ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বিস্তারিত জেনে নিন

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে আজকে places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা নিয়ে জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
places to visit near dhaka - ঢাকার আশেপাশে দেখার  মতো ১০টি জায়গা

হ্যাঁ আজকে আমি places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা  নিয়ে এ লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনার তথ্য সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।

ঢাকার আশেপাশে ঘুরে বেড়ানোর মতো ১০টি জায়গা

আসুন আজ places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা বা ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী এবং একটি ব্যস্ত শহর। তবে এর আশে পাশে বেশ কিছু মনোরম জায়গা রয়েছে যেখানে আপনি একদিনে ঘুরে আসতে পারেন। এখানে ঢাকার আশেপাশে ঘুরে বেড়ানোর মতো ১০টি জায়গা রয়েছে:
আপনার যে কোন ধরনের ভ্রমন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য : 

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি

এখন আর দেরি না করে আমরা বালিয়াটি জমিদার বাড়ি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির বালিয়াটি জমিদার বাড়ি নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে .বালিয়াটি জমিদার বাড়ি নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এটি ঢাকার আশুলিয়া উপজেলায় অবস্থিত। এই বাড়িটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত হয়েছিল। বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং অনন্য।
  • বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত অন্যতম প্রাসাদ।
  • এটি প্রায় ১৬,৫৫৪ বর্গমিটার জমির উপর ছড়িয়ে থাকা ৭টি দক্ষিণমুখী দালানের সমাবেশ।
  • এই দালানগুলো খ্রিষ্টীয় মধ্য ঊনবিংশ শতক থেকে বিংশ শতকের প্রথমভাগের বিভিন্ন সময়ে জমিদার পরিবারের কয়েকজন সদস্যের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।
  • সামনের চারটি প্রসাদ ব্যবহৃত হত ব্যবসায়িক কাজে।
  • বালিয়াটি প্রাসাদ রেনেসা যুগে নির্মিত স্থাপত্যকৌশলের একটি অন্যতম নিদর্শন।
  • এই বিশাল প্রাসাদটি ২০ একরের চেয়ে বেশি স্থান জুড়ে অবস্থিত।
  • প্রাসাদের কক্ষ সংখ্যা ২০০ টি এবং প্রতিটি কক্ষেই সুনিপুণ কারুকাজ লক্ষ্য করা যায়।
  • ১৯৮৭ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বালিয়াটি প্রাসাদকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে।
  • বালিয়াটি জমিদার বাড়ি ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
  • এ বাড়িটি থেকে তৎকালীন সময়ের মানুষের জীবন-জীবিকা, চাল-চলন, আনন্দ-বিনোদন আর শৌখিনতার পরিচয় পাওয়া যায়।

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি কি কি আছে

এখন আর দেরি না করে আমরা বালিয়াটি জমিদার বাড়ি কি কি আছে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির বালিয়াটি জমিদার বাড়ি কি কি আছে নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে বালিয়াটি জমিদার বাড়ি কি কি আছে নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এটি ঢাকার আশুলিয়া উপজেলায় অবস্থিত। এই বাড়িটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত হয়েছিল। বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং অনন্য।
বালিয়াটি জমিদার বাড়িতে মোট সাতটি ভবন রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
পূর্ব বাড়ি: এই ভবনটি বাড়ির সবচেয়ে পুরনো অংশ। এটি দ্বিতল বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের বাসভবন ছিল।
পূর্ব বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
  • পশ্চিম বাড়ি: এই ভবনটি পূর্ব বাড়ির বিপরীত দিকে অবস্থিত। এটিও দ্বিতল বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা ছিল।
পশ্চিম বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
  • উত্তর বাড়ি: এই ভবনটি পূর্ব ও পশ্চিম বাড়ির মাঝখানে অবস্থিত। এটি তিনতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের সভা-ঘর, হলঘর ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের স্থান ছিল।
উত্তর বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
  • মধ্য বাড়ি: এই ভবনটি বাড়ির কেন্দ্রে অবস্থিত। এটি চারতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের পূজাঘর, গোয়ালঘর ও অন্যান্য অবকাঠামো ছিল।
মধ্য বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
  • গোলা বাড়ি: এই ভবনটি বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। এটি গোলাকার এবং এখানে জমিদার পরিবারের অস্ত্র-শস্ত্র ও গোলাবারুদ রাখা হতো।
গোলা বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
  • নহবতখানা: এই ভবনটি বাড়ির পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটি একটি সুন্দর বাগানের মাঝখানে অবস্থিত এবং এখানে জমিদার পরিবারের বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো।
নহবতখানা, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
  • বালিয়াটি জমিদার বাড়ি তার সুন্দর স্থাপত্যশৈলী, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বিখ্যাত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শন।

