Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই অনলাইনে Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন।

Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো

চলুন সহজভাবে জানি: এখন আর দেরি না করে আমরা Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
 AI কী?
AI এর পূর্ণরূপ হলো Artificial Intelligence (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা)।
এটি এমন এক ধরনের প্রযুক্তি বা কম্পিউটার প্রোগ্রাম, যা মানুষের মতো চিন্তা করতে, শিখতে বা সিদ্ধান্ত নিতে পারে। যেমন:
  • ছবি বা লেখা চিনতে পারে
  • প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে
  • স্বয়ংক্রিয়ভাবে লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারে
  • আপনার জন্য কাজ সহজ করে দেয়
উদাহরণ:
  • চ্যাটজিপিটি (যার সাথে এখন কথা বলছেন)
  • গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, সিরি
  • ছবি এডিটিং বা ফেইস রিকগনিশন অ্যাপ
  • অনলাইন শপের সাজেশন সিস্টেম ইত্যাদি

AI এর ব্যবহার কীভাবে করবেন

খুব সহজভাবে:এখন আর দেরি না করে আমরা AI এর ব্যবহার কীভাবে করবেন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির AI এর ব্যবহার কীভাবে করবেন নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে AI এর ব্যবহার কীভাবে করবেন নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
  • চ্যাটবট বা AI টুল ব্যবহার করুন – যেমন ChatGPT, Google Bard, Microsoft Copilot।
  • AI ইমেজ বা ভিডিও জেনারেটর ব্যবহার করুন – যেমন Canva AI, DALL·E, RunwayML, CapCut AI ইত্যাদি।
  • কনটেন্ট তৈরি – ব্লগ পোস্ট, প্রেজেন্টেশন, সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাপশন ইত্যাদি।
  • ডাটা অ্যানালাইসিস – যেমন Excel বা Google Sheets এ AI সহায়তা।
  • কোডিং বা লার্নিং – AI টুল দিয়ে কোড জেনারেট বা ব্যাখ্যা শিখতে পারেন।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা

চলুন সহজ বাংলায় দেখি – কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-এর প্রধান সুবিধা ও অসুবিধা: এখন আর দেরি না করে আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা
দ্রুত কাজ সম্পন্ন:
  • AI মানুষের তুলনায় অনেক দ্রুত বিশাল তথ্য বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
অটোমেশন (স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ):
  • রিপিটেড বা একঘেয়ে কাজ AI সহজে করতে পারে; এতে সময় ও খরচ বাঁচে।
সঠিকতা ও নিখুঁততা:
  • অনেক ক্ষেত্রে মানুষ ভুল করে, AI সেই ভুল কমায় বা এড়ায়।
২৪/৭ সাপোর্ট:
  • AI চ্যাটবট বা ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট সারাদিন কাজ করতে পারে, বিরতিহীন।
নতুন কিছু তৈরি করা:
  • ছবি, ভিডিও, লেখা, কোড ইত্যাদি তৈরি করতে AI সাহায্য করে।
বড় ডাটা অ্যানালাইসিস:
  • বিপুল পরিমাণ ডাটা দ্রুত বিশ্লেষণ করে ব্যবসায় সিদ্ধান্তে সাহায্য করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অসুবিধা
মানব শ্রমের উপর প্রভাব:
  • অনেক কাজ AI করলে মানুষের চাকরির সুযোগ কমে যেতে পারে।
নিয়ন্ত্রণের ঝুঁকি:
  • ভুলভাবে প্রোগ্রাম বা অপব্যবহারে বড় ক্ষতি হতে পারে।
সৃজনশীলতার সীমাবদ্ধতা:
  • AI তৈরি করে দেয়, কিন্তু মানুষের মতো গভীর অনুভূতি বা সৃজনশীলতা এখনো সীমিত।
ব্যক্তিগত তথ্যের ঝুঁকি:
  • AI ডাটা নিয়ে কাজ করে, সঠিক সিকিউরিটি না থাকলে প্রাইভেসি নষ্ট হতে পারে।
নির্ভরশীলতা:
  • বেশি AI নির্ভর হলে মানুষ নিজের চিন্তা বা সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা হারাতে পারে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে ব্যবসা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, প্রায় সবখানেই ব্যবহার হচ্ছে। এখন আর দেরি না করে আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির .আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।

নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও সহজ উদাহরণ দিলাম:
 আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার
 ১. চ্যাটবট ও ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট যেমন 
  • ChatGPT, Google Assistant, Siri, Alexa ইত্যাদি — যা প্রশ্নের উত্তর দেয়, তথ্য খুঁজে দেয়, রিমাইন্ডার সেট করে ইত্যাদি।
 ২. ছবি ও ভিডিও এডিটিং বা তৈরি
  • AI দিয়ে সহজেই ভিডিও তৈরি বা এডিট করা যায়। যেমন Canva AI, CapCut AI, Runway, DALL·E ইত্যাদি।
 ৩. অনলাইন শপ ও মার্কেটিং
  • কাস্টমারকে তার পছন্দ অনুযায়ী পণ্য সাজেস্ট করে, কনটেন্ট লিখে দেয়, ডিজাইন বানায় ইত্যাদি।
 ৪. শিক্ষা ও লার্নিং
  • শিক্ষার্থীরা নোট তৈরি, কুইজ প্র্যাকটিস, জটিল টপিক বোঝার জন্য AI টুল ব্যবহার করে।
৫. স্বাস্থ্যসেবা
  • রোগ নির্ণয়, রিপোর্ট অ্যানালাইসিস, ভার্চুয়াল ডক্টর সাপোর্ট ইত্যাদি।
৬. ভাষা অনুবাদ ও ট্রান্সক্রিপশন
  • AI টুল দিয়ে রিয়েল টাইম ভাষা অনুবাদ বা অডিওকে টেক্সটে রূপান্তর করা যায়।
৭. নিরাপত্তা ও ফেস রিকগনিশন
  • সিসি ক্যামেরা, মোবাইল আনলক, অফিসের নিরাপত্তা ইত্যাদিতে AI ফেস রিকগনিশন ব্যবহৃত হয়।
৮. বড় ডাটা অ্যানালাইসিস ও ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত
  • বিপুল তথ্য বিশ্লেষণ করে ট্রেন্ড বের করে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তে সাহায্য করে।
৯. গেমস ও বিনোদন
  • গেমের চরিত্র তৈরি, গল্পের লাইন বা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকও AI দিয়ে তৈরি হয়।
১০. ড্রাইভারলেস গাড়ি ও স্মার্ট হোম
  • গাড়ির স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণ, হোম অটোমেশন (যেমন স্মার্ট লাইট, স্মার্ট লক) ইত্যাদিতেও AI কাজ করছে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি কি

চলুন সহজ বাংলায় দেখি: এখন আর দেরি না করে আমরাআর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি কি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি কি নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি কি নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
🧠 আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) প্রযুক্তি কী?
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি বলতে বুঝায় এমন ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম, অ্যালগরিদম বা সিস্টেম,
যা মানুষের মতো চিন্তা-ভাবনা, শেখা, বোঝা, বিশ্লেষণ করা ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
এটি এমন এক প্রযুক্তি, যা মানুষের বুদ্ধিমত্তা নকল করার চেষ্টা করে—যেমন:
  •  প্রশ্নের উত্তর দেওয়া
  •  ছবি বা ভাষা চিনতে পারা
  •  সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করা
  • নতুন কিছু শিখে নেওয়া ইত্যাদি
AI প্রযুক্তির প্রধান কিছু অংশ বা ধরণ
Machine Learning (মেশিন লার্নিং):
ডেটা থেকে শিখে ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্ত বা অনুমান করা।
Deep Learning (ডিপ লার্নিং):
মানুষের মস্তিষ্কের মতো নিউরাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে জটিল কাজ শেখা।
Natural Language Processing (NLP):
মানুষের ভাষা বোঝা ও তৈরি করা। যেমন ChatGPT, গুগল ট্রান্সলেট।
Computer Vision:
ছবি বা ভিডিও দেখে বুঝতে পারা; যেমন ফেস রিকগনিশন।
Robotics:
বুদ্ধিমান রোবট তৈরি, যা কাজ করতে পারে বা সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
Expert Systems:
কোন বিশেষ ক্ষেত্রে (যেমন ডাক্তারি) মানুষের মতো উপদেশ বা সমাধান দেওয়া।
  •  এখনকার জীবনে AI প্রযুক্তির ব্যবহার
  • স্মার্টফোনে ফেস আনলক
  • সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্ট সাজেশন
  • অনলাইন শপে পণ্য সাজেস্ট করা
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষায় রিপোর্ট বিশ্লেষণ
  • রোবট বা চ্যাটবট দিয়ে গ্রাহক সাপোর্ট
  • ভিডিও বা ছবি এডিটিং ইত্যাদি

