পাকা আমে কি কি ভিটামিন আছে বিস্তারিত জানুন
ভূমিকা
কাঁচা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁচা আমের উপকারিতা:
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই উপাদানগুলো শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়িয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- হজমে সহায়ক: কাঁচা আমে অ্যামাইলেস নামক পাচক এনজাইম থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতেও সহায়ক। এটি হজম রসের উৎপাদন বাড়ায় এবং পিত্তরস নির্গত হতে সাহায্য করে।
- শরীর ঠান্ডা রাখে: গরমে কাঁচা আম শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এবং হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এটি শরীরে সোডিয়াম ক্লোরাইড ও আয়রনের ঘাটতি পূরণেও উপকারী।
- লিভারের স্বাস্থ্য: কাঁচা আম লিভার পরিষ্কার করতে এবং বাইল অ্যাসিড নিঃসরণে সাহায্য করে, যা ফ্যাট শোষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি অন্ত্রের জীবাণু সংক্রমণ দূর করতেও সহায়ক।
- হার্টের স্বাস্থ্য: কাঁচা আমে থাকা ভিটামিন বি এবং ফাইবার কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, ফলে হার্ট ভালো থাকে। এতে থাকা ম্যাঙ্গিফেরিন নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হার্টের জন্য খুবই উপকারী।
- দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য: কাঁচা আম চিবানোর সময় লালা নিঃসরণ বাড়ে, যা মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এটি মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, মুখের দুর্গন্ধ ও সংক্রমণরোধে সহায়ক।
- ওজন নিয়ন্ত্রণ: কাঁচা আমে ক্যালরি কম এবং ফাইবার বেশি থাকে, যা দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে এবং অপ্রয়োজনীয় খাওয়া কমাতে সাহায্য করে, ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
- চোখের স্বাস্থ্য: কাঁচা আমে থাকে লুটেইন, জিয়াজ্যান্থিন এবং ভিটামিন এ, যা চোখের রেটিনার জন্য খুবই উপকারী এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
- রক্তের ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কাঁচা আম রক্তাল্পতা, রক্ত জমাট বাঁধা এবং হিমোফিলিয়ার মতো রক্তের ব্যাধি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি নতুন রক্তকণিকা তৈরিতেও সহায়তা করে।
- ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য: কাঁচা আমে থাকা ভিটামিন সি ও এ ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
কাঁচা আমের অপকারিতা:
- পেটের সমস্যা: অতিরিক্ত কাঁচা আম খেলে পেট খারাপ, ডায়রিয়া, এবং অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা হতে পারে। এতে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
- দাঁতের ক্ষতি: কাঁচা আমের টক স্বাদের কারণে দাঁতের এনামেল ক্ষয় হতে পারে, বিশেষ করে যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয়।
- গলায় অস্বস্তি: কাঁচা আম খাওয়ার পরপরই ঠান্ডা পানি পান করলে গলায় অস্বস্তি হতে পারে।
- কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা: কাঁচা আমে অক্সালেট থাকে। যাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা রয়েছে, তাদের অতিরিক্ত কাঁচা আম খাওয়া উচিত নয়।
- অ্যালার্জি: কিছু মানুষের কাঁচা আমে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
আম খাওয়ার সঠিক নিয়ম
১. আম ভিজিয়ে রাখা:
- কারণ: আমে ফাইটিক অ্যাসিড নামক একটি উপাদান থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং হজমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। আমকে পানিতে ভিজিয়ে রাখলে এই অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়।
- পদ্ধতি: আম খাওয়ার কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা আগে ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। খাওয়ার আগে পুনরায় পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
২. খাওয়ার সময়:
- সকালের নাশতা বা দুপুরের খাবারের পর: সকালের নাশতা বা দুপুরের খাবারের পরে আম খাওয়া যেতে পারে। দুপুরের খাবারের একটু পর, বিশেষ করে যদি আপনার খাবারে কার্বোহাইড্রেট থাকে, তখন আম খেলে গ্লুকোজ সরবরাহ হয় এবং পেট ভরা থাকে।