ঢাকার মতিঝিলে নিরিবিলি ঘুরার জায়গা

এখন আর দেরি না করে আমরা ঢাকার মতিঝিলে নিরিবিলি ঘুরার জায়গা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির ঢাকার মতিঝিলে নিরিবিলি ঘুরার জায়গা নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ঢাকার মতিঝিলে নিরিবিলি ঘুরার জায়গা নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।ঢাকার মতিঝিলে নিরিবিলি ঘুরার জন্য আপনি মতিঝিল পার্কে যেতে পারেন। এটি একটি সুন্দর পার্ক যেখানে আপনি শান্তি ও প্রশান্তি পাবেন। পার্কে একটি বাচ্চাদের খেলার মাঠ, একটি প্যাডেলবোট এবং একটি ফাউন্টেন শো রয়েছে। আপনি পার্কে বসে বই পড়তে পারেন, ঘুমাতে পারেন বা শুধুমাত্র প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
  • মতিঝিল পার্কের ঠিকানা: 29 ডি আই টি এভেনিউ, ঢাকা, বাংলাদেশ
  • মতিঝিল পার্কের খোলা সময়: সোমবার থেকে রবিবার, 24 ঘন্টা খোলা
  • মতিঝিল পার্কের ফোন নম্বর: +880 1906-396572

মিরপুরে ঘোরার জায়গা

এখন আর দেরি না করে আমরা মিরপুরে ঘোরার জায়গা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির মিরপুরে ঘোরার জায়গা নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে মিরপুরে ঘোরার জায়গা নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।মিরপুরে ঘোরার জন্য বেশ কিছু আকর্ষণীয় জায়গা আছে।
জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান: 
  • ২১০ একরেরও বেশি জায়গা জুড়ে অবস্থিত এই বিখ্যাত বটানিকাল গার্ডেনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বহু ধরনের উদ্ভিদ দেখা যায়।
বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা: 
  • বিভিন্ন স্থানীয় ও বিদেশী পশু, হাতির পিঠে চড়ার সুবিধা ও মাছ ধরার হ্রদ সহ বৃহৎ শহুরে চিড়িয়াখানা।
  • চিড়িয়াখানা শিশু পার্ক: Google Maps এ অবস্থিত।
  • Mirpur Beribadh: Google Maps এ অবস্থিত।
  • মিরপুর বুদ্ধিজীবী শহীদ মিনার: Google Maps এ অবস্থিত।
  • আপনার পছন্দ অনুযায়ী আরও কিছু জায়গা :
  • মিরপুর মার্কেট: কেনাকাটার জন্য জনপ্রিয় স্থান।
  • মিরপুর স্টেডিয়াম: ক্রিকেট ম্যাচ উপভোগ করার জন্য।
  • জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ: বিভিন্ন ধরণের খেলাধুলার অনুশীলন ও প্রতিযোগিতার জন্য।
মিরপুর কেন্দ্রীয় মসজিদ: ধর্মীয় অনুষ্ঠানের জন্য।

মহেরা জমিদার বাড়ি

আর দেরি না করে আমরা মহেরা জমিদার বাড়ি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির মহেরা জমিদার বাড়ি নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে মহেরা জমিদার বাড়ি নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।মহেরা জমিদার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলায় অবস্থিত। এটি আরেকটি বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এই বাড়িটি ১৮ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত হয়েছিল। বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং জাঁকজমকপূর্ণ।

মহেরা জমিদার বাড়ি কি কি আছে

মহেরা জমিদার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলায় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এই বাড়িটি ১৮ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত হয়েছিল। বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং জাঁকজমকপূর্ণ।

মহেরা জমিদার বাড়িতে মোট চারটি ভবন রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
মহারাজ লজ: 
  • এই ভবনটি বাড়ির সবচেয়ে বড় ভবন। এটি তিনতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের বাসভবন ছিল।
মহারাজ লজ, মহেরা জমিদার বাড়ি
  • কালীচরণ লজ: এই ভবনটি মহারাজ লজের পাশে অবস্থিত। এটিও তিনতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা ছিল।
কালীচরণ লজ, মহেরা জমিদার বাড়ি
  • রানী মহল: এই ভবনটি মহেরা জমিদার বাড়ির উত্তর দিকে অবস্থিত। এটি একতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের মহিলাদের থাকার ব্যবস্থা ছিল।
রানী মহল, মহেরা জমিদার বাড়ি
  • ঝুলন্ত বারান্দা: এই বারান্দাটি মহারাজ লজের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত। এটি একটি সুন্দর ঝুলন্ত বারান্দা এবং এখান থেকে বাড়ির সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
ঝুলন্ত বারান্দা, মহেরা জমিদার বাড়ি
  • মহেরা জমিদার বাড়ি তার সুন্দর স্থাপত্যশৈলী, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বিখ্যাত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শন।
মহেরা জমিদার বাড়ির অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:
  • বাড়িটির চারপাশে একটি বিশাল আম্রকানন রয়েছে।
  • বাড়ির সামনে একটি সুন্দর পুকুর রয়েছে।
  • বাড়িটির পাশে একটি পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে।
মহেরা জমিদার বাড়ি একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভিড় হয়।