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর খারাপ দিক

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)-এর খারাপ দিক বা সীমাবদ্ধতাগুলো সহজ বাংলায় নিচে দিচ্ছি, যাতে সহজে বুঝতে পারেন: এখন আর দেরি না করে আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর খারাপ দিক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর খারাপ দিক নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর খারাপ দিক নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর খারাপ দিক (অসুবিধা / ঝুঁকি)
 চাকরির উপর প্রভাব / বেকারত্ব
  • AI অনেক কাজ অটোমেটিক করে ফেলে, ফলে মানুষের হাতে সেই কাজ কমে যায়; এতে বিশেষ করে সহজ বা রিপিটেড কাজ করা মানুষের চাকরির ঝুঁকি তৈরি হয়।
 ব্যক্তিগত তথ্যের ঝুঁকি (Privacy Risk)
  • AI মানুষের অনেক তথ্য সংগ্রহ করে শেখে; যদি সঠিকভাবে সুরক্ষা না থাকে, তবে সেই তথ্য চুরি বা অপব্যবহার হতে পারে।
নিয়ন্ত্রণ হারানোর সম্ভাবনা
  • কিছু ক্ষেত্রে AI এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারে, যা মানুষ বুঝতে বা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, বিশেষ করে জটিল অ্যালগরিদম বা স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমে।
 ভুল বা পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত (Bias)
  • AI মানুষের দেয়া ডেটা থেকে শেখে; যদি সেই ডেটা ভুল বা পক্ষপাতদুষ্ট হয়, তাহলে AI-ও ভুল বা পক্ষপাতদুষ্ট সিদ্ধান্ত দেয়।
সৃজনশীলতা ও মানবিকতার অভাব
  • AI অনেক কিছু তৈরি করতে পারে, কিন্তু মানুষের মতো আসল অনুভূতি, আবেগ বা সৃজনশীল ভাবনা এখনো ঠিকভাবে দিতে পারে না।
অপরাধ বা ভুল কাজে ব্যবহার
  • ফেক নিউজ তৈরি, ফেক ভিডিও (Deepfake), হ্যাকিং বা জটিল সাইবার ক্রাইমে AI ব্যবহার হতে পারে।
মানুষের উপর নির্ভরতা বেড়ে যাওয়া
  • যদি খুব বেশি AI এর উপর নির্ভর করি, তাহলে মানুষ নিজের চিন্তা বা সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা কমিয়ে ফেলে।
  • AI আমাদের জীবনে অসাধারণ সুবিধা আনছে, কিন্তু সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও সচেতনতা ছাড়া এটি বড় ক্ষতির কারণও হতে পারে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উদাহরণ
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-এর কিছু সহজ ও বাস্তব উদাহরণ নিচে দিলাম, যাতে খুব স্পষ্টভাবে বুঝতে পারেন:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উদাহরণসমূহ
১. চ্যাটবট ও ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
  • ChatGPT, Google Assistant, Siri, Alexa ইত্যাদি
  • মানুষের মতো কথা বলে, প্রশ্নের উত্তর দেয়, তথ্য খুঁজে দেয়, রিমাইন্ডার সেট করে ইত্যাদি
২. ছবি ও মুখ চিনতে পারা (Face Recognition)
  • আপনার ফোন ফেস আনলক সিস্টেম
  • ফেসবুক বা গুগলে ছবিতে মানুষ ট্যাগ করার সাজেশন
 ৩. স্বয়ংচালিত গাড়ি (Self-driving Cars)
  • Tesla, Waymo ইত্যাদির গাড়ি, যা রাস্তায় চলাফেরা, ব্রেক ও টার্ন নিজেরাই করে
 ৪. অনলাইন শপে পণ্য সাজেস্ট করা
  • আপনি যেসব পণ্য দেখেন, সেই অনুযায়ী Amazon, Daraz বা Alibaba আপনাকে নতুন পণ্য সাজেস্ট করে
৫. সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্ট সাজেশন
  • ইউটিউব, ফেসবুক বা টিকটকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ভিডিও বা পোস্ট দেখানো
৬. কনটেন্ট তৈরি বা সম্পাদনা
  • AI দিয়ে লেখা তৈরি (যেমন: ব্লগ, ফেসবুক পোস্ট)
  • ছবি বা ভিডিও এডিটিং (যেমন: Canva AI, CapCut AI)
৭. ভাষা অনুবাদ (Translation)
  • Google Translate, DeepL ইত্যাদি – যা লেখা বা কণ্ঠস্বর তাত্ক্ষণিকভাবে অন্য ভাষায় রূপান্তর করে
৮. স্বাস্থ্যসেবায় AI
  • এক্স-রে বা এমআরআই রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে রোগ চিহ্নিত করা
  • ভার্চুয়াল ডাক্তারের মাধ্যমে পরামর্শ দেওয়া
 ৯. গেমস ও বিনোদনে AI
  • গেমের বুদ্ধিমান চরিত্র (যেমন কম্পিউটারের বিপক্ষে খেলা)
  • AI দিয়ে নতুন মিউজিক তৈরি
১০. স্প্যাম ফিল্টার বা নিরাপত্তা
  • ইমেইলে স্প্যাম মেইল আলাদা করা
  • ওয়েবসাইট বা ব্যাংকে নিরাপত্তা সিস্টেম
  • AI এখন প্রায় প্রতিদিনের জীবনেই কাজ করছে – ফোনে, সোশ্যাল মিডিয়ায়, গাড়িতে, চিকিৎসায়, কেনাকাটায়, এমনকি লেখালেখি বা ডিজাইনেও!

