বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত, কি কি আছে দেখে নিন

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই অনলাইনে বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত, কি কি আছে দেখে নিন নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত, কি কি আছে দেখে নিন কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত, কি কি আছে দেখে নিন
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত, কি কি আছে দেখে নিন তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে নিচের লেখাটি পড়ে ফেলি।

বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত

বরোসোনা মসজিদ (Boro Sona Masjid) বা গৌড়ের সোনা মসজিদ (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলায় অবস্থিত) নির্মাণ করেন সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহ-এর পুত্র সুলতান নুসরত শাহ (১৫১৯-১৫৩২ খ্রিস্টাব্দে)।
মূল তথ্য:
অবস্থান: 
  • গৌড় (বর্তমানে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে, পশ্চিমবঙ্গের মালদহে)।
নির্মাণকাল: 
  • ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে (হিজরি ৯৩২)।
স্থাপত্য শৈলী: 
  • ইন্দো-ইসলামিক ও বাংলার সুলতানি স্থাপত্যের মিশ্রণ।
নামকরণ: 
  • মসজিদের গম্বুজ ও দেয়ালে সোনালি রঙের প্রলেপ ছিল বলে স্থানীয়ভাবে এটি "সোনা মসজিদ" নামে পরিচিত। বড় সোনা মসজিদের ঠিকানা হল: V4MH+559, Boro Sona Masjid Rd, Gour, Ramkeli, Badulyabari, West Bengal 732103, ভারত। 
  • এটি আপনার থেকে প্রায় ৭৫.৬ কিমি দূরে অবস্থিত। আপনি এই লিঙ্কে ক্লিক করে মসজিদের লোকেশনটি দেখতে পারেন। 

ছোট সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা ছোট সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির ছোট সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ছোট সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন। ছোট সোনা মসজিদের ঠিকানা হল: R47V+F7R, Z6801, শাহাবাজপুর, বাংলাদেশ। এটি আপনার থেকে প্রায় ৬৮.৯ কিমি দূরে অবস্থিত। আপনি এই লিঙ্কে ক্লিক করে মসজিদের লোকেশনটি দেখতে পারেন।
ছোট সোনা মসজিদ (Small Golden Mosque) বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ ও গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্থান। এটি দেশের সবচেয়ে সুন্দর প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে একটি।
প্রধান তথ্য:
অবস্থান: 
  • শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ (ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে)
নির্মাতা: 
  • বাংলার সুলতান নুসরত শাহ (১৫১৯-১৫৩২ খ্রিস্টাব্দ)
নির্মাণকাল: 
  • ১৫শ-১৬শ শতাব্দীর মধ্যে
স্থাপত্য শৈলী: বাংলার সুলতানি স্থাপত্য (টেরাকোটা ও ইসলামিক নকশার সমন্বয়)
বিশেষত্ব:
✅ সোনালি প্রলেপ: মূলত গম্বুজ ও দেয়ালে সোনালি রঙের প্রলেপ দেওয়া ছিল (সময়ের সাথে ক্ষয়প্রাপ্ত)।
✅ ১৫টি গম্বুজ: ৩টি বড় ও ১২টি ছোট গম্বুজ রয়েছে।
✅ টেরাকোটা নকশা: দেয়ালে ফুল, লতাপাতা ও জ্যামিতিক নকশা খচিত।
✅ ইতিহাস: এটি সুলতানি আমলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন।
দর্শনীয় সময়:
  • শীতকাল (নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি) ভ্রমণের জন্য আদর্শ।
  • সকাল বা সন্ধ্যায় গেলে মসজিদের সৌন্দর্য সবচেয়ে ভালো দেখা যায়।

ছোট সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন 

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা ছোট সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির ছোট সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ছোট সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
ঢাকা থেকে: বাস বা ট্রেনে রাজশাহী/চাঁপাইনবাবগঞ্জ গিয়ে স্থানীয় যানবাহন (সিএনজি/অটোরিকশা) নিতে হবে।
সময়: ঢাকা থেকে প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা (৩২০ কিমি)।
কাছাকাছি দর্শনীয় স্থান:
  • কান্তজীর মন্দির (দিনাজপুর)
  • পুঠিয়া রাজবাড়ি (রাজশাহী)
  • মহানন্দা নদী
ছোট সোনা মসজিদ বাংলাদেশের ইসলামিক স্থাপত্যের একটি অনন্য নিদর্শন। এটি ইতিহাসপ্রেমী ও পর্যটকদের জন্য অবশ্যই দেখার মতো একটি স্থান!

সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে সোনা মসজিদ কিভাবে যাবেন নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন। সোনা মসজিদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) যাওয়ার উপায়:
সোনা মসজিদ বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। এটি একটি ঐতিহাসিক মসজিদ এবং দেশের অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ।
যাতায়াত ব্যবস্থা:
১. ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়ার উপায়:
বাস:
  • ঢাকার গাবতলী বা কল্যাণপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে বাস পাওয়া যায় (যেমন: হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন ইত্যাদি)।
ভাড়া: ৫০০–৮০০ টাকা (নন-এসি/এসি)।
সময়: ৭–৮ ঘণ্টা (ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দূরত্ব প্রায় ৩২০ কিমি)।
ট্রেন:
  • ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে নবাবগঞ্জ এক্সপ্রেস বা রাজশাহীগামী ট্রেনে রাজশাহী এসে, সেখান থেকে বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যেতে হবে।
ট্রেন ভাড়া: শোভন চেয়ার ২৫০–৪০০ টাকা।
প্রাইভেট গাড়ি:
  • ঢাকা থেকে নাটোর/রাজশাহী/চাঁপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত সড়কপথে গাড়ি নিয়ে যেতে পারেন (ভায়া যমুনা সেতু বা পদ্মা সেতু)।
২. চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে সোনা মসজিদ:
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর থেকে শিবগঞ্জ উপজেলা প্রায় ৩৫ কিমি দূরে।
অটোরিকশা/সিএনজি/জীপ ভাড়া করে সোনা মসজিদ যেতে পারবেন।
ভাড়া: 
  • ২০০–৪০০ টাকা (যানবাহনের ধরন ও দরদাম অনুযায়ী)।
সময়: ৪৫ মিনিট–১ ঘণ্টা।
অবস্থান ও ভ্রমণ টিপস:
ঠিকানা: শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ (ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে)।
ভ্রমণের ভালো সময়: শীতকাল (নভেম্বর–ফেব্রুয়ারি)।
কাছাকাছি দর্শনীয় স্থান:
  • কান্তজীর মন্দির (দিনাজপুর),
  • পুঠিয়া রাজবাড়ি (রাজশাহী),
  • বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর (রাজশাহী)।
সোনা মসজিদ তার সোনালি রঙ ও ইসলামিক স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। ভ্রমণের সময় স্থানীয় গাইড বা ইতিহাস জানা লোকজন সঙ্গে নিলে ভালো অভিজ্ঞতা হবে।

ছোট সোনার মসজিদ নির্মাণ করেন কে

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা ছোট সোনার মসজিদ নির্মাণ করেন কে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির ছোট সোনার মসজিদ নির্মাণ করেন কে নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ছোট সোনার মসজিদ নির্মাণ করেন কে নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন। ছোট সোনা মসজিদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) নির্মাণ করেন সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহ-এর আমলে তাঁর পুত্র নাসিরুদ্দিন নুসরাত শাহ (১৫১৯-১৫৩২ খ্রিস্টাব্দে)।
বিস্তারিত ইতিহাস:
নির্মাণকাল: 
  • ১৪৯৩–১৫১৯ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে (মতভেদ আছে, তবে সাধারণত ১৫শ শতকের শেষ বা ১৬শ শতকের শুরুতে নির্মিত বলে ধরা হয়)।
স্থাপত্য শৈলী: 
  • বাংলার সুলতানি স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন, যাতে টেরাকোটা ও ইসলামিক নকশার সমন্বয় দেখা যায়।
নামকরণ: 
  • মসজিদের গম্বুজ ও দেয়ালে সোনালি রঙের প্রলেপ দেওয়া ছিল বলে একে "সোনা মসজিদ" বা "ছোট সোনা মসজিদ" বলা হয় (বড় সোনা মসজিদ ভারতের গৌড়ে অবস্থিত)।
গুরুত্ব:
এটি বাংলাদেশের প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতির জন্য বিবেচিত।