পানাম ও মেঘনার পাড়

এখন আর দেরি না করে আমরা পানাম ও মেঘনার পাড় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পানাম ও মেঘনার পাড় নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পানাম ও মেঘনার পাড় নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।পানাম ও মেঘনার পাড় ঢাকার মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। এটি একটি মনোরম পর্যটন এলাকা। এখানে আপনি মেঘনা নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।

পানাম ও মেঘনার পাড় কি কি আছে

এখন আর দেরি না করে আমরা পানাম ও মেঘনার পাড় কি কি আছে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পানাম ও মেঘনার পাড় কি কি আছে নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবেপানাম ও মেঘনার পাড় কি কি আছে তা নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।পানাম ও মেঘনার পাড় ঢাকার মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি মনোরম পর্যটন এলাকা। এখানে আপনি মেঘনা নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।
পানাম নগর ছিল বাংলার বার ভূঁইয়াদের অন্যতম প্রধান নগর। এটি ১৬ শতকে ঈসা খাঁর আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ বর্তমানে একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে রয়েছে।
পানাম ও মেঘনার পাড়ে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
মেঘনা নদী: 
  • মেঘনা নদী বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী। এই নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য পানাম ও মেঘনার পাড় একটি আদর্শ স্থান।
মেঘনা নদী, পানাম ও মেঘনার পাড়
  • পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ: পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন। এখানে আপনি বাংলার বার ভূঁইয়াদের আমলের বিভিন্ন স্থাপত্য নিদর্শন দেখতে পাবেন।
পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ, পানাম ও মেঘনার পাড়
কাশফুলের মাঠ: 
  • শরৎকালে মেঘনার পাড়ে কাশফুলের মাঠ দেখা যায়। এটি একটি অপূর্ব দৃশ্য।
কাশফুলের মাঠ, পানাম ও মেঘনার পাড়
নৌকা ভ্রমণ:
  • আপনি মেঘনার পাড়ে নৌকা ভ্রমণ করতে পারেন। এটি একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।
  • নৌকা ভ্রমণ, পানাম ও মেঘনার পাড়।
  • আপনার বন্ধুকে নিয়ে ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা।
পানাম ও মেঘনার পাড় একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভিড় হয়।

পদ্মা রিসোর্ট - কটেজ ও অবকাঠামো

পদ্মা রিসোর্ট ঢাকার মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় অবস্থিত। এটি একটি জনপ্রিয় পিকনিক ও ভ্রমণ স্থান। এখানে আপনি পদ্মা নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।এখন আর দেরি না করে আমরা পদ্মা রিসোর্ট - কটেজ ও অবকাঠামো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পদ্মা রিসোর্ট - কটেজ ও অবকাঠামো নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পদ্মা রিসোর্ট - কটেজ ও অবকাঠামো নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
  • পদ্মা রিসোর্ট মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় পদ্মা নদীর বুকে অবস্থিত – ঢাকা থেকে মাত্র প্রায় ৪০‑৫০ কিমি দূরে, প্রাইভেট গাড়িতে প্রায় ২ ঘণ্টায় পৌঁছানো যায় ।
কটেজ ও অবকাঠামো
  • মোট ১৬টি ডুপ্লেক্স কাঠের কটেজ, যার ১২টি ভিক্টের বাংলা ১২ মাসের নামে ও ৪টি ঋতুর নামে নামকরণ 
  • প্রতিটি কটেজে: নিচে লিভিং রুম (সোফা, টেবিলসহ), উপরে ২ সিঙ্গেল বেড, বারান্দা এবং আধুনিক বাথরুম
  • ছাদে স্থানীয় পাতা, বাঁশ ও তাল কাঠের ব্যবহার ভূগায়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়ক
পরিবেশ ও সেবা
  • চারদিকে নদীস্নাত, মনোরম সবুজ প্রান্তরে স্টার–গেজিং ও নদীর দৃশ্য উপভোগ উপযোগী 
  • রেস্তোরাঁ অন্তত ২০০ জন ধারণক্ষমতা, ভ্যাট‑সহ ফুড টোকেন ~ ৩৫০ টাকা/জন 
নৌকার সেবা: স্পিডবোট (~ ২৫০০ টাকা/ঘন্টা), সাম্পান (~ ১২০০ টাকা/ঘন্টা), ট্রলার (~ ৬০০–১০০০ টাকা/ঘন্টা) 
 খরচ ও বুকিং
সেবা খরচ (VAT সহ)
  • দিনে কটেজ (১০টা–৬টা) ~ ২৩০০ টাকা 
  • রাতসহ (২৪–২৭ ঘন্টা) ~ ৩৪৫০ টাকা
  • প্রবেশ ও নৌকা প্রবেশ টিকেট ~ ৫০ টাকা/জন + নৌকা ভাড়া আলাদা
  • আগাম বুকিং গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে ছুটির সময়ে; বুকিং নিয়ে সরাসরি রিসোর্টে যোগাযোগ করতে পারবেন 
পদ্মা রিসোর্ট - কটেজ ও অবকাঠামো
যাতায়াতের বিস্তারিত
  • ঢাকা → মাওয়া ঘাট বাস/বেসরকারি বাস (~ ৬৫–৭০ টাকা) → লৌহজং → রিসোর্ট ট্রলার (~ ৫০ টাকা) 
  • নিজস্ব গাড়ি ব্যবহার করলে ঢাকার বাইপাস → মাওয়া চৌরাস্তা → লৌহজং রুট, টোল ~ ৬০ টাকা 

পদ্মা রিসোর্ট কি কি আছে

এখন আর দেরি না করে আমরা পদ্মা রিসোর্ট কি কি আছে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পদ্মা রিসোর্ট কি কি আছে নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পদ্মা রিসোর্ট কি কি আছে নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।পদ্মা রিসোর্ট বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। এটি পদ্মা নদীর বুকে অবস্থিত একটি সুন্দর রিসোর্ট।
পদ্মা রিসোর্টে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
পদ্মা নদী: পদ্মা নদী বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী। এই নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য পদ্মা রিসোর্ট একটি আদর্শ স্থান।

পদ্মা নদী, পদ্মা রিসোর্ট

কটেজ: পদ্মা রিসোর্টে মোট ১৬টি ডুপ্লেক্স কটেজ রয়েছে। প্রতিটি কটেজ সুন্দরভাবে সাজানো-গোছানো এবং এখানে আপনি আরামদায়কভাবে থাকতে পারবেন। এখন আর দেরি না করে আমরা পদ্মা নদী, পদ্মা রিসোর্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পদ্মা নদী, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পদ্মা নদী, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।

কটেজ, পদ্মা রিসোর্ট

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা কটেজ, পদ্মা রিসোর্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির কটেজ, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে কটেজ, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
রেস্তোরাঁ: 
  • পদ্মা রিসোর্টে একটি সুন্দর রেস্তোরাঁ রয়েছে। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে পারবেন। places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা।

রেস্তোরাঁ, পদ্মা রিসোর্ট

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা রেস্তোরাঁ, পদ্মা রিসোর্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির রেস্তোরাঁ, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে রেস্তোরাঁ, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা। নৌকা ভ্রমণ: আপনি পদ্মা নদীতে নৌকা ভ্রমণ করতে পারেন। এটি একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।

নৌকা ভ্রমণ, পদ্মা রিসোর্ট

বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা: পদ্মা রিসোর্টে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এখানে আপনি খেলাধুলা, সাইকেল চালানো, বোটিং ইত্যাদি করতে পারবেন।আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা নৌকা ভ্রমণ, পদ্মা রিসোর্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির নৌকা ভ্রমণ, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে নৌকা ভ্রমণ, পদ্মা রিসোর্ট নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
পদ্মা রিসোর্ট একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভিড় হয়।

মিরপুরে ঘোরার জায়গা

places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা । ঢাকার মিরপুরে ঘোরার জন্য বেশ কিছু আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে।
প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য:
মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন: 
  • ৮২.৯ হেক্টর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা, ফুল, ফল ও ওষধি গাছ দেখা যায়। আজ places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
জাতীয় চিড়িয়াখানা: 
বাংলাদেশের বৃহত্তম চিড়িয়াখানা যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী দেখা যায়। places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
  • তুরাগ নদী: নদীর তীরে বসে প্রকৃতি উপভোগ করা
  • কালীগঞ্জ বাজার: ঐতিহ্যবাহী এই বাজারে বিভিন্ন প্রকারের জিনিসপত্র পাওয়া যায়।
শিশুদের জন্য: 
places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা শিশুদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
  • শিশু পার্ক: বিভিন্ন রাইড ও খেলার ব্যবস্থা
  • শিশু পার্ক, মিরপুর।
  • ফ্যান্টাসি কিংডম: রাইড, ওয়াটার গেমস ও অন্যান্য আকর্ষণ
  • ফ্যান্টাসি কিংডম, মিরপুর।
  • ঢাকা চিড়িয়াখানা: বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী দেখা।
  • জাতীয় জাদুঘর: বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
খাদ্য রসিকদের জন্য:
  • মিরপুর রোড: বিভিন্ন রকমের খাবারের দোকান
  • পল্লবী: ঐতিহ্যবাহী বাংলা খাবার
  • কাঠমান্ডু: নেপালি খাবার
  • বার-বি-কিউ টাওয়ার: বিভিন্ন রকমের বার-বি-কিউ
অন্যান্য: 
ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
  • মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থান: মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সমাধি
  • জাতীয় স্মৃতিসৌধ: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নির্মিত
  • আহসান মঞ্জিল: ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ
আপনার রুচি ও পছন্দ অনুযায়ী মিরপুরে ঘোরার জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে।