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সুবিধা

এখন আর দেরি না করে আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সুবিধা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সুবিধা নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সুবিধা নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
এখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)-এর প্রধান সুবিধাগুলো সহজ বাংলায় ও স্পষ্টভাবে দিলাম:
 আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সুবিধা
১) সময় ও খরচ সাশ্রয়
  • AI একঘেয়ে ও সময়সাপেক্ষ কাজ খুব দ্রুত করতে পারে, ফলে মানুষের সময় ও প্রতিষ্ঠানগুলোর খরচ বাঁচে।
২) উচ্চ নির্ভুলতা ও কম ভুল
  • AI বারবার একই কাজ একইভাবে করতে পারে; মানুষের মতো ক্লান্ত হয় না, ফলে ভুলের সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।
৩) দ্রুত ও বড় ডাটা বিশ্লেষণ
  • AI অল্প সময়ে কোটি কোটি ডাটা অ্যানালাইসিস করে ব্যবসা, বিজ্ঞান বা চিকিৎসায় দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
 ৪) অটোমেশন (স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ)
  • কাস্টমার সাপোর্ট, ইমেইল ফিল্টার, প্রোডাকশন লাইন, রিপোর্ট তৈরি ইত্যাদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারে।
 ৫) ২৪/৭ কাজ করার সক্ষমতা
  • মানুষের মতো বিশ্রাম লাগে না, ফলে AI চ্যাটবট বা সিস্টেম সারাক্ষণ চালু থাকে, যেটা বিশেষ করে গ্রাহক সেবায় খুব কাজে লাগে।
 ৬) সৃজনশীল কাজেও সাহায্য
  • লেখা, ছবি, ভিডিও, ডিজাইন, মিউজিক তৈরি করতে বা আইডিয়া দিতে AI এখন বড় সহায়ক।
 ৭) চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবায় উন্নতি
  • রোগ দ্রুত শনাক্ত, রিপোর্ট অ্যানালাইসিস ও ভার্চুয়াল ডাক্তারের মাধ্যমে অনেক বেশি ও দ্রুত সেবা দেয়া যায়।
 ৮) স্মার্ট ডিভাইস ও গাড়িতে সহায়তা
  • স্মার্ট হোম, ফেস আনলক, স্বয়ংচালিত গাড়ি ইত্যাদিতে জীবনকে আরও সহজ ও নিরাপদ করে।
 ৯) ব্যবসায় সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা
  • বাজারের ট্রেন্ড, গ্রাহকের পছন্দ, বিক্রয় রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত দ্রুত ও কার্যকর করা যায়।
AI আমাদের জীবন ও কাজকে দ্রুত, সহজ, সাশ্রয়ী ও অনেক ক্ষেত্রে আরও উন্নত করে তুলছে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর জনক কে

এখন আর দেরি না করে আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর জনক কে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর জনক কে নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর জনক কে নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence বা AI)-এর জনক হিসেবে সাধারণত যাকে উল্লেখ করা হয়, তিনি হলেন:
  •  জন ম্যাকার্থি (John McCarthy)
  • তিনি একজন মার্কিন কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
  • ১৯৫৬ সালে ডার্টমাউথ কনফারেন্সে "Artificial Intelligence" শব্দটি প্রথম প্রস্তাব করেন।
  • এই কনফারেন্সকেই AI গবেষণার সূচনা বা জন্মস্থান হিসেবে ধরা হয়।
  • এজন্যই জন ম্যাকার্থিকে "জনক (Father) of Artificial Intelligence" বলা হয়।
  • আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর জনক হলেন  জন ম্যাকার্থি (John McCarthy)

উপসংহার

আজ Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে  ভালো কোনো বিষয় নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের Ai কি? এর ব্যবহার কিভাবে করবো - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা বিষয়ে আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান । আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url