ভিসা এবং পাসপোর্ট- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই অনলাইনে  ভিসা এবং পাসপোর্ট- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই  ভিসা এবং পাসপোর্ট- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
ভিসা এবং পাসপোর্ট- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে  ভিসা এবং পাসপোর্ট- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন।

ভিসা এবং পাসপোর্ট কি জেনে নিন

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা ভিসা এবং পাসপোর্ট কি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির ভিসা এবং পাসপোর্ট কি  নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ভিসা এবং পাসপোর্ট কি  নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।ভিসা এবং পাসপোর্ট আসলে দুইটি ভিন্ন জিনিস, কিন্তু দুটিই আন্তর্জাতিক ভ্রমণের জন্য জরুরি।
আমি সহজভাবে ব্যাখ্যা করছি—
১. পাসপোর্ট
  • এটি আপনার আন্তর্জাতিক পরিচয়পত্র এবং ভ্রমণ ডকুমেন্ট।
  • আপনার দেশের সরকার এটি ইস্যু করে।
  • এতে আপনার নাম, ছবি, জন্মতারিখ, পাসপোর্ট নম্বর, মেয়াদ ইত্যাদি থাকে।
  • পাসপোর্ট ছাড়া আপনি বিদেশে যেতে পারবেন না, কারণ এটি প্রমাণ করে যে আপনি কোন দেশের নাগরিক।
২. ভিসা
  • এটি হলো অন্য দেশে প্রবেশ করার অনুমতি।
  • ভিসা সেই দেশ ইস্যু করে যেখানে আপনি যেতে চান।
  • ভিসা পাসপোর্টের একটি পাতায় সিল/স্টিকার আকারে লাগানো থাকে বা কখনও ইলেকট্রনিক ফরম্যাটে (e-Visa) দেওয়া হয়।
  • ভিসার ধরন হতে পারে— ট্যুরিস্ট, স্টুডেন্ট, ওয়ার্ক, ট্রানজিট ইত্যাদি।
  • ভিসায় মেয়াদ, থাকার সময়সীমা এবং শর্তাবলী উল্লেখ থাকে।
  • পাসপোর্ট = আপনার দেশের পরিচয় ও ভ্রমণ ডকুমেন্ট।
  • ভিসা = অন্য দেশের প্রবেশের অনুমতি।

পাসপোর্ট আবেদন ফরম ২০২৫

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা পাসপোর্ট আবেদন ফরম ২০২৫ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পাসপোর্ট আবেদন ফরম ২০২৫ নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পাসপোর্ট আবেদন ফরম ২০২৫ নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।আপনার জন্য একটি বাংলাদেশি পাসপোর্ট আবেদনের ফর্ম (ইংরেজি/আরবি) এর নমুনা ছবি এটি যার মাধ্যমে আপনি একটি পরিষ্কার ধারণা পাবেন যে ফরমে কী ধরনের তথ্য বা বিন্যাস থাকে।
২০২৫ সালের বাংলাদেশ পাসপোর্ট (MRP বা e-Passport) আবেদন ফর্ম সম্পর্কে।
অনলাইন আবেদন ব্যবস্থা
e-Passport আবেদন পোর্টাল
  •  বাংলাদেশ সরকারের অফিসিয়াল পোর্টাল হচ্ছে [epassport.gov.bd] যেখানে আপনি e-Passport বা এর পুনঃইস্যুর জন্য আবেদন করতে পারেন 
epassport.gov.bd।
  • আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৫ ধাপে কার্যকর হয়—নথি যাচাই, ফরম পূরণ, অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং, বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ এবং পেমেন্ট ও সেভার পরবর্তী স্ট্যাটাস চেক ও সংগ্রহ ReCom Consulting Limited।
Machine Readable Passport (MRP) এবং Information Correction / Reissue Form
  •  আপনি যদি MRP এর নতুন আবেদন, পুনঃইস্যু বা তথ্য সংশোধন করতে চান, তাহলে সংশ্লিষ্ট ফর্ম পূরণ করতে হবে।
  • সাধারণত, যথাযথভাবে সম্পন্ন করা ফর্ম, প্রমাণপত্র এবং ফি যাচাই করে কাজ করা হয় bangladeshembassy.nl passport.gov.bd।
আবেদন প্রক্রিয়া সংক্ষেপে