ড্রিম হলিডে পার্ক

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা ড্রিম হলিডে পার্ক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির ড্রিম হলিডে পার্ক নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ড্রিম হলিডে পার্ক নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
আপনাকে স্বাগত ড্রিম হলিডে পার্কে! এটি নরসিংদীর পাঞ্চদোনা – চৈতাব এলাকায় অবস্থিত একটি বিশাল পার্ক, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে মাত্র ৩০ একর জমিতে বিস্তৃত।
মূল তথ্য

বিষয়

বিবরণ

⏰ ওপেনিং সময়

সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৭টা প্রতিদিন

🎟️ প্রবেশ ফি

বয়স্ক ~ ৩০০ টাকা; শিশুরা ~ ২৫০ টকা

ড্রিম হলিডে পার্ক ঢাকার নরসিংদী জেলায় অবস্থিত। এটি একটি থিম পার্ক। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের রাইড, খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
আকর্ষণ সমূহ
  • নানা রাইড: রোলার–কোস্টার, বাপ পরিবেশে এয়ার বাইসাইকেল, বুল রাইড, বাম্পার কার, ড্রিম আই, বুলেট ট্রেন, ভয়ঙ্কর ঘোস্ট হাউস ইত্যাদি
  • ওয়াটার পার্ক: দেশের বৃহত্তম ওয়েভ পুল, রেইনবো শাওয়ার, DJ সঙ্গীতের সাথে ভিজে মজা
  • পিকনিক স্পট: ‘Mayabi’ ও ‘Madhurima’ নামে দুইটি পিকনিক জায়গা
  • কটেজ ও বাংগলো: এ–সি কটেজ/বাংগলো (দুপুর থেকে থাকতে চাইলে) লম্বা বুকিং সুবিধা।
  • অন্যান্য: রেস্তোরাঁ, ফুড স্টল, মসজিদ, পার্কিং, সিকিউরিটি, পাওয়ার ব্যাকআপ ।

ড্রিম হলিডে পার্ক কি কি আছে

ড্রিম হলিডে পার্ক বাংলাদেশের নরসিংদী জেলায় অবস্থিত একটি বিনোদন পার্ক। এটি ঢাকা থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পার্কটি প্রায় ৬০ একর জমির উপর নির্মিত এবং এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম পার্ক।
ড্রিম হলিডে পার্কে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এখানে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
Dream Holiday park contact number
রাইডস:  
  • places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা। পার্কে বিভিন্ন ধরনের রাইড রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ওয়াটার বাম্পার কার, ট্রেন, সাইকেল, রকিং বর্স, স্পিডবোট, সোয়ানবোট, জেড ফাইটার, নাগেট ক্যাসেল, এয়ার বাইসাইকেল, রোলার কোস্টার ইত্যাদি।

ড্রিম হলিডে পার্কে রাইডস

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা ড্রিম হলিডে পার্কে রাইডস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটিরড্রিম হলিডে পার্কে রাইডস নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ড্রিম হলিডে পার্কে রাইডস নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
অভয়ারণ্য: 
  • পার্কে একটি অভয়ারণ্য রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণী রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হরিণ, বানর, সিংহ, বাঘ, জিরাফ, চিতাবাঘ, ইত্যাদি।
ড্রিম হলিডে পার্কে অভয়ারণ্য
ওয়াটার পার্ক: 
  • পার্কে একটি ওয়াটার পার্ক রয়েছে, যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়াটার স্লাইড, ওয়াটার পুল ইত্যাদি উপভোগ করতে পারবেন।
ড্রিম হলিডে পার্কের ওয়াটার পার্ক
কৃত্রিম পর্বত: 
  • পার্কে একটি কৃত্রিম পর্বত রয়েছে, যেখান থেকে আপনি পার্কের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।

ড্রিম হলিডে পার্কের কৃত্রিম পর্বত

আসুন এখন places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি।
নৌকা ভ্রমণ: 
  • places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা।
  • পার্কের পাশ দিয়ে একটি নদী বয়ে গেছে। আপনি এই নদীতে নৌকা ভ্রমণ করতে পারবেন।
খেলাধুলা: 
  • পার্কে বিভিন্ন ধরনের খেলার সুযোগ-সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন, ইত্যাদি।
ড্রিম হলিডে পার্ক একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভিড় হয়।

নিকলী হাওর

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা .নিকলী হাওর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির নিকলী হাওর. নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে নিকলী হাওর নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।নিকলী হাওর কিশোরগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি বিখ্যাত হাওর। এটি একটি মনোরম পর্যটন এলাকা। এখানে আপনি হাওরের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে নৌকা ভ্রমণ ও মাছ ধরার মতো বিভিন্ন বিনোদনমূলক কার্যকলাপ উপভোগ করতে পারবেন।