সোনা মসজিদ কি জন্য বিখ্যাত

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা সোনা মসজিদ কি জন্য বিখ্যাত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির সোনা মসজিদ কি জন্য বিখ্যাত নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে সোনা মসজিদ কি জন্য বিখ্যাত নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন। সোনা মসজিদ (ছোট সোনা মসজিদ) বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যিক marvel, যা নিম্নলিখিত কারণে বিখ্যাত:
১. অনন্য স্থাপত্য শৈলী
  • সুলতানি ও মুঘল স্থাপত্যের মিশ্রণ: মসজিদটির গম্বুজ, মিনার এবং দেয়ালে বাংলার টেরাকোটা শিল্পের সাথে ইসলামিক নকশার অপূর্ব সমন্বয় রয়েছে।
সোনালি প্রলেপ: 
  • মূলত এর গম্বুজ ও কিছু অংশে সোনালি রঙের প্রলেপ দেওয়া ছিল (যা সময়ের সাথে ক্ষয়ে গেছে), যার কারণে এটি "সোনা মসজিদ" নামে পরিচিত।
২. ঐতিহাসিক গুরুত্ব
  • নির্মাণকাল: ১৫শ-১৬শ শতাব্দীতে বাংলার সুলতান নুসরাত শাহ কর্তৃক নির্মিত।
  • সাংস্কৃতিক সেতু: এটি বাংলার হিন্দু-মুসলিম স্থাপত্য ঐতিহ্যের সমন্বয়কে প্রতীকী করে।
৩. দেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ
  • এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ও সংরক্ষিত প্রাচীন মসজিদগুলির মধ্যে একটি।
৪. পর্যটন আকর্ষণ
  • অবস্থান: চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে অবস্থিত, যা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে হওয়ায় অনেক পর্যটক এখানে আসেন।
  • ইউনেস্কোর তালিকাভুক্তির প্রস্তাব: বাংলাদেশ সরকার একে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধনের জন্য প্রস্তাব করেছে।
৫. ধর্মীয় তাৎপর্য
  • এটি এখনও সক্রিয় মসজিদ হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতস্থল।
বিশেষ দর্শনীয় বিষয়:
  • ১৫টি গম্বুজ (৩টি প্রধান ও ১২টি ছোট গম্বুজ)।
  • দেয়ালের জটিল টেরাকোটা নকশা যেখানে ফুল, জ্যামিতিক প্যাটার্ন ও আরবি ক্যালিগ্রাফি খচিত।
  • পরিদর্শনের সময়: ভোর বা সন্ধ্যা হলে সোনালি আলোয় মসজিদের সৌন্দর্য আরও ফুটে ওঠে!

বরোসোনা মসজিদ কে নির্মাণ করেন

বরোসোনা মসজিদ (Boro Sona Masjid) বা গৌড়ের সোনা মসজিদ (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলায় অবস্থিত) নির্মাণ করেন সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহ-এর পুত্র সুলতান নুসরত শাহ (১৫১৯-১৫৩২ খ্রিস্টাব্দে)।
মূল তথ্য:
অবস্থান: 
  • গৌড় (বর্তমানে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে, পশ্চিমবঙ্গের মালদহে)।
নির্মাণকাল: 
  • ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে (হিজরি ৯৩২)।
স্থাপত্য শৈলী: 
  • ইন্দো-ইসলামিক ও বাংলার সুলতানি স্থাপত্যের মিশ্রণ।
নামকরণ: 
  • মসজিদের গম্বুজ ও দেয়ালে সোনালি রঙের প্রলেপ ছিল বলে স্থানীয়ভাবে এটি "সোনা মসজিদ" নামে পরিচিত।
বিশেষত্ব:
  • এটি ৬০ মিটার লম্বা ও ২৬ মিটার চওড়া একটি বিশাল মসজিদ, যাতে ৪৪টি গম্বুজ ছিল (বর্তমানে অনেকাংশে ধ্বংসপ্রাপ্ত)।
  • প্রবেশপথে ১১টি খিলান এবং অভ্যন্তরে সুন্দর টেরাকোটা নকশা রয়েছে।
  • এটি গৌড়ের ঐতিহাসিক নগরী-এর অংশ, যা একসময় বাংলার সুলতানদের রাজধানী ছিল।
  • বাংলাদেশের সোনা মসজিদের সাথে পার্থক্য:
  • বাংলাদেশের ছোট সোনা মসজিদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) নুসরত শাহ নির্মাণ করলেও, বরোসোনা মসজিদ আকারে বড় এবং ভারতের গৌড়ে অবস্থিত।
  • গৌড়ের এই মসজিদটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতির জন্য বিবেচিত।
  • বাংলাদেশে মোট মসজিদ কয়টি
  • মসজিদ কথার অর্থ কি
  • গৌড়ের বর্তমান নাম কি

আপনার প্রয়োজন এবং পছন্দ হতে পারে এমন আরো পোস্টের তালিকা

উপসংহার

আজ বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত, কি কি আছে দেখে নিন নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে  ভালো কোনো বিষয় নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের বড় সোনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত, কি কি আছে দেখে নিন বিষয়ে আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান । আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url