ধাপ

বিবরণ

১. আবেদন ফর্ম খুঁজে পাওয়া

সরকারি পাসপোর্ট ওয়েবসাইট বা স্থানীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রকের (MOFA) কনস্যুলার পোর্টাল থেকে ফর্ম ডাউনলোড করুন।

২. ফর্ম পূরণ

আবশ্যিক তথ্য যেমন নাম, জন্মতারিখ, ঠিকানা, মোবাইল ইত্যাদি সঠিকভাবে ইংরেজিতে পূরণ করুন। পরিচয়পত্র (NID বা শিশুদের ক্ষেত্রে Birth Certificate) সঠিক থাকতে হবে।

৩. অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং বায়োমেট্রিক

অনলাইনে সময় নির্ধারণ করে অফিসে উপস্থিত হন—ফিঙ্গারপ্রিন্ট, আইরিস স্ক্যান এবং স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয় (সাধারণত সব বয়সের জন্য বাধ্যতামূলক, নবজাতক ও ছোটদের ক্ষেত্রে আলাদা নিয়ম থাকতে পারে)

৪. পেমেন্ট ও প্রক্রিয়াকরণ

পাসপোর্ট ফি অ্যাক-চ্যালান, ব্যাংক বা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (যেমন bKash, Nagad) মাধ্যমে প্রদান করা যায়

– e-Passport ফি: Tk ≈ 4,025 (5 বছর, Regular) থেকে শুরু


– MRP ফি: Tk ≈ 3,000 (Regular), Tk ≈ 6,000 (Express)


৫. পাসপোর্ট সংগ্রহ

প্রক্রিয়া শেষে ইমেইল/এসএমএস দিয়ে আপনার পাসপোর্ট গ্রহণের খবর জানানো হয়। নির্ধারিত দিনে আধিকারিক অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হয়।

অতিরিক্ত কোন ফর্ম দরকার?
  • তথ্য সংশোধনের প্রয়োজনে — সংশোধন ফর্ম (Information Correction Form) পূরণ করা প্রযোজ্য bangladeshembassy.nl
  • MRP পুনঃইস্যু případে Reissue Form বা Renewal Form পূরণ করতে পারেন—বোঝাবে ফর্ম আপনার পাসপোর্ট পরিবর্তন, মেয়াদ বৃদ্ধি বা হারিয়ে গেলে পুনরায় ইস্যুর ক্ষেত্রে।
  • সারসংক্ষেপে পরামর্শ
  • সরাসরি অনলাইনে আবেদন করুন— এটি সহজেই epassport.gov.bd থেকে চলে যায়।
  • সঠিক ডকুমেন্ট (NID/BRC) প্রস্তুত রাখুন—যথাযথ তথ্য উল্লেখ অত্যন্ত জরুরি।
  • ফি ও প্রক্রিয়া জানুন—MRP ও e-Passport ফি ভিন্ন, Processing time-ও আলাদা।
অফিসিয়াল ভিজিটের আগে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করুন এবং সময়মতো বায়োমেট্রিক প্রদান করুন।

পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।আমি আপনাকে বাংলাদেশের পাসপোর্ট আবেদন ফরম (e-Passport বা MRP) পূরণের নিয়ম ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করছি যাতে আপনি ভুল ছাড়াই আবেদন করতে পারেন।
১. আবেদন শুরু করার আগে যা প্রস্তুত রাখবেন
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা শিশুদের ক্ষেত্রে জন্ম সনদ (BRC)
  • জন্মতারিখ, পিতামাতা/স্বামী-স্ত্রীর নামের ইংরেজি বানান সঠিকভাবে
  • বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
  • মোবাইল নম্বর ও ইমেইল ঠিকানা (এসএমএস ও ইমেইল নোটিফিকেশনের জন্য)
  • পুরনো পাসপোর্ট (যদি পুনঃইস্যু হয়)
২. ফরম পূরণের ধাপ (অনলাইন পদ্ধতি)
ওয়েবসাইট: https://www.epassport.gov.bd
ধাপ ১: আবেদন টাইপ নির্বাচন
  • New Application → প্রথমবারের জন্য
  • Reissue / Renewal → পুরনো পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হলে বা হারিয়ে গেলে
  • Information Correction → বানান ভুল বা তথ্য সংশোধনের জন্য
ধাপ ২: ব্যক্তিগত তথ্য (Personal Information)
  • Full Name → NID/BRC অনুযায়ী ইংরেজিতে লিখুন
  • Gender → Male / Female / Other
  • Date of Birth → দিন- মাস - বছর ফরম্যাটে (DD-MM-YYYY)
  • Place of Birth → জেলা ও দেশ ইংরেজিতে লিখুন
  • Nationality → Bangladeshi
ধাপ ৩: পিতামাতা ও অভিভাবকের তথ্য
  • Father’s Name, Mother’s Name → NID/BRC অনুযায়ী
  • তাদের National ID Number (যদি থাকে)
  • পিতামাতা জীবিত না থাকলে Guardian এর তথ্য দিন
ধাপ ৪: ঠিকানা
  • Present Address → বর্তমানে যেখানে থাকছেন
  • Permanent Address → স্থায়ী ঠিকানা
  • ঠিকানার ইংরেজি বানান সঠিকভাবে দিন (যেমন “Dhaka” না লিখে “Dacca” নয়)
ধাপ ৫: পাসপোর্টের ধরন ও মেয়াদ
  • Type → Ordinary Passport (সাধারণত সবার জন্য)
  • Pages → 48 বা 64 পৃষ্ঠা
  • Validity → ৫ বছর বা ১০ বছর (শিশুদের জন্য ৫ বছর)
ধাপ ৬: পুরনো পাসপোর্টের তথ্য (যদি থাকে)
  • Passport Number
  • Issue Date এবং Place of Issue
ধাপ ৭: যোগাযোগের তথ্য
  • মোবাইল নম্বর (সবসময় সচল)
  • ইমেইল ঠিকানা
ধাপ ৮: অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং
  • ফরম পূরণের শেষে বায়োমেট্রিকের জন্য পাসপোর্ট অফিসের তারিখ ও সময় ঠিক করুন
  • Appointment Slip ডাউনলোড ও প্রিন্ট করুন
৩. ফরম পূরণের সময় করণীয় ও বর্জনীয়
✅ করণীয়
  • সব তথ্য NID/BRC অনুযায়ী মিলিয়ে লিখুন
  • ইংরেজি বানান সঠিক করুন
  • মোবাইল ও ইমেইল ঠিক রাখুন
  • ফরম সাবমিটের আগে একবার ভালোভাবে চেক করুন
❌ বর্জনীয়
  • সংক্ষিপ্ত নাম ব্যবহার করা
  • বানান ভুল
  • ভুয়া বা অসত্য তথ্য দেওয়া
  • অন্যের ফোন নম্বর দেওয়া
৪. অফলাইনে (ম্যানুয়াল) ফরম পূরণের নিয়ম
  • যদি আপনি MRP বা হাতে লিখে ফরম পূরণ করেন:
  • কালো/নীল কলম ব্যবহার করুন
  • ইংরেজি অক্ষরে Block Letter-এ লিখুন
  • ঘর ফাঁকা রাখবেন না, প্রয়োজনে “N/A” লিখুন
  • ছবি লাগানোর স্থানে স্ট্যাপলার দেবেন না, শুধু আঠা ব্যবহার করুন