নিকলী হাওর কি কি আছে

নিকলী হাওর বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলায় অবস্থিত একটি বিশাল মিঠাপানির জলাভূমি। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম হাওর এবং এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান।
নিকলী হাওরে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
বিস্তৃত জলরাশি: নিকলী হাওরের জলরাশি বিশাল এবং অপরূপ। এই জলরাশির বুকে নৌকা ভ্রমণ একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।
নিকলী হাওরে নৌকা ভ্রমণ
দ্বীপের মতো গ্রাম: নিকলী হাওরের বুকে ছোট ছোট দ্বীপের মতো গ্রাম রয়েছে। এই গ্রামগুলোতে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রার সাথে পরিচিত হওয়া একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা।

নিকলী হাওরে দ্বীপের মতো গ্রাম

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা নিকলী হাওরে দ্বীপের মতো গ্রাম বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটিরনিকলী হাওরে দ্বীপের মতো গ্রাম নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে নিকলী হাওরে দ্বীপের মতো গ্রাম নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
মাছ ধরা: নিকলী হাওর একটি সমৃদ্ধ মৎস্য আধার। এখানে বিভিন্ন ধরনের মাছ পাওয়া যায়। আপনি নৌকা ভ্রমণের সময় জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য দেখতে পাবেন।

নিকলী হাওরে মাছ ধরা
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: নিকলী হাওরের চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনোরম। এখানে আপনি পাখির কলকাকলি, বন-জঙ্গলের দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।

নিকলী হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
নিকলী হাওর ভ্রমণের উপযুক্ত সময় হলো বর্ষাকালে। এই সময় হাওরে পানি থাকে এবং নৌকা ভ্রমণের জন্য উপযোগী হয়।

কুমারখালীর ঐতিহাসিক স্থানসমূহ

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা .কুমারখালীর ঐতিহাসিক স্থানসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির কুমারখালীর ঐতিহাসিক স্থানসমূহ নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে কুমারখালীর ঐতিহাসিক স্থানসমূহ নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।কুমারখালী টাঙ্গাইল জেলার একটি উপজেলা। এ উপজেলায় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
নিচে কুমারখালী উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থানগুলোর একটি বিস্তারিত তালিকা দেওয়া হলো:
 শিলাইদহ কুঠিবাড়ি (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিস্তম্ভ)
  • কবিগুরুর জীবন ও সাহিত্যচর্চার অন্যতম ঐতিহাসিক কেন্দ্র।
  • ১৮১৩ সালে নির্মিত, যেখানে গীতাঞ্জলি, সোনার তরী সহ অনেক কাজ তিনি করেছেন ।
পরিদর্শন করে কবির লেখার ঘর, পুরনো আসবাবপত্র ও পদ্মা–গড়াই নদীর দৃশ্য উপভোগ করা যায় ।
 কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদারের প্রেস
  • ১৮৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ পত্রিকার ছাপাখানা।
  • এম.এন প্রেস নামে পরিচিত, পুরনো প্রিন্টিং যন্ত্র, বাংলা টাইপ ও পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ রয়েছে
  •  লালন শাহের মাযার ও আখড়া
  • ছেঁউড়িয়াতে অবস্থিত, বাউল সাধনার মরফতমণ্ডল।
  • ১৯৬৩ সালে তার মাজার উন্নয়নকাপ্রাপ্ত; ২০০৪ সালে অডিটোরিয়াম ও একাডেমি স্থাপিত
মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তভিটা
  • কাহিনী ‘বিষাদ‑সিন্ধু’র রচয়ীতার বাড়ির স্মৃতিকেন্দ্র।
  • ইতিহাস ও সাহিত্যচর্চার কেন্দ্র, একটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, লাইব্রেরি ও অডিটোরিয়াম রয়েছে ।
বিভিন্ন পুরাতন মসজিদ ও মন্দির
  • বালিয়াকান্দি শাহী মসজিদ ও কুশলিবাসা শাহী মসজিদ (মুঘল যুগ)।
  • মিয়াজান কাজীর মসজিদ (১৮৪০), তেবাড়িয়া তিন‑গম্বুজ (১৮৮৯), কুমারখালী বড় জামে মসজিদ (১৮৯০), শেরকান্দি হাজীর মসজিদ (১৮৮৭), বাটিকামারা জামে মসজিদ।
  • খোরশেদপুর গোপীনাথ মন্দির (১৭৩৫), রাজা সীতারামের মঠ ও সোনা বন্ধুর মাজার সহ ধর্মীয় স্থাপনাগুলো উপজেলার প্রাচীন ঐতিহ্যের অঙ্গ।
 মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি
১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ প্রথম পতাকা উত্তোলন কুমারখালীতে, পরবর্তীতে ঘাসখাল, কয়া, বড়ইচারা ও থানাযুদ্ধসহ বিভিন্ন যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন।
  •  তেলিডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
  •  লৌহজং জমিদার বাড়ি
  •  তেলিডাঙ্গা রাজবাড়ি