- মধ্যসকাল বা বিকেলের স্ন্যাক্স: মধ্যসকাল বা বিকেলের স্ন্যাক্স হিসেবে অল্প পরিমাণে আম খাওয়া যেতে পারে।
- ব্যায়ামের পর: ব্যায়াম বা শরীরচর্চার পর আম খাওয়া খুবই উপকারী, কারণ এটি দ্রুত শক্তি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।
- রাতে এড়িয়ে চলুন: রাতের খাবারের পর আম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত, বিশেষ করে রাতের ৮টার পর। রাতে শরীরের বিপাকক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, ফলে আমের প্রাকৃতিক চিনি ও আঁশ হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এতে গ্যাস, অম্বল, বদহজম এবং এমনকি ঘুমের ব্যাঘাতও হতে পারে।
- খালি পেটে নয়: খালি পেটে আম না খাওয়াই ভালো। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে এবং গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির ঝুঁকি থাকতে পারে।
৩. কীসের সাথে খাবেন না:
- পানি: আম খাওয়ার পরপরই পানি পান করা উচিত নয়। এতে পেট ব্যথা, বদহজম, পেট ফাঁপা এবং অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা হতে পারে। আম খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন।
- দই: আম এবং দই একসঙ্গে খাবেন না। এই দুটি খাবার একসঙ্গে খেলে হজমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে, গ্যাস হতে পারে এবং ত্বকের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
- করলা: আম খাওয়ার পরপরই করলা খাবেন না। এটি অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়িয়ে বমি, বমি বমি ভাব এবং শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
- অন্যান্য ভারী খাবার বা স্ন্যাক্স: আম খেলে শুধু আমই খান, এর সাথে অন্য কোনো ভারী খাবার বা স্ন্যাক্স (যেমন রুটি, মুড়ি বা ভাত) না খাওয়াই ভালো।
৪. কীভাবে খাবেন:
- আস্ত চিবিয়ে খান: আমের জুস বা মিল্কশেক না বানিয়ে আস্ত চিবিয়ে খান। এতে আমের ফাইবারগত গুণ ও বৈশিষ্ট্য অক্ষুণ্ণ থাকে। জুস বানালে শর্করার পরিমাণ বাড়ে এবং ফাইবার কমে যায়।
- ঠান্ডা করে খান: আম সব সময়ে ঠান্ডা করে খাওয়াই ভালো।
৫. পরিমিত পরিমাণে:
- আমের অনেক উপকারিতা থাকলেও, এটিতে প্রাকৃতিক শর্করা এবং ক্যালরি বেশি থাকে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ বা ডায়াবেটিস থাকলে পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া উচিত। ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আম খাওয়া উচিত।
- যারা "ফ্রুক্টোজ ইন্টলারেন্স" এ ভোগেন, তাদেরও অতিরিক্ত আম খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে।
৬. বিশেষ সতর্কতা:
- যদি আপনার কোনো বিশেষ স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে (যেমন ডায়াবেটিস, কিডনির সমস্যা, অ্যালার্জি), তবে আম খাওয়ার আগে একজন পুষ্টিবিদ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
- অ্যালার্জির প্রবণতা থাকলে সতর্ক থাকুন, কারণ আমে এমন কিছু প্রোটিন থাকে যা ল্যাটেক্স অ্যালার্জির মতো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
এই নিয়মগুলো মেনে চললে আপনি আমের পুষ্টিগুণ পুরোপুরি উপভোগ করতে পারবেন এবং সম্ভাব্য অস্বস্তি বা ক্ষতি এড়াতে পারবেন।
আমের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
আমের পুষ্টিগুণ (প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা আমে আনুমানিক):
- শক্তি: প্রায় ৬০-৭৫ কিলোক্যালরি
- কার্বোহাইড্রেট: প্রায় ১৫-১৭ গ্রাম (যার বেশিরভাগই প্রাকৃতিক শর্করা)
- ফাইবার: প্রায় ১.৬-১.৮ গ্রাম
- প্রোটিন: প্রায় ০.৮-১ গ্রাম
- ফ্যাট: প্রায় ০.৪-০.৫ গ্রাম
- ভিটামিন:
- ভিটামিন সি: প্রচুর পরিমাণে, দৈনিক চাহিদার প্রায় ৬০-৭০% পূরণ করতে পারে (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে)
- ভিটামিন এ: প্রচুর পরিমাণে (বিটা-ক্যারোটিন আকারে), দৈনিক চাহিদার প্রায় ২৫% পূরণ করতে পারে (চোখের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ)
- ভিটামিন ই: উল্লেখযোগ্য পরিমাণে
- ভিটামিন কে: উল্লেখযোগ্য পরিমাণে
- ভিটামিন বি৬: (মানসিক চাপ কমাতে ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক)
- ফোলেট (ভিটামিন বি৯): উল্লেখযোগ্য পরিমাণে
- খনিজ:
- পটাশিয়াম: উচ্চ পরিমাণে (রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক)
- ম্যাগনেসিয়াম: উল্লেখযোগ্য পরিমাণে
- আয়রন: কিছু পরিমাণে (অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সহায়ক)
- ক্যালসিয়াম: কিছু পরিমাণে (হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী)
- কপার: কিছু পরিমাণে
আমের উপকারিতা:
১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: আমে থাকা প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। এটি শরীরকে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং মৌসুমী রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সাহায্য করে।
২. হজমে সহায়ক: আমে থাকে পাচক এনজাইম (যেমন অ্যামাইলেস) এবং ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা কমাতে সহায়ক। ফাইবার হজম রস উৎপাদনেও সাহায্য করে।
৩. চোখের স্বাস্থ্য: ভিটামিন এ (বিটা-ক্যারোটিন আকারে), লুটেইন এবং জিয়াজ্যান্থিন সমৃদ্ধ হওয়ায় আম চোখের রেটিনার জন্য খুবই উপকারী। এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
৪. ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য: ভিটামিন এ, সি এবং ই সহ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে, ব্রণ কমাতে এবং চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। কোলাজেন উৎপাদনেও আমের ভূমিকা আছে, যা ত্বককে টানটান ও সতেজ রাখতে সহায়ক।
৫. হার্টের স্বাস্থ্য: আমে থাকা ফাইবার, পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে, যা হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে থাকা ম্যাঙ্গিফেরিন নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হার্টের জন্য খুবই উপকারী।
৬. ক্যান্সার প্রতিরোধ: আমে থাকা কোয়েরসেটিন, ফাইসেটিন, আইসোকোয়েরসেটিন, অ্যাস্ট্রাগ্যালিন, গ্যালিক অ্যাসিড এবং মিথাইল গ্যালেটের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার (যেমন - স্তন ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার ও লিউকেমিয়া) প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
৭. ওজন নিয়ন্ত্রণ: আমে ক্যালরি তুলনামূলক কম এবং ফাইবার বেশি থাকে, যা দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে এবং অপ্রয়োজনীয় খাওয়া কমাতে সাহায্য করে। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে, তবে অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়।
৮. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: যদিও আম মিষ্টি ফল, এটিতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স মধ্যম পর্যায়ের। পরিমিত পরিমাণে আম খেলে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করতে পারে। আমের ফাইবার এবং ম্যাঙ্গিফেরিন এক্ষেত্রে উপকারী। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আম খাওয়া উচিত।
৯. শরীর ঠান্ডা রাখে এবং হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ: গরমকালে আম শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এবং হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এটি শরীরে সোডিয়াম ক্লোরাইড ও আয়রনের ঘাটতি পূরণেও উপকারী।
১০. রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ: আমে কিছু পরিমাণে আয়রন থাকে, যা রক্তাল্পতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধে সাহায্য করে। ভিটামিন সি আয়রন শোষণে সহায়তা করে।
১১. মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: আমে থাকা ভিটামিন বি৬ এবং অন্যান্য উপাদান মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে, মনযোগ বাড়াতে এবং স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সহায়ক।
১২. দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য: আম চিবানোর সময় লালা নিঃসরণ বাড়ে, যা মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এটি মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, মুখের দুর্গন্ধ ও সংক্রমণরোধে সহায়ক।
আম গ্রীষ্মকালীন একটি চমৎকার ফল, যা সুস্বাদু হওয়ার পাশাপাশি শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তবে এর প্রাকৃতিক শর্করা বেশি থাকায় ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে আগ্রহী, তাদের পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া উচিত।
জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url