নতুন পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা নতুন পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির নতুন পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে নতুন পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।নতুন পাসপোর্ট (বাংলাদেশের e-Passport বা MRP) করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা আমি দুইভাবে দিচ্ছি — প্রথমবার আবেদন এবং পুনঃইস্যু/তথ্য সংশোধন অনুযায়ী।
📄 প্রথমবার পাসপোর্ট করার জন্য (New Application)
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য (১৮ বছর বা বেশি)
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) – আসল ও ফটোকপি
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (BRC) – যদি NID না থাকে
  • অনলাইন আবেদন ফরম – epassport.gov.bd থেকে পূরণ করে প্রিন্ট
  • পেমেন্ট রসিদ – ব্যাংক, bKash, Nagad বা Rocket পেমেন্টের প্রমাণপত্র
  • পুরাতন পাসপোর্ট – যদি আগে কখনো হয়ে থাকে (বাতিল হলেও)
  • পাসপোর্ট সাইজ ছবি – সাধারণত লাগবে না (পাসপোর্ট অফিসে ছবি তোলা হয়), তবে কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ছবি চাইতে পারে
শিশুদের জন্য (১৮ বছরের কম)
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (BRC) – আসল ও ফটোকপি
  • পিতা-মাতা দুজনের NID – আসল ও ফটোকপি
  • অনলাইন আবেদন ফরম – প্রিন্ট
  • পেমেন্ট রসিদ
  • পুরনো পাসপোর্ট – যদি আগে হয়ে থাকে
🔄 পুনঃইস্যু বা তথ্য সংশোধনের জন্য (Reissue / Correction)
  • পুরনো পাসপোর্ট – আসল ও ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) – আসল ও ফটোকপি
  • অনলাইন আবেদন ফরম
  • পেমেন্ট রসিদ
  • তথ্য সংশোধনের প্রমাণপত্র (যেমন: নাম পরিবর্তনের জন্য গেজেট কপি, জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য জন্ম সনদ ইত্যাদি)
🏛 অতিরিক্ত টিপস
সব ডকুমেন্ট ইংরেজি বানান মিলিয়ে জমা দিন
  • আবেদন ফরমে দেওয়া নাম, জন্মতারিখ ও ঠিকানা NID/BRC-এর সাথে ১০০% মিল থাকতে হবে
  • মূল কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে যান, অফিসে যাচাই করার পর ফেরত দেওয়া হবে

অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরম

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরম বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরম নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরম নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।বাংলাদেশে অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরম এখন e-Passport সিস্টেমের মাধ্যমে পূরণ করতে হয়।
আমি ধাপে ধাপে বলছি কিভাবে আপনি অনলাইনে ফরম পূরণ করবেন—
🔗 অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
👉 https://www.epassport.gov.bd
এই সাইটেই সব ধরনের পাসপোর্টের আবেদন ফরম পাওয়া যাবে (নতুন, পুনঃইস্যু, তথ্য সংশোধন ইত্যাদি)।
📌 অনলাইনে ফরম পূরণের ধাপ
১. আবেদন শুরু করুন
  • ওয়েবসাইটে গিয়ে “Apply Online” এ ক্লিক করুন
  • আপনার পাসপোর্ট অফিস নির্বাচন করুন
  • আবেদন টাইপ নির্বাচন করুন:
  • New Application – প্রথমবার পাসপোর্ট
  • Reissue / Renewal – পুরনো পাসপোর্ট নবায়ন
  • Information Correction – বানান বা তথ্য সংশোধন
২. অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
  • নাম, ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলুন
  • ইমেইলে ভেরিফিকেশন লিংক পাঠানো হবে — ক্লিক করে অ্যাকাউন্ট সক্রিয় করুন
৩. ফরম পূরণ করুন
  • ব্যক্তিগত তথ্য (Personal Information) – নাম, জন্মতারিখ, লিঙ্গ, জন্মস্থান, জাতীয়তা
  • পিতা-মাতা/অভিভাবকের তথ্য – NID নম্বরসহ
  • ঠিকানা – স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা
  • পাসপোর্ট তথ্য – পৃষ্ঠার সংখ্যা (48/64), মেয়াদ (5/10 বছর)
  • পুরনো পাসপোর্টের তথ্য – যদি আগে হয়ে থাকে
৪. ডকুমেন্ট আপলোড
  • NID বা জন্মসনদের স্ক্যান কপি (PDF/JPG)
  • অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট (যেমন: পুরনো পাসপোর্ট, সংশোধনের প্রমাণপত্র)
৫. ফি পরিশোধ
  • অনলাইন পেমেন্ট (bKash, Nagad, Rocket) বা ব্যাংকে জমা
  • ফি নির্ভর করে পাসপোর্টের মেয়াদ, পৃষ্ঠা সংখ্যা ও ডেলিভারি টাইমের ওপর
  • 48 পৃষ্ঠা, 5 বছর, Regular → Tk 4,025
  • 64 পৃষ্ঠা, 10 বছর, Express → Tk 9,200
৬. অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং
  • বায়োমেট্রিকের জন্য তারিখ ও সময় নির্বাচন করুন
  • অ্যাপয়েন্টমেন্ট স্লিপ ডাউনলোড ও প্রিন্ট করুন
৭. পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিতি
  • নির্ধারিত তারিখে মূল কাগজপত্র নিয়ে যান
  • ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও আইরিস স্ক্যান দেওয়া হবে

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ জানুন

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।আমি আপনাকে বাংলাদেশে e-Passport করার নিয়ম ও খরচ (২০২৫) সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে জানাচ্ছি যাতে আপনি সহজেই প্রক্রিয়াটি শেষ করতে পারেন।
বাংলাদেশে e-Passport করার নিয়ম
১. অনলাইন আবেদন শুরু
  • অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: https://www.epassport.gov.bd
  • “Apply Online” এ ক্লিক করুন
  • আপনার পাসপোর্ট অফিস নির্বাচন করুন
  • আবেদন টাইপ ঠিক করুন:
  • New Application (প্রথমবার)
  • Reissue / Renewal (মেয়াদ শেষ বা হারিয়ে গেলে)
  • Information Correction (তথ্য পরিবর্তন)
২. অ্যাকাউন্ট তৈরি ও ফরম পূরণ
  • ইমেইল দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে ভেরিফাই করুন
  • ব্যক্তিগত তথ্য (নাম, জন্মতারিখ, জাতীয়তা) লিখুন
  • পিতা-মাতা/অভিভাবকের তথ্য দিন
  • ঠিকানা, পাসপোর্ট মেয়াদ (৫ বা ১০ বছর), পৃষ্ঠার সংখ্যা (৪৮ বা ৬৪) নির্বাচন করুন
  • পুরনো পাসপোর্টের তথ্য দিন (যদি থাকে)
৩. ডকুমেন্ট প্রস্তুত ও আপলোড
  • NID বা জন্ম নিবন্ধনের স্ক্যান কপি
  • পুরনো পাসপোর্টের কপি (যদি থাকে)
  • সংশোধনের প্রমাণপত্র (যদি প্রয়োজন হয়)
৪. ফি পরিশোধ
  • পেমেন্ট অপশন: ব্যাংক, bKash, Nagad, Rocket
  • পেমেন্ট রসিদ সংরক্ষণ করুন
৫. অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং
  • বায়োমেট্রিকের তারিখ ও সময় নির্ধারণ করুন
  • Appointment Slip প্রিন্ট করুন
৬. পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিতি
  • মূল কাগজপত্র নিয়ে যান
  • ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, আইরিস স্ক্যান এবং স্বাক্ষর দেওয়া হবে
৭. পাসপোর্ট সংগ্রহ
  • আবেদন স্ট্যাটাস অনলাইনে চেক করুন
  • প্রস্তুত হলে এসএমএস আসবে
  • পাসপোর্ট অফিস থেকে সংগ্রহ করুন

২০২৫ সালের e-Passport ফি (বাংলাদেশ)

ধরন

পৃষ্ঠা

মেয়াদ

Regular (দিন)

Express (দিন)

Urgent (দিন)

ফি (টাকা)