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জাদুঘর। এখানে বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি, শিল্প-কলা ও প্রত্নতত্ত্বের উপরে বিভিন্ন ধরনের নিদর্শন রয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর (Bangladesh National Museum) বাংলাদেশের জাতীয় ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তুলে ধরে এমন একটি প্রধান জাদুঘর যা ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত।
ইতিহাস ও পরিসর
প্রতিষ্ঠা: 
  • ১৯১৩ সালের ২০ মার্চ “ঢাকা মিউজিয়াম” নামে শুরু, পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালের ১৭ নভেম্বর জাতীয় জাদুঘর হিসেবে গঠিত
  • প্রাচীন শেলফ থেকে মুক্তিযুদ্ধ, বিশ্বসভ্যতার সংগ্রহ ম্যাটেরিয়াল সামগ্রীর বিস্তৃত সংগ্রহ রয়েছে ।
  • প্রতিষ্ঠার পর ৪৪টি গ্যালারী, বিশাল লাইব্রেরি, ৩টি অডিটোরিয়াম ও ২টি প্রদর্শনী হলে বিস্তৃত হয়েছে ।
প্রধান বিভাগসমূহ
  • ইতিহাস ও ক্লাসিক্যাল আর্ট – পাথর, ধাতু কাঠের ভাস্কর্য; সিকনা যুগ থেকে শুরু করে মধ্যযুগের অবশেষ
  • নৃবিজ্ঞান ও সজ্জিত শিল্প – কাঠ ও ধাতু শিল্প, কুঁচিযুক্ত কুইল্ট
  • প্রাকৃতিক ইতিহাস – বঙ্গদেশের প্রাণি ও উদ্ভিদের প্রদর্শনী
  • মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলন – ফটো, দলিল, ব্যক্তিগত সংগ্রহ; দ্বিতীয় তলা এই সংগ্রহের কেন্দ্র
  • আধুনিক ও বিশ্বসভ্যতা – তৃতীয় তলায় চারটি আন্তর্জাতিক গ্যালারী (চীন, কোরিয়া, ইরান, সুইজারল্যান্ড)
 বিশেষ আকর্ষণ
  • শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীসহ অন্যান্য শিল্পীদের কাজ এখানে সংরক্ষিত
  • ভারত উপমহাদেশে সশস্ত্র সংগ্রহগুলোর অন্যতম বৃহৎ সমাহার এখানে সংরক্ষিত ।
সময়সূচি ও টিকিট
  • বাংলাদেশী নাগরিক: ৪০ টাকা; ৮–১২ বছর বয়সী শিশু: ২০ টাকা; SAARC দেশের নাগরিক: ৩০০ টাকা; অন্য দেশীয়: ৫০০ টাকা; ৩ বছরের নিচে শিশু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য ফ্রি
সময়সূচি:
  • শনিবার–বুধবার: সকাল ১০ঃ০০–বিকাল ৪ঃ৩০ পর্যন্ত (টিকেট বিক্রি বন্ধ বিকাল ৩ঃ০০–৩ঃ৩০)
  • শুক্রবার: বিকাল ৩ঃ০০–৮ঃ০০
  • রমজানে বিশেষ সময়: সকাল ৯ঃ৩০–বিকাল ৩ঃ০০
 পরিদর্শন পরামর্শ
  • সময় বরাদ্দ: ২–৩ ঘণ্টা, ঢুকতে চাইলে সকাল বা বিকেল উপযুক্ত।
  • নির্দেশনা মেনে চলুন—কিছু প্রদর্শনীতে ফটোগ্রাফি নিষিদ্ধ।
  • গাইড বা অডিও ভিজ্যুয়াল গ্যালার লগানো উচিত যা আরও বর্ণনা ও প্রেক্ষাপট দেয়।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কি কি আছে

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কি কি আছে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কি কি আছে নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কি কি আছে নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে পুরনো জাদুঘর। এটিতে প্রায় ৩ লক্ষ নিদর্শন রয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের একটি বিস্তৃত চিত্র প্রদান করে।
জাদুঘরের নিদর্শনগুলিকে পাঁচটি প্রধান বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে:
ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা: 
  • এই বিভাগে বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস থেকে শুরু করে স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রাচীন যুগের পাথরের ভাস্কর্য, ঐতিহাসিক মুদ্রা, অস্ত্রশস্ত্র, পোশাক, আসবাবপত্র এবং শিল্পকর্ম।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগ
জাতিতত্ত্ব ও অলংকরণ শিল্পকলা: 
  • এই বিভাগে বাংলাদেশের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতির নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আসবাবপত্র, অলঙ্কার, বাদ্যযন্ত্র এবং শিল্পকর্ম।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর জাতিতত্ত্ব ও অলংকরণ শিল্পকলা বিভাগ
  • সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা: এই বিভাগে বাংলাদেশের আধুনিক এবং সমসাময়িক শিল্পকর্ম এবং বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বিভাগ
প্রাকৃতিক ইতিহাস: 
  • এই বিভাগে বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্যের নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে জীবাশ্ম, খনিজ, উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের নমুনা।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর প্রাকৃতিক ইতিহাস বিভাগ
জনশিক্ষা: 
  • এই বিভাগে শিশুদের জন্য বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রদর্শনী রয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর জনশিক্ষা বিভাগ
  • বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশ মূল্য বাংলাদেশীদের জন্য ২০ টাকা এবং বিদেশীদের জন্য ৩০০ টাকা।
জাদুঘরটি ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি শাহবাগ মোড় থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে অবস্থিত।

