ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার - শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

প্রিয় পাঠক, জমজম আইটির পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আপনি কি ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে জানেন। যদি না জানেন তাহলে ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার - শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার, ডেঙ্গু জ্বর কেন হয় আজকের আর্টিকেল থেকে জানুন। 
ডেঙ্গু রোগের কারন,  লক্ষণ ও প্রতিকার

আজকের আর্টিকেল থেকে ডেঙ্গু রোগের কারন,  লক্ষণ , প্রতিকার , ডেঙ্গু জ্বর কেন হয় এবং ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে আরও বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। তাহলে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার - শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার - ডেঙ্গু জ্বর কেন হয় তথ্য জানুন এই আর্টিকেল থেকে।
আপনার যদি ডেঙ্গু জ্বর হয় বা ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার জানতে হবে ডেঙ্গু জ্বর হলে করণীয় কি তাহলে আপনি ডেঙ্গু জ্বর থেকে খুব সহজে সুস্থ হতে পারবেন। চলুন আজকের আর্টিকেল থেকে ডেঙ্গু রোগের কারন,  লক্ষণ , প্রতিকার , ডেঙ্গু জ্বর কেন হয় তথ্য জানুন। তথ্যগুলো জানার জন্য পুরো আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে ফেলুন।

পেজ সূচিপত্রঃ ডেঙ্গু রোগের কারন, লক্ষণ ও প্রতিকার - ডেঙ্গু জ্বর কেন হয়

ডেঙ্গু জ্বর কি

ডেঙ্গু জ্বর একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় রোগ যা এডিস মশা দ্বারা বাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট হয়। ভাইরাসের কারণে সারা শরীরে জ্বর, মাথাব্যথা, ফুসকুড়ি এবং ব্যথা হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মৃদু হয় এবং প্রায় এক সপ্তাহ পরে নিজে থেকেই চলে যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা দেখা দিতে পারে, যেমন ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম, যা জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ হতে পারে।
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি সাধারণত সংক্রামিত মশার কামড়ের 4-10 দিনের মধ্যে দেখা দেয়। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • উচ্চ জ্বর (104°F বা 40°C এর উপরে)
  • মাথাব্যথা
  • চোখের পিছনে ব্যথা
  • পেশী এবং জয়েন্টে ব্যথা
  • বমি বমি ভাব বা বমি
  • গাঢ় লাল বা বেগুনি রঙের ফুসকুড়ি
  • ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের জন্য একটি রক্ত পরীক্ষা করা হয়। রক্ত পরীক্ষায় ডেঙ্গু ভাইরাসের অ্যান্টিবডি বা ভাইরাসের RNA খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।
  • ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার জন্য সাধারণত বিশ্রাম, তরল গ্রহণ এবং ব্যথার ওষুধের পরামর্শ দেওয়া হয়। ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা দেখা দিলে হাসপাতালে ভর্তি এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
  • ডেঙ্গু জ্বরের ঝুঁকি কমাতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:
  • মশা প্রতিরোধক ব্যবহার করা
  • মশার কামড় থেকে রক্ষা করার জন্য ঢিলেঢালা পোশাক পরানো
  • মশার উৎসগুলি দূর করা, যেমন জমে থাকা পানি
  • ডেঙ্গু একটি গুরুতর রোগ হতে পারে, তবে সঠিক চিকিৎসা এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে ডেঙ্গু জ্বরের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।
  • ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার

    ডেঙ্গু জ্বরের কোন নির্দিষ্ট প্রতিকার নেই, তবে লক্ষণগুলি উপশম করতে এবং জটিলতা এড়াতে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।
    আপনার যদি ডেঙ্গু জ্বর হয় তবে আপনার উচিত:
    • প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন: ডিহাইড্রেশন এড়াতে প্রচুর পরিমাণে জল, ঝোল, ইলেক্ট্রোলাইট পানীয় এবং ফলের রস পান করুন।
    বিশ্রাম নিন: 
    • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন এবং শরীরের কথা শুনুন।
    জ্বর কমাতে ওষুধ খান: 
    • জ্বর এবং ব্যথা কমাতে প্যারাসিটামল বা অ্যাসিটামিনোফেনের মতো ওষুধ খান।
    আইবুপ্রোফেন এড়িয়ে চলুন: 
    • কারণ এটি রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
    আপনার রক্তচাপ পর্যবেক্ষণ করুন: 
    • ডেঙ্গু জ্বরের কিছু ক্ষেত্রে রক্তচাপ হ্রাস পেতে পারে, তাই নিয়মিত আপনার রক্তচাপ পর্যবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
    সতর্ক থাকুন: 
    যদি আপনার জ্বর কমে না যায়, আপনার রক্তপাত হয়, বা আপনার শ্বাস নিতে অসুবিধা হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিন।
    ডেঙ্গু জ্বরের কিছু জটিলতা রয়েছে যা জীবন-হুমকির কারণ হতে পারে, তাই দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
    ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধে সাহায্য করার জন্য আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
    মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করুন: 
    • মশার তাড়ানোকার জন্য মশা repellent ব্যবহার করুন, দীর্ঘ হাতা পোশাক পরুন এবং মশারি ব্যবহার করুন।
    আপনার বাড়ির চারপাশে জমা পানি অপসারণ করুন: 
    • যেখানে মশা প্রজনন করতে পারে এমন জায়গাগুলি, যেমন পানিতে ভরা পাত্র এবং টায়ার, পরিষ্কার করুন এবং শুকিয়ে ফেলুন।
    ডেঙ্গু জ্বর একটি গুরুতর অসুস্থতা হতে পারে, তবে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়ার মাধ্যমে আপনি জটিলতা এড়াতে পারেন।

    ডেঙ্গু জ্বরের ভাইরাসের নাম

    ডেঙ্গু ভাইরাস বা ডেঙ্গি ভাইরাস (ইংরেজি: Dengue virus) (DENV) হলো ফ্ল্যাভিভাইরিডি পরিবার ও ফ্ল্যাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক সূত্রক আরএনএ(RNA) ভাইরাস। এটি ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী এই ভাইরাসের পাঁচটি সেরোটাইপ পাওয়া গিয়েছে। যাদের প্রত্যেকেই পূর্ণরূপে রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম।

    ডেঙ্গু জ্বর কেন হয়

    আমাদের দেশে বেশ প্রচলিত একটি রোগ হল ডেঙ্গু বিশেষ করে এটা বর্ষা মৌসুমী বেশি হয়ে থাকে।ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার কারণ মূলত ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ফলে ডেঙ্গু জ্বর হয়ে থাকে। আর এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে থাকে ইজিপ্টাই মশার মাধ্যমে। কোন ব্যক্তিকে যদি ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণু বাহি মশা কামড় দেয় তাহলে সেই ব্যক্তি পাঁচ থেকে ছয় দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।


    এভাবে একজন থেকে আরেকজনের মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু রোগ বা ডেঙ্গু জ্বর ছড়িয়ে পড়ে। ডেঙ্গু যার মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি হলো ক্লাসিকাল ডেঙ্গু ফিভার আর আরেকটি হলো হেমোরেজিক ডেঙ্গু ফিভার। এবার নিচের অংশে ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে ২৫ টি তথ্য জানুন।

    শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

    শিশুরা ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে বেশি থাকে এবং তাদের মধ্যে রোগের লক্ষণগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় ভিন্ন হতে পারে।
    শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের কিছু সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
    • উচ্চ জ্বর: ১০৪°F (40°C) বা তার বেশি
    • অসুস্থ বোধ করা: দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা এবং গাঁটে ব্যথা
    • খাবার হজম না হওয়া: বমি, বমি বমি ভাব, পেট খারাপ
    • ত্বকের ফুসকুড়ি: লাল, খিঁচুনি বা ফোলা ফোলা ফুসকুড়ি
    নাক বা মাড়ি থেকে রক্তপাত: 
    • এটি একটি গুরুতর লক্ষণ যা দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন
    কিছু ক্ষেত্রে, শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের আরও গুরুতর লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:
    ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বর (DHF): 
    • এটি রক্তপাত এবং রক্তচাপ কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
    ডেঙ্গু শক সিনড্রোম (DSS): 
    এটি DHF এর একটি জীবন-হুমকির জটিলতা যা অঙ্গ বিকলতা এবং মৃত্যুর দিকে নিয়ে যেতে পারে।
    আপনার শিশুর যদি ডেঙ্গু জ্বরের কোনও লক্ষণ থাকে তবে দ্রুত একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।
    শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসায় সাধারণত বিশ্রাম, তরল পান এবং জ্বর কমাতে ওষুধ অন্তর্ভুক্ত থাকে। কিছু ক্ষেত্রে, হাসপাতালে ভর্তি এবং তরল এবং ইলেক্ট্রোলাইটের প্রয়োজন হতে পারে।
    ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধে সাহায্য করার জন্য আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
    আপনার শিশুকে মশার কামড় থেকে রক্ষা করুন: 
    • মশা repellent ব্যবহার করুন, দীর্ঘ হাতা পোশাক পরুন এবং মশারি ব্যবহার করুন।
    আপনার বাড়ির চারপাশে জমা পানি অপসারণ করুন: 
    • যেখানে মশা প্রজনন করতে পারে এমন জায়গাগুলি, যেমন পানিতে ভরা পাত্র এবং টায়ার, পরিষ্কার করুন এবং শুকিয়ে ফেলুন।
    আপনার শিশুকে ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে শিক্ষিত করুন: 
    তাদের মশার কামড় এড়াতে এবং লক্ষণগুলি সম্পর্কে তাদের অভিভাবকদের বলতে শিখান।
    ডেঙ্গু জ্বর একটি গুরুতর অসুস্থতা হতে পারে, তবে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার শিশুকে জটিলতা থেকে রক্ষা করতে পারেন।

    ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে  তথ্য জানুন

    এই অংশ থেকে ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে তথ্য জানুন। ডেঙ্গু একটি মারাত্মক ব্যাধি কারণ বর্তমানে অনেকেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। এবার আপনারা ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে  তথ্য জানুন এ তথ্যগুলো যদি জেনে থাকেন তাহলে আপনাদের উপকারে আসবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে  তথ্য।
    •  প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলো আপনি যদি ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলো জেনে থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন আপনার ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে কিনা এবং তাড়াতাড়ি চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবেন এতে করে আপনার ডেঙ্গু জ্বর তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে।
    • ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলো হল শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি হয়ে যাবে অনেক সময় থেকে থেকে জ্বর আসবে মাথা ব্যথা করবে চোখের পিছনে ব্যথা করবে এবং শরীরের মধ্যে লালচে রেস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
    • কারো যদি জ্বর হয় তাহলে প্রথমেই ঘাবড়ে যাওয়া যাবে না এবং সেটাকে ডেঙ্গু বলে মনে করা যাবে না। যদি জ্বর হয় তাহলে তা অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এবং পরীক্ষা করার মাধ্যমে বুঝতে হবে কেন জ্বর হয়েছে।
    • ডেঙ্গু জ্বর হলে বিশ্রামের মধ্যে থাকতে হবে। জ্বর নিয়ে বাহিরে দৌড়াদৌড়ি বা ঘোরাঘুরি করা যাবে না। প্রতিদিন যে সকল পরিশ্রমের কাজ করে থাকেন সে সকল কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
    • ডেঙ্গু জ্বর হলে বেশি বেশি তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমন স্যালাইনের পানি ডাবের পানি ফলের জুস লেবুর শরবত সহ আরো যে সকল তরল জাতীয় খাবার রয়েছে সেগুলো বেশি বেশি খেতে হবে।
  •  ডেঙ্গু জ্বর হলে বমি বমি ভাব হবে এবং বমি হবে।
  •  ঘরের পিছনে ব্যথা করে এবং প্রচন্ডরকম জ্বর হয়ে থাকে।
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে ওষুধ খেতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এছাড়া নিজ থেকে কোন ওষুধ খেলে ক্ষতি হতে পারে।
  • ডেঙ্গু হলেই অনেকে মনে করে থাকেন হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে আসলে তা নয় যদি ডেঙ্গু রোগ কেবল শুরু হয় তাহলে কিছু চিকিৎসা নিলেই তা ভালো হয়ে যায় এতে করে ঘাবড়ানো যাবে না।
  • ডেঙ্গু জ্বরের সময়কাল মূলত হয়ে থাকে জুলাই মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত সেজন্য এই সময়গুলোতে একটু সাবধান থাকতে হবে।
  • আরো পড়ুনঃ বড়দের নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ - বড়দের নিউমোনিয়া হলে করণীয়
  • ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার জন্য এডিস মশায়ের কামড় দেয় আর এই মশাটি সাধারণত অন্ধকারের ভেতর কামড় দেয় না যখন সকাল হয় এবং যখন সন্ধ্যা হয় এই সময়গুলোতে বেশিরভাগ কামড়ায়। তাই এ সময়গুলোতে একটু সচেতন হয়ে থাকতে হবে।
  • ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার জন্য বেশিরভাগ সময় আমরাই দায়ী কারণ অনেক সময় আমরা যেখানে সেখানে ভাঙ্গা হাড়ি পাতিল ফেলে রাখি আর সেখানে পানি জমে থাকলে মশারা জন্ম নেই আর সেখান থেকে এসে মানুষদের কামড়ায়। তাই এগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে অনেকেই প্লাস্টিলেট এবং রক্তকণিকা নিয়ে চিন্তিত হয়ে যায় কিন্তু এতটা চিন্তিত হওয়া যাবেনা ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
  • কারো যদি প্রসাব এবং মলত্যাগ করার পরে জ্বালাপোড়া করে তাহলে ডেঙ্গু হয়েছে কিনা সেটা টেস্ট করে দেখতে হবে।
  • যদি কারো অনিয়মিত পায়খানা শুরু হয় তাহলে কিছুটা চিন্তার বিষয় রয়েছে। এমনটি যদি কারো হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
  • বাড়ির আশেপাশে যদি কোন ছোট ছোট গাছপালা থাকে তাহলে সেগুলো সেটে দিতে হবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। নয়তো এর মধ্যে মশা থাকে।
  • যদি কারো কয়েকদিন ধরে জ্বর হতে থাকে এবং ঔষধ খাওয়ার পরেও ভালো না হয় তাহলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে।
  • যদি বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বর হয় তাহলে এটা অনেক ভয়ের কারণ। সেজন্য যদি বাচ্চাদের মধ্যে কোন লক্ষণ দেখতে পান ডেঙ্গু জ্বরের তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে আর সব সময় বাচ্চাদের মশারির ভেতর রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে যে কোন ঔষধ খাওয়া যাবে না কারণ এমন অনেক ওষুধ রয়েছে যেগুলো খেলে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে মানুষের মধ্যে অর্থাৎ বাহিরে ঘোরাফেরা করা যাবে না। বিশ্রামে থাকতে হবে।
  • সবশেষে ডেঙ্গু জ্বর হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে সব সময় সচেতন থাকতে হবে তাহলে ইনশাআল্লাহ ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
  • ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের জন্য একটি রক্ত পরীক্ষা করা হয়। রক্ত পরীক্ষায় ডেঙ্গু ভাইরাসের অ্যান্টিবডি বা ভাইরাসের RNA খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।
  • ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার জন্য সাধারণত বিশ্রাম, তরল গ্রহণ এবং ব্যথার ওষুধের পরামর্শ দেওয়া হয়। ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা দেখা দিলে হাসপাতালে ভর্তি এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
  • ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাল রোগ যা এডিস মশা দ্বারা বাহিত হয়। ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি ধরন রয়েছে, A, B, C এবং D। A ধরন হল সবচেয়ে সাধারণ ধরন এবং এটি বিশ্বের বেশিরভাগ অঞ্চলে পাওয়া যায়।
  • ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি সাধারণত সংক্রামিত মশার কামড়ের 4-10 দিনের মধ্যে দেখা দেয়।
  • সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে উচ্চ জ্বর, মাথাব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা, পেশী এবং জয়েন্টে ব্যথা, বমি বমি ভাব বা বমি এবং গাঢ় লাল বা বেগুনি রঙের ফুসকুড়ি।
  • ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে

    ডেঙ্গু জ্বর হলে একটি মশা বাহিত ভাইরাসজনিত রোগ। যখন ডেঙ্গু রোগ বাহি মশা কামড়ায় তখন সেখান থেকে ডেঙ্গু জ্বর হয়ে থাকে। অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে আসলে আপনি যদি ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার সাথে সাথে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন তাহলে কয়েকদিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়।

    কিন্তু আপনি যদি ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার পরে বুঝতে না পারেন অথবা অবহেলা করে চিকিৎসা গ্রহণ না করেন তাহলে এটা যখন বেশি হয়ে যাবে তখন অনেক দিন থাকতে পারে। তাই নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না যে ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকবে বা থাকে। তবে আপনার যদি ডেঙ্গু জ্বরের কোন লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করা প্রয়োজন। নয়তো মৃত্যু ঝুঁকি রয়েছে। বর্তমানে অনেকেই ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করছে।

    ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে

    ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে ২৫ টি তথ্য জানুন এই অংশ পড়ে পড়ে ইতোমধ্যে আপনারা অনেকগুলো তথ্য জানতে পেরেছেন। কিন্তু আপনাদের আরো একটি বিষয় জানা প্রয়োজন সেটা হল ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে। ডেঙ্গু জ্বর হলে সে সময় বিভিন্ন রকম খাবার রয়েছে সেগুলো যদি খেতে পারেন তাহলে এটা ডেঙ্গু জ্বরের জন্য অনেক ভালো হয় জেনে রাখুন ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে।

    ডেঙ্গু জ্বর হলে বেশি বেশি দুগ্ধ জাতীয় খাবার খেতে হবে কারণ দুগ্ধ জাতীয় খাবার শরীরের সোডিয়াম পটাশিয়াম এবং ফসফরাস এগুলো পরিমাণ ঠিক রাখতে সাহায্য করে এতে করে ডেঙ্গু জ্বরের জন্য অনেক উপকৃত হয়। ডেঙ্গু জ্বর হলে প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হবে প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলো হলো মাছ মাংস ডিম ডিম ডাল ইত্যাদি সকল বেশি বেশি খেতে হবে।


    এছাড়াও ডেঙ্গু জ্বর হলে যদি পেঁপে পাতার রস খেতে পারেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ডেঙ্গু ভালো হয়ে যায়। বেশি বেশি সবুজ শাকসবজি খেতে হবে এবং এবং তরল জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হবে যেমন ফলের জুস লেবুর শরবত ডাবের পানি সুপ জাতীয় খাবার। এছাড়াও ডেঙ্গু জ্বর হলে কুমড়ো খেতে পারেন এটা অনেক ভালো উপকারী ডেঙ্গু রোগীদের জন্য।

    ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জানুনঃ

    ডেঙ্গু জ্বর একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় রোগ যা এডিস মশা দ্বারা বাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট হয়। ভাইরাসের কারণে সারা শরীরে জ্বর, মাথাব্যথা, ফুসকুড়ি এবং ব্যথা হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মৃদু হয় এবং প্রায় এক সপ্তাহ পরে নিজে থেকেই চলে যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা দেখা দিতে পারে, যেমন ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম, যা জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ হতে পারে।

    ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি সাধারণত সংক্রামিত মশার কামড়ের 4-10 দিনের মধ্যে দেখা দেয়। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • উচ্চ জ্বর (104°F বা 40°C এর উপরে)
  • মাথাব্যথা
  • চোখের পিছনে ব্যথা
  • পেশী এবং জয়েন্টে ব্যথা
  • বমি বমি ভাব বা বমি
  • গাঢ় লাল বা বেগুনি রঙের ফুসকুড়ি

  • ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের জন্য একটি রক্ত পরীক্ষা করা হয়। রক্ত পরীক্ষায় ডেঙ্গু ভাইরাসের অ্যান্টিবডি বা ভাইরাসের RNA খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।
    ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার জন্য সাধারণত বিশ্রাম, তরল গ্রহণ এবং ব্যথার ওষুধের পরামর্শ দেওয়া হয়। ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা দেখা দিলে হাসপাতালে ভর্তি এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
    ডেঙ্গু জ্বরের ঝুঁকি কমাতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:
    • মশা প্রতিরোধক ব্যবহার করা
    • মশার কামড় থেকে রক্ষা করার জন্য ঢিলেঢালা পোশাক পরানো
    • মশার উৎসগুলি দূর করা, যেমন জমে থাকা পানি
    ডেঙ্গু একটি গুরুতর রোগ হতে পারে, তবে সঠিক চিকিৎসা এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে ডেঙ্গু জ্বরের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।
    এখানে ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে আরো তথ্য রয়েছে:
    • ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাল রোগ যা এডিস মশা দ্বারা বাহিত হয়।
    • ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি ধরন রয়েছে, A, B, C এবং D।
    • A ধরন হল সবচেয়ে সাধারণ ধরন এবং এটি বিশ্বের বেশিরভাগ অঞ্চলে পাওয়া যায়।
    • ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি সাধারণত সংক্রামিত মশার কামড়ের 4-10 দিনের মধ্যে দেখা দেয়।
    • সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে উচ্চ জ্বর, মাথাব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা, পেশী এবং জয়েন্টে ব্যথা, বমি বমি ভাব বা বমি এবং গাঢ় লাল বা বেগুনি রঙের ফুসকুড়ি।
    • ডেঙ্গু জ্বরের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মৃদু হয় এবং প্রায় এক সপ্তাহ পরে নিজে থেকেই চলে যায়।
    • তবে, কিছু ক্ষেত্রে, ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা দেখা দিতে পারে, যেমন ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম, যা জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ হতে পারে।
    • ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের জন্য একটি রক্ত পরীক্ষা করা হয়।
    • ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার জন্য সাধারণত বিশ্রাম, তরল গ্রহণ এবং ব্যথার ওষুধের পরামর্শ দেওয়া হয়।
    • ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা দেখা দিলে হাসপাতালে ভর্তি এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
    • ডেঙ্গু জ্বরের ঝুঁকি কমাতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে।
    • মশা প্রতিরোধক ব্যবহার করা।
    • মশার কামড় থেকে রক্ষা করার জন্য ঢিলেঢালা পোশাক পরানো।
    • মশার উৎসগুলি দূর করা, যেমন জমে থাকা পানি।
    • ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার জন্য আরও গবেষণা করা হচ্ছে।

    ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ

    না, ডেঙ্গু জ্বর ছোঁয়াচে রোগ নয়। ডেঙ্গু জ্বর শুধুমাত্র এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এডিস মশাটি সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়। মশাটি যখন ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ায়, তখন মশাটি ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রমিত হয়। মশাটি যখন অন্য কাউকে কামড়ায়, তখন সেও ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়।
    ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে, একই বিছানায় ঘুমালে কিংবা তার ব্যবহৃত কিছু ব্যবহার করলে, অন্য কারো এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সুযোগ নেই।

    ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের জন্য এডিস মশার বংশবৃদ্ধি রোধ করা জরুরি। এডিস মশার বংশবৃদ্ধির জন্য পানি জমে থাকতে হয়। তাই পানি জমা থাকতে দেওয়া যাবে না। 
    যেমন:
    • টব, ফুলের টব, বালতি, ড্রাম, টিউবওয়েল, পানির কল, টায়ার, ড্রাম, কংক্রিটের টুকরো, গাছের ঝোপঝাড় ইত্যাদিতে জমে থাকা পানি পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
    •  বাড়ির আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
    • মশা প্রতিরোধক ক্রিম বা স্প্রে ব্যবহার করতে হবে।
    • দিনে ঘুমালে মশারি ব্যবহার করতে হবে।
    ডেঙ্গু জ্বর একটি মারাত্মক রোগ। তাই ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

    ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার

    ডেঙ্গু জ্বর একটি মশা-বাহিত ভাইরাল সংক্রমণ যা জ্বর, মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা এবং ত্বকের ফুসকুড়ি সহ বিভিন্ন লক্ষণ সৃষ্টি করতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, ডেঙ্গু জ্বর আরও গুরুতর জটিলতায় অগ্রসর হতে পারে যা মারাত্মক হতে পারে।
    ডেঙ্গু প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল মশার কামড় এড়ানো:
    মশা তাড়ানোকার জন্য মশা প্রতিরোধক ব্যবহার করুন: 
    • আপনার ত্বকে DEET, picaridin বা IR3535 সহ একটি মশা প্রতিরোধক ব্যবহার করুন।
    দীর্ঘ হাতা পোশাক পরুন: 
    • যখন আপনি বাইরে থাকবেন তখন দীর্ঘ হাতা শার্ট এবং প্যান্ট পরুন।
    মশারি ব্যবহার করুন: 
    • রাতে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করুন।
    আপনার বাড়ির চারপাশে জমা পানি অপসারণ করুন: 
    • মশার ডিম পাড়ার জন্য পানি জমা হতে পারে এমন জায়গাগুলি পরিষ্কার করুন, যেমন পানিতে ভরা পাত্র, টায়ার এবং ফুলের পাত্র।
    আপনি যদি মনে করেন যে আপনার ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে তবে দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ডেঙ্গু জ্বরের কোন নির্দিষ্ট প্রতিকার নেই, তবে লক্ষণগুলি উপশম করতে এবং জটিলতা এড়াতে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।
    ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
    • উচ্চ জ্বর: ১০৪°F (40°C) বা তার বেশি।
    • অসুস্থ বোধ করা: দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা এবং গাঁটে ব্যথা।
    • খাবার হজম না হওয়া: বমি, বমি বমি ভাব, পেট খারাপ।
    • ত্বকের ফুসকুড়ি: লাল, খিঁচুনি বা ফোলা ফোলা ফুসকুড়ি।
    • নাক বা মাড়ি থেকে রক্তপাত: এটি একটি গুরুতর লক্ষণ যা দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন।
    আপনার যদি এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি থাকে তবে দ্রুত একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করুন।

    শেষ কথা

    বন্ধুরা আশা করছি আপনারা ডেঙ্গু রোগের কারন,  লক্ষণ , প্রতিকার , ডেঙ্গু জ্বর কেন হয়,ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার - শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার তথ্য জানুন পোস্ট টি পড়ে আপনারা এ সকল বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পেরে গিয়েছেন। আশা করছি এই আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। এই সম্পর্কে যদি আপনি আপনার বন্ধুদের জানাতে চান তাহলে এই পোস্টটি তাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। 

    আপনার যদি আরো কোন কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানিয়ে দিতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আরও বিভিন্ন রকম আর্টিকেল রয়েছে সেগুলো পড়ে দেখতে পারেন এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url