বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয়

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় বা বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয় নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় বা বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয় কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় বা বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয়
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় বা বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয় নিয়ে আলোচনা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলি।

    বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয়

    • বিকাশ কাস্টমার সাপোর্টে যোগাযোগ করুন। বিকাশের কাস্টমার সাপোর্ট নম্বর হল 16247। আপনি বিকাশের ওয়েবসাইট থেকেও অনলাইনে কাস্টমার সাপোর্টে যোগাযোগ করতে পারেন।
    • বিকাশ একাউন্টের তথ্য প্রদান করুন। কাস্টমার সাপোর্ট এজেন্টকে আপনার বিকাশ একাউন্টের নাম্বার, নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য প্রদান করুন।
    • আপনার একাউন্ট বন্ধ হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করুন। আপনি যদি জানেন যে কেন আপনার একাউন্ট বন্ধ হয়েছে, তাহলে কাস্টমার সাপোর্ট এজেন্টকে সেই কারণ ব্যাখ্যা করুন।

    প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন। আপনার একাউন্ট বন্ধ হওয়ার কারণ নির্ভর করে, আপনাকে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হতে পারে। যেমন, যদি আপনার একাউন্ট নিরাপত্তাহীনতার কারণে বন্ধ হয়, তাহলে আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের স্বাক্ষরযুক্ত একটি আবেদনপত্র এবং আপনার একাউন্টের একটি কপি জমা দিতে হতে পারে।

    বিকাশের ওয়েবসাইট দেখুন।

    কাস্টমার কেয়ারে কল
    • যদি আপনার বিকাশ একাউন্ট লক হয়ে যায় তাহলে অযথা বারবার চেষ্টা না করে কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করুন। কারন আপনি যদি বারবার চেষ্টা করেন তাহলে আপনার একাউন্ট একেবারে বন্ধ করে দেয়া হবে। সুতরাং আপনার বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে কিংবা বিকাশ একাউন্ট লক হলে সাথে সাথে কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করুন।
    • আপনার বিকাশ বন্ধ বিকাশ একাউন্ট পূনরায় চালু করতে কল করুন বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ নম্বর- 16247 তে।

    বিকাশ একাউন্ট লক হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

    • বিকাশ কাস্টমার সাপোর্টে যোগাযোগ করুন। বিকাশের কাস্টমার সাপোর্ট নম্বর হল 16247। আপনি বিকাশের ওয়েবসাইট থেকেও অনলাইনে কাস্টমার সাপোর্টে যোগাযোগ করতে পারেন।
    • আপনার বিকাশ একাউন্টের তথ্য প্রদান করুন। কাস্টমার সাপোর্ট এজেন্টকে আপনার বিকাশ একাউন্টের নাম্বার, নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য প্রদান করুন।
    • আপনার একাউন্ট লক হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করুন। আপনি যদি জানেন যে কেন আপনার একাউন্ট লক হয়েছে, তাহলে কাস্টমার সাপোর্ট এজেন্টকে সেই কারণ ব্যাখ্যা করুন।
    • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন। আপনার একাউন্ট লক হওয়ার কারণ নির্ভর করে, আপনাকে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হতে পারে। যেমন, যদি আপনার একাউন্ট নিরাপত্তাহীনতার কারণে লক হয়, তাহলে আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের স্বাক্ষরযুক্ত একটি আবেদনপত্র এবং আপনার একাউন্টের একটি কপি জমা দিতে হতে পারে।
    • বিকাশ কাস্টমার সাপোর্ট আপনার তথ্য যাচাই করে আপনার একাউন্ট লক হওয়ার কারণ নির্ধারণ করবে। যদি তারা নিশ্চিত হয় যে আপনিই বিকাশ একাউন্টের প্রকৃত মালিক, তাহলে তারা আপনার একাউন্ট আনলক করে দেবে।

    বিকাশ একাউন্ট লক হওয়ার কিছু সাধারণ কারণ  জানুন

    • অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তাহীনতা
    • নিয়ম লঙ্ঘন
    • অ্যাকাউন্টটি দীর্ঘ সময় ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা

    আপনি যদি বিকাশ একাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হন, তাহলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মাথায় রাখুন:

    • আপনার বিকাশ একাউন্টের পাসওয়ার্ডটি শক্তিশালী রাখুন।
    •  বিকাশ একাউন্টটি অন্য কারো সাথে শেয়ার করবেন না।
    • আপনার বিকাশ অ্যাপটি সর্বশেষ সংস্করণে আপডেট রাখুন।

    নিয়ম লঙ্ঘনের কারণে বিকাশ একাউন্ট লক হতে পারে। যেমন, আপনি যদি বিকাশের নীতিমালা লঙ্ঘন করেন, তাহলে আপনার একাউন্ট লক হতে পারে। বিকাশের নীতিমালা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিকাশের ওয়েবসাইট দেখুন।

    আপনার বিকাশ একাউন্টটি দীর্ঘ সময় ধরে নিষ্ক্রিয় থাকলে, সেটি লক হতে পারে। আপনার বিকাশ একাউন্টটি নিষ্ক্রিয় রাখতে চাইলে, প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর অন্তত একটি লেনদেন করুন।

    ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

    বিকাশের লাইভ চ্যাট
    আপনি যদি বিকাশ এপস ব্যবহার করে থাকেন তাহলে বিকাশের লাইভ চ্যাটে যোগাযোগ করে বা বিকাশের ওয়েব সাইটে লাইভ চ্যাট অপশনে আপনার সমস্যা সম্পর্কে জানান।
    কাস্টমার কেয়ারে কল বা বিকাশের লাইভ চ্যাট যেটিই করেন না কেন আপনার কাছে যথেষ্ট তথ্য থাকতে হবে। যেমন: আপনার এনআইডি নাম্বার, জন্ম তারিখ, আপনার বাবা, মা বা স্ত্রীর নাম বা শেষ লেনদেনের তথ্য ইত্যাদি।
    আর আপনি যদি কাস্টমার কেয়ারে ভিজিট করতে যান বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় জানতে বা বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয় কি তাহলে কাস্টমার কেয়ার ভিজিট করার সময় আপনার ডকুমেন্টস যেমন এনআইডি কার্ড সাথে করে নিয়ে যান।
    আপনার যে কোন তথ্য বিকাশ কর্তৃপক্ষ ছাড়া করো কাছে শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন। এমনকি বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার কাছে কখনো পিন নাম্বার চািইবে না।

    বিকাশ একাউন্ট নিরাপদ রাখার উপায়

    আপনি যদি বিকাশ একাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হন, তাহলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মাথায় রাখুন:

    • বিকাশ একাউন্টের পাসওয়ার্ডটি শক্তিশালী রাখুন। আপনার পাসওয়ার্ডটিতে কমপক্ষে ৮টি অক্ষর থাকতে হবে, যার মধ্যে বড় এবং ছোট উভয় অক্ষর, সংখ্যা এবং বিশেষ অক্ষর থাকতে হবে। বিকাশ একাউন্টটি অন্য কারো সাথে শেয়ার করবেন না।আপনার বিকাশ অ্যাপটি সর্বশেষ সংস্করণে আপডেট রাখুন।
    • আপনার বিকাশ একাউন্টের লেনদেনগুলি পর্যায়ক্রমে পরীক্ষা করুন। যদি আপনি কোন অস্বাভাবিক লেনদেন দেখেন, তাহলে তা অবিলম্বে বিকাশে রিপোর্ট করুন।

    বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয়

    বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয়:
    আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট লক হয়ে গেলে হতাশ হবেন না। আপনি নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলির মাধ্যমে সহজেই আপনার অ্যাকাউন্ট আনলক করতে পারবেন:
    ১. ২৪৭# ডায়াল করে:
    • ১ নম্বরে যান -> পিন ভুলে গেছেন -> এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর দিন -> জন্ম তারিখ দিন -> হ্যাঁ -> ওটিপি দিন -> নতুন পিন দিন -> পুনরায় নতুন পিন দিন।
    ২. বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে:
    • বিকাশ অ্যাপ খুলুন -> পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / এনআইডি / ভোটার আইডি স্ক্যান করুন -> জন্ম তারিখ দিন -> হ্যাঁ -> ওটিপি দিন -> নতুন পিন দিন -> পুনরায় নতুন পিন দিন।
    ৩. বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে:
    • ১৬৭ নম্বরে কল করুন -> ১ নম্বরে যান -> পিন ভুলে গেছেন -> এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর দিন -> জন্ম তারিখ দিন -> ওটিপি দিন -> নতুন পিন দিন -> পুনরায় নতুন পিন দিন।
    ৪. বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে:
    নিকটতম বিকাশ এজেন্ট এর কাছে যান -> এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখান -> পিন ভুলে গেছেন বলুন -> ওটিপি দিন -> নতুন পিন দিন -> পুনরায় নতুন পিন দিন।
    বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় বা মনে রাখবেন:
    • একবারে সর্বোচ্চ ৩ বার ভুল পিন দিলে আপনার অ্যাকাউন্ট লক হয়ে যাবে।
    • পিন রিসেট করার জন্য আপনার এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন হবে।
    • কোনো অজানা ব্যক্তিকে আপনার এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / ওটিপি / পিন শেয়ার করবেন না।
    আরও তথ্যের জন্য, বিকাশের ওয়েবসাইট দেখুন।

    আশা করি এই তথ্য আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট আনলক করতে সাহায্য করবে।

    বিকাশ হেল্প লাইন

    বিকাশ হেল্প লাইন:
    বিকাশ গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন উপায়ে সহায়তা প্রদান করে। আপনি নিম্নলিখিত মাধ্যমে বিকাশ হেল্প লাইনের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন:
    ১. ফোন: বিকাশ হেল্প লাইন
    • ১৬২৪৭ (যেকোনো মোবাইল অপারেটর থেকে)
    • +৮৮০ ৯৬১০ ০০০০৪৭ (বিদেশ থেকে)
    ২. ইমেইল:বিকাশ হেল্প লাইন
    • ইমেল 
    ৩. লাইভ চ্যাট:বিকাশ হেল্প লাইন
    • বিকাশ অ্যাপ -> মেনু -> সাহায্য -> লাইভ চ্যাট
    ৪. বিকাশ ওয়েবসাইট: বিকাশ হেল্প লাইন
    • বিকাশ ওয়েবসাইট
    ৫. সামাজিক মাধ্যম: বিকাশ হেল্প লাইন
    ফেসবুক: বিকাশ:

    ৬. বিকাশ অ্যাপ: বিকাশ হেল্প লাইন
    • মেনু -> সাহায্য
    ৭. বিকাশ কাস্টমার কেয়ার সেন্টার: বিকাশ হেল্প লাইন
    • ঢাকা: নাসির ট্রেড সেন্টার, দ্বিতীয় তলা, ৮৯, বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়ক, ঢাকা-১২০৫
    • চট্টগ্রাম: বায়েকাক্স টাওয়ার, ৯ম তলা, ৩৯, এম এ জিন্নাহ রোড, চট্টগ্রাম-৪০০০
    বিকাশ হেল্প লাইন থেকে আপনি যেসব সহায়তা পেতে পারেন:
    • অ্যাকাউন্ট খোলা ও রেজিস্ট্রেশন
    • পিন পরিবর্তন ও ভুলে যাওয়া পিন রিসেট
    • লেনদেন সম্পর্কিত তথ্য ও সমস্যা সমাধান
    • বিকাশ সেবা ও অফার সম্পর্কে জানা
    • অভিযোগ ও অভিযোগ নিষ্পত্তি
    • বিকাশ হেল্প লাইন সপ্তাহে ৭ দিন, ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে।
    আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য সহায়ক হবে।

    বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

    বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম:
    বিকাশ আপনাদের তিনটি উপায়ে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সুযোগ করে দিয়েছে:
    *১. ২৪৭# ডায়াল করে: বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম
    • *২৪৭# ডায়াল করুন
    • ১ নম্বরে যান -> অ্যাকাউন্ট বন্ধ -> হ্যাঁ
    • ওটিপি দিন -> পুনরায় ওটিপি দিন
    ২. বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে:বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম
    • বিকাশ অ্যাপ খুলুন
    • মেনু -> সেটিংস -> অ্যাকাউন্ট -> অ্যাকাউন্ট বন্ধ -> হ্যাঁ
    • ওটিপি দিন -> পুনরায় ওটিপি দিন
    ৩. বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে:
    • ১৬৭ নম্বরে কল করুন
    • ১ নম্বরে যান -> অ্যাকাউন্ট বন্ধ -> হ্যাঁ
    • ওটিপি দিন -> পুনরায় ওটিপি দিন
    বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম মনে রাখবেন:
    • আপনার অ্যাকাউন্টে ০ টাকা ব্যালেন্স থাকতে হবে।
    • অ্যাকাউন্টে কোনো ঋণ বা লেনদেনের অপেক্ষা থাকতে পারবে না।
    • আপনার এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন হবে।
    • কোনো অজানা ব্যক্তিকে আপনার এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / ওটিপি / পিন শেয়ার করবেন না।
    বিকাশ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার পর আপনি আর বিকাশ সেবা ব্যবহার করতে পারবেন না। অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার আগে আপনার প্রয়োজনীয় সকল ডেটা ব্যাকআপ করে রাখুন। আশা করি এই তথ্য আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করতে সাহায্য করবে।

    বিকাশ একাউন্ট কার নামে আছে

    বিকাশ একাউন্ট কার নামে আছে: অনেক সময় বিকাশ একাউন্ট কার নামে আছে তা জানার প্রয়োজন হয়।
    আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট কার নামে আছে তা জানার জন্য আপনি নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলির মধ্যে যেকোনো একটি অনুসরণ করতে পারেন:
    ১. বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে:
    • বিকাশ অ্যাপ খুলুন
    • মেনু -> সেটিংস -> অ্যাকাউন্ট -> প্রোফাইল
    ২. ২৪৭# ডায়াল করে:
    • *২৪৭# ডায়াল করুন
    • ২ নম্বরে যান -> অ্যাকাউন্টের তথ্য
    ৩. বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে:
    • ১৬৭ নম্বরে কল করুন
    • ১ নম্বরে যান -> অ্যাকাউন্টের তথ্য
    ৪. বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে:
    • নিকটতম বিকাশ এজেন্ট এর কাছে যান
    • এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখান
    • অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে বলুন
    উল্লেখ্য: বিকাশ একাউন্ট কার নামে আছে
    • আপনার এনআইডি / ভোটার আইডি / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করেই আপনি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন।
    • আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য গোপন রাখুন এবং অন্য কারো সাথে শেয়ার করবেন না।
    আশা করি এই তথ্য আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টের মালিক সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।

    উপসংহার

    প্রিয় পাঠক আজ বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় বা বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয় নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোনো ভালো টপিক নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয় বা বিকাশ একাউন্ট লক হলে করনীয় আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আর আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলে এই কনটেন্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url