আহসান মঞ্জিল ঢাকা

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা .আহসান মঞ্জিল ঢাকা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির আহসান মঞ্জিল ঢাকা নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে আহসান মঞ্জিল ঢাকা নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।আহসান মঞ্জিল ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ। এটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত হয়েছিল। প্রাসাদটি তার সুন্দর স্থাপত্যশৈলীর জন্য বিখ্যাত।

আহসান মঞ্জিল কি কি আছে

আহসান মঞ্জিল হল একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ যা ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি ছিল। ১৯৯২ সালে এটি একটি জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়।
আহসান মঞ্জিল দুটি অংশে বিভক্ত: 
  • রংমহল ও অন্দরমহল। রংমহল হল প্রাসাদের প্রধান অংশ। এটিতে একটি বড় হল, একটি অফিস, একটি দরবার হল, একটি মসজিদ, একটি ডাইনিং রুম, একটি গোলঘর, একটি গ্রন্থাগার, একটি শয়নকক্ষ এবং অন্যান্য কক্ষ রয়েছে।
আহসান মঞ্জিলের রংমহল
  • অন্দরমহল হল প্রাসাদের ব্যক্তিগত অংশ। এটিতে একটি বড় হল, একটি অফিস, একটি দরবার হল, একটি মসজিদ, একটি ডাইনিং রুম, একটি গোলঘর, একটি গ্রন্থাগার, একটি শয়নকক্ষ এবং অন্যান্য কক্ষ রয়েছে।
আহসান মঞ্জিলের অন্দরমহল
আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে প্রদর্শন করা হয় এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল:
  • নবাবদের ব্যবহৃত আসবাবপত্র, অস্ত্রশস্ত্র, পোশাক এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত জিনিসপত্র।
  • নবাবদের আমলে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের শিল্পকর্ম, যেমন চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য, টাইলস এবং কাঠের কাজ।
  • নবাবদের আমলের ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের নথিপত্র ও সামগ্রী।
  • আহসান মঞ্জিল ঢাকার একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। প্রতি বছর হাজার হাজার দর্শক এটি পরিদর্শন করে।
এই ১০টি জায়গা ছাড়াও ঢাকার আশেপাশে আরও অনেক মনোরম ও আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। আপনি আপনার পছন্দ ও সময়ের উপযোগী যেকোনো স্থানে ঘুরে আসতে পারেন।

সোনারগাঁও সম্পর্কে ১০টি বাক্য

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা সোনারগাঁও সম্পর্কে ১০টি বাক্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির সোনারগাঁও সম্পর্কে ১০টি বাক্য নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে সোনারগাঁও সম্পর্কে ১০টি বাক্য নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।সোনারগাঁও বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক শহর এবং একসময় বাংলার রাজধানী ছিল।
  • সোনারগাঁও বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
  • এটি ঢাকা থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।
  • সোনারগাঁও মধ্যযুগে মুসলিম সুলতানদের রাজধানী ছিল।
  • এখানে রয়েছে গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ্ এর মাজার, রয়েছে পাঁচ পীরের দরগাহ্ সহ অসংখ্য গুণীজনের স্মৃতি।
  • সোনারগাঁয়ের মসলিন কাপড় ছিল সারা বিশ্বে সমাদৃত।
  • সোনারগাঁও বাংলাদেশের প্রাচীন জনপদের মধ্যে শিল্পকলা, সংস্কৃতি ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে একটি গৌরবময় জনপদ।
  • সোনারগাঁওয়ে রয়েছে অনেক পুরানো মসজিদ, মন্দির, এবং স্থাপত্য নিদর্শন।
  • সোনারগাঁও বাংলাদেশের লোকশিল্প ও কারুশিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।
  • সোনারগাঁও বাংলাদেশের ইতিহাস, কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও লোকজ সংস্কৃতির একটি প্রতীক।
সোনারগাঁওকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

উপসংহার

আজ places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা নিয় আলোচনা করলাম। আগামীতে নতুন কোন টপিক নিয়ে আলোচনা করব। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url