সাধারণ

48

5 বছর

21 দিন

10 দিন

2 দিন

4,025 / 6,325 / 8,625

সাধারণ

48

10 বছর

21 দিন

10 দিন

2 দিন

5,750 / 8,050 / 10,350

সাধারণ

64

5 বছর

21 দিন

10 দিন

2 দিন

6,325 / 8,625 / 10,925

সাধারণ

64

10 বছর

21 দিন

10 দিন

2 দিন

8,050 / 10,350 / 12,650

Regular = স্বাভাবিক প্রসেসিং
Express = দ্রুত প্রসেসিং
Urgent = অতিদ্রুত প্রসেসিং

ই পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা ই পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির ই পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে ই পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।বাংলাদেশে e-Passport করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনকারীর বয়স এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী কিছুটা আলাদা হয়। আমি নিচে ভাগ করে দিচ্ছি
📄 প্রথমবার e-Passport (New Application) এর জন্য
প্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছর বা বেশি)
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) – আসল ও ১ কপি ফটোকপি
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (BRC) – যদি NID না থাকে
  • অনলাইন আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি – epassport.gov.bd থেকে পূরণ করা
  • ফি জমার রসিদ – ব্যাংক বা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (bKash/Nagad/Rocket)
  • পুরনো পাসপোর্ট – যদি আগে হয়ে থাকে (বাতিল হলেও)
শিশু (১৮ বছরের কম)
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (BRC) – আসল ও ১ কপি ফটোকপি
  • পিতা-মাতা দুজনের NID – আসল ও ফটোকপি
  • অনলাইন আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি
  • ফি জমার রসিদ
  • পুরনো পাসপোর্ট – যদি আগে হয়ে থাকে
🔄 পুনঃইস্যু বা নবায়ন (Reissue/Renewal) এর জন্য
  • পুরনো পাসপোর্ট – আসল ও ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) – আসল ও ফটোকপি
  • অনলাইন আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি
  • ফি জমার রসিদ
🛠 তথ্য সংশোধনের জন্য (Information Correction)
  • পুরনো পাসপোর্ট – আসল ও ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) – আসল ও ফটোকপি
  • সংশোধনের প্রমাণপত্র (যেমন গেজেট কপি, জন্ম সনদ, বিবাহ সনদ)
  • অনলাইন আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি
  • ফি জমার রসিদ
✅ টিপস
সব তথ্য NID/BRC এর সাথে ১০০% মিল থাকতে হবে
মূল কাগজপত্র অবশ্যই সঙ্গে নিয়ে যান — যাচাই শেষে ফেরত দেওয়া হবে
আবেদন ফরমে বানান ভুল এড়িয়ে চলুন

পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড

আর দেরি না করে আসুন এখন  আমরা পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। আর জমজম আইটির পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। বসে বসে সময় নষ্ট না করে দেখুন আর আয় করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।বাংলাদেশে পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড করার পদ্ধতি আপনার কোন ধরনের পাসপোর্ট করছেন তার ওপর নির্ভর করে।
1️⃣ e-Passport আবেদন ফরম (২০২৫)
  • e-Passport এর আবেদন পুরোপুরি অনলাইনে পূরণ করতে হয়, তবে আপনি চাইলে প্রিন্ট কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।
ধাপ:
  • ওয়েবসাইটে যান
  • “Apply Online” ক্লিক করুন
  • ফরম পূরণ শেষ হলে PDF ডাউনলোড করুন
  • প্রিন্ট কপি নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যান
2️⃣ MRP (Machine Readable Passport) আবেদন ফরম
  • কিছু কনস্যুলেট ও দূতাবাসে এখনও MRP ফরম ব্যবহার হয় (বিশেষ করে প্রবাসে)
  • অফিসিয়াল সাইট:  সেকশন
  • সরাসরি ডাউনলোড লিংক (PDF):
🔗 MRP Application Form
3️⃣ বিদেশে বাংলাদেশ মিশন থেকে আবেদন
আপনার দেশের বাংলাদেশ হাইকমিশন/দূতাবাসের ওয়েবসাইটে ফরম পাওয়া যাবে
উদাহরণ:
Bangladesh High Commission London – e-Passport Form
Bangladesh Embassy USA – MRP Form

পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে ৩০টি প্রশ্ন ও উত্তর

বার আর দেরি না করে আমরা পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে ৩০টি প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনায় আসি। আর জমজম আইটির পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে ৩০টি প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। হাতে সময় থাকলে আরো পড়ুন লিংকে চাপ দিয়ে জ্ঞান অর্জন করুন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে ৩০টি প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন।পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে ৩০টি প্রশ্ন ও উত্তর।
১. প্রশ্ন: পাসপোর্ট আবেদন ফরম কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর: অনলাইনে বাংলাদেশ পাসপোর্ট অফিসের সরকারি ওয়েবসাইট (www.passport.gov.bd) থেকে পাওয়া যায়।
২. প্রশ্ন: ফরম পূরণের আগে কি নিবন্ধন করতে হয়?
উত্তর: হ্যাঁ, অনলাইনে প্রথমে নিবন্ধন করতে হয় তারপর ফরম পূরণ করা যায়।
৩. প্রশ্ন: ফরম পূরণের সময় কোন তথ্য দিতে হয়?
উত্তর: ব্যক্তিগত তথ্য, জন্ম তারিখ, জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ঠিকানা, পিতা-মাতা ও অভিভাবকের তথ্য।
৪. প্রশ্ন: নাম কিভাবে লিখতে হবে?
উত্তর: পাসপোর্টে নাম ইংরেজি ও বাংলায় একইভাবে সঠিক বানানে লিখতে হবে।
৫. প্রশ্ন: জন্ম তারিখ কীভাবে নিশ্চিত করতে হয়?
উত্তর: জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের তারিখ অনুযায়ী লিখতে হবে।
৬. প্রশ্ন: আবেদন ফরমে ছবি দিতে হয় কি?
উত্তর: অনলাইনে ছবি আপলোড করতে হয় না, তবে আবেদন শেষে ছবি তুলতে হবে পাসপোর্ট অফিসে।
৭. প্রশ্ন: স্থায়ী ঠিকানা কিভাবে লিখতে হবে?
উত্তর: জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনে যে ঠিকানা আছে তা-ই লিখতে হবে।
৮. প্রশ্ন: বর্তমান ঠিকানা ভিন্ন হলে কী করতে হবে?

উত্তর: বর্তমান ও স্থায়ী দুই ঠিকানাই সঠিকভাবে দিতে হবে।
৯. প্রশ্ন: ফরমে মোবাইল নম্বর দেওয়া কি বাধ্যতামূলক?
উত্তর: হ্যাঁ, আবেদনকারীর সক্রিয় মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
১০. প্রশ্ন: ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে কি?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি ঐচ্ছিক হলেও দেওয়া ভালো কারণ নোটিফিকেশন পেতে সুবিধা হয়।
১১. প্রশ্ন: শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখতে হয় কি?
উত্তর: হ্যাঁ, ফরমে শিক্ষাগত যোগ্যতা সংক্রান্ত ঘর পূরণ করতে হয়।
১২. প্রশ্ন: পেশা লিখতে হবে কি?
উত্তর: অবশ্যই, বর্তমানে যে পেশায় আছেন তা উল্লেখ করতে হবে।
১৩. প্রশ্ন: পুরোনো পাসপোর্ট থাকলে কিভাবে উল্লেখ করতে হবে?
উত্তর: ফরমে ‘Old Passport Information’ অংশে পুরোনো পাসপোর্টের তথ্য দিতে হবে।
১৪. প্রশ্ন: জরুরি ও সাধারণ পাসপোর্টের আবেদন ফরম আলাদা কি?
উত্তর: না, একই ফরম; শুধু ফি প্রদানের ধরনে পার্থক্য হয়।
১৫. প্রশ্ন: আবেদন ফি কিভাবে জমা দিতে হয়?
উত্তর: ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিং (সোনালী ব্যাংক, সোনালী ই-সেবা, নগদ, রকেট) এর মাধ্যমে জমা দিতে হয়।
১৬. প্রশ্ন: ফরম পূরণের পর কি করতে হবে?
উত্তর: ফরম সাবমিট করে প্রিন্ট নিতে হবে এবং ব্যাংকে ফি জমা দিতে হবে।
১৭. প্রশ্ন: ফরম প্রিন্ট নেওয়া কি বাধ্যতামূলক?
উত্তর: হ্যাঁ, প্রিন্ট কপি সাক্ষাৎকার ও তথ্য সংগ্রহের দিনে জমা দিতে হয়।
১৮. প্রশ্ন: আবেদনকারীর স্বাক্ষর কোথায় দিতে হয়?
উত্তর: প্রিন্টকৃত ফরমের নির্দিষ্ট স্থানে স্বাক্ষর করতে হয়।
১৯. প্রশ্ন: শিশুদের ক্ষেত্রে ফরম পূরণের নিয়ম কেমন?
উত্তর: অভিভাবকের তথ্য দিয়ে শিশুদের ফরম পূরণ করতে হয়।
২০. প্রশ্ন: তথ্য ভুল দিলে কি হবে?
উত্তর: আবেদন বাতিল হতে পারে বা সংশোধনের জন্য নতুন করে আবেদন করতে হবে।
২১. প্রশ্ন: জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর না থাকলে কি আবেদন করা যাবে?
উত্তর: ১৮ বছরের নিচে হলে জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
২২. প্রশ্ন: এনআইডি ও জন্ম নিবন্ধনে তারিখ না মিললে কী করতে হবে?
উত্তর: প্রথমে সংশোধন করে সঠিক কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করতে হবে।
২৩. প্রশ্ন: কাকে রেফারেন্স হিসেবে দিতে হবে?
উত্তর: নাগরিক হিসেবে পরিচিত দুইজন ব্যক্তির নাম ও তথ্য দিতে হয়।
২৪. প্রশ্ন: স্পন্সরের তথ্য কাদের ক্ষেত্রে দিতে হয়?
উত্তর: প্রবাসী শ্রমিক বা বিদেশগামী কর্মীদের ক্ষেত্রে স্পন্সরের তথ্য দিতে হতে পারে।
২৫. প্রশ্ন: ফরম পূরণে ভুল হলে কিভাবে সংশোধন করব?
উত্তর: সাবমিট করার আগে এডিট করা যায়, সাবমিটের পর নতুন করে পূরণ করতে হয়।
২৬. প্রশ্ন: পাসপোর্ট অফিসে যেতে হলে কী নিয়ে যেতে হয়?
উত্তর: ফরম প্রিন্ট, ফি জমার রশিদ, এনআইডি/জন্ম নিবন্ধন ও প্রযোজ্য কাগজপত্র।
27. প্রশ্ন: পাসপোর্টের মেয়াদ কত বছরের জন্য হয়?
উত্তর: সাধারণত ৫ বা ১০ বছরের জন্য ইস্যু করা হয়।
২৮. প্রশ্ন: পাসপোর্ট নবায়নের সময়ও কি একই ফরম লাগে?
উত্তর: হ্যাঁ, নবায়নের জন্যও একই অনলাইন ফরম পূরণ করতে হয়।
২৯. প্রশ্ন: অনলাইনে আবেদন না করে সরাসরি অফিসে ফরম পূরণ করা যায় কি?
উত্তর: না, বর্তমানে শুধুমাত্র অনলাইন আবেদনই গ্রহণযোগ্য।
৩০. প্রশ্ন: ফরম পূরণ শেষে কিভাবে আবেদন স্ট্যাটাস দেখা যায়?
উত্তর: পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে “Check Status” অপশনে রসিদের নম্বর দিয়ে দেখা যায়।

উপসংহার

আজ আমরা  ভিসা এবং পাসপোর্ট- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে ভালো কোনো টপিক নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের ভিসা এবং পাসপোর্ট- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম বিষয়ে আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানান । আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url