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে, যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
  • লোহিত রক্ত ​​কোষের গঠনে সাহায্য করে: ভিটামিন সি লোহিত রক্ত ​​কোষের গঠনে সাহায্য করে, যা শরীরের চারপাশে অক্সিজেন পরিবহন করে। ভিটামিন সি-র অভাবে রক্তস্বল্পতা হতে পারে, যা ক্লান্তি, দুর্বলতা এবং শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।

লোহিত রক্ত ​​কোষ
ভিটামিন সি-এর অন্যান্য কাজগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • শরীরের আয়রন শোষণে সাহায্য করা
  • ক্ষত নিরাময় ত্বরান্বিত করা
  • ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করা
  • দাঁতের স্বাস্থ্যের উন্নতি করা
  • রক্তনালীর স্বাস্থ্যের উন্নতি করা
  • ফুসফুসের স্বাস্থ্যের উন্নতি করা
  • জ্বর কমানো
  • ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করা
ভিটামিন সি সাধারণত খাদ্য থেকে পাওয়া যায়। ভিটামিন সি-র সমৃদ্ধ খাবারগুলির মধ্যে রয়েছে লেবু, কমলা, আনারস, আম, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরি, গোলাপী টমেটো, আপেল, আঙুর, মরিচ, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি, পাতাকপি, ফুলকপি, পালং শাক, লেটুস, গাজর, বিট, আলু।

ভিটামিন সি জাতীয় খাবার

ভিটামিন সি জাতীয় অনেক খাবার আছে। ভিটামিন সি-এর কিছু ভালো উৎস হল: ভিটামিন সি এর উৎস বা ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয় এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানুন।
ফল: ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়
  • কমলালেবু (১০০ গ্রামে ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • লেবু (১০০ গ্রামে ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • আঙ্গুর (১০০ গ্রামে ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • পেঁপে (১০০ গ্রামে ৬২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • আনারস (১০০ গ্রামে ৪৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • জাম্বুরা (১০০ গ্রামে ২৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • আপেল (১০০ গ্রামে ৪.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • কলা (১০০ গ্রামে ৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
শাকসবজি: ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়
  • ব্রকলি (১০০ গ্রামে ৮১ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • ফুলকপি (১০০ গ্রামে ৪৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • পালং শাক (১০০ গ্রামে ২৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • লাল মরিচ (১০০ গ্রামে ১৮৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • টমেটো (১০০ গ্রামে ২৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • আলু (১০০ গ্রামে ১৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • শসা (১০০ গ্রামে ১৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
অন্যান্য:  ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়
  • আঁশফল (১০০ গ্রামে ৬০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • কামরাঙা (১০০ গ্রামে ৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • পেয়ারা (১০০ গ্রামে ২৩৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • জাম্বুরা (১০০ গ্রামে ২৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • আমলকী (১০০ গ্রামে ৬০০-৮০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  • বেল (১০০ গ্রামে ৬২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
ভিটামিন সি একটি জরুরি পুষ্টি উপাদান যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, কলাজেন তৈরি এবং লৌহ শোষণে সাহায্য করে। ভিটামিন সি-এর ঘাটতি স্কার্ভির মতো রোগের কারণ হতে পারে। এই তালিকাটি সম্পূর্ণ নয়, ভিটামিন সি-এর আরও অনেক উৎস আছে।

ভিটামিন সি জাতীয় ফল

ভিটামিন সি এর উৎস বা ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয় এবং ভিটামিন সি জাতীয় ফল কি কি তা জেনে নিন।
  1. লেবু (১০০ গ্রামে ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  2. আঙ্গুর (১০০ গ্রামে ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  3. পেঁপে (১০০ গ্রামে ৬২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  4. আনারস (১০০ গ্রামে ৪৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  5. জাম্বুরা (১০০ গ্রামে ২৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  6. আপেল (১০০ গ্রামে ৪.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  7. কলা (১০০ গ্রামে ৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)
  8. কমলালেবু (১০০ গ্রামে ৫৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি)

উপসংহার

প্রিয় পাঠক আজ vitamin c : ভিটামিন সি এর উৎস বা ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয় তা নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য ভালো কোন টপিক নিয়ে হাজির হবো। পোষ্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url