চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম জানুন
ভূমিকা
সুপ্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই অনলাইনে চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম জানুন নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম জানুন কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম জানুন তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে নিচের লেখাটি পড়ে ফেলি।
চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম
চুক্তিপত্র স্ট্যাম্পে লেখার নিয়ম বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গঠিত, যা আইনিভাবে আপনার চুক্তিকে বৈধ ও কার্যকর করে তোলে। নিচে এর বিস্তারিত প্রক্রিয়া আলোচনা করা হলো:
স্ট্যাম্প পেপারের ধরন ও মূল্য
চুক্তিপত্র লেখার জন্য নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পেপার ব্যবহার করা হয়। এর মূল্য চুক্তির ধরন, আর্থিক মূল্য এবং আইন অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। বাংলাদেশে সাধারণত বিভিন্ন মূল্যের স্ট্যাম্প পেপার পাওয়া যায়, যেমন - ১০০ টাকা, ৩০০ টাকা, ৫০০ টাকা, ১০০০ টাকা, ১৫০০ টাকা ইত্যাদি। কিছু নির্দিষ্ট চুক্তি, যেমন - জমি রেজিস্ট্রি বা বন্ধক সংক্রান্ত চুক্তির জন্য উচ্চমূল্যের স্ট্যাম্প পেপার ব্যবহার করা হয়।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
স্ট্যাম্পের মূল্য নির্ধারণ:
- চুক্তির ধরন এবং আর্থিক পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে স্ট্যাম্প আইন, ১৮৯৯ অনুযায়ী স্ট্যাম্পের মূল্য নির্ধারিত হয়। প্রয়োজনে আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে সঠিক মূল্যের স্ট্যাম্প ব্যবহার করা উচিত।
স্ট্যাম্প সংগ্রহ:
- অনুমোদিত বিক্রেতা বা পোস্ট অফিস থেকে স্ট্যাম্প সংগ্রহ করতে হয়। ভুয়া স্ট্যাম্প কেনা থেকে বিরত থাকুন।
চুক্তিপত্র লেখার পদ্ধতি
১. খসড়া প্রস্তুত (Drafting)
- প্রথমে একটি পরিষ্কার খসড়া (draft) তৈরি করে নিন। এতে চুক্তির সকল শর্ত, পক্ষগণের বিবরণ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এই খসড়াটি চূড়ান্ত চুক্তিপত্রের ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
২. চুক্তিপত্রের অপরিহার্য অংশসমূহ
একটি চুক্তিপত্রে নিম্নলিখিত মৌলিক বিষয়গুলো থাকা আবশ্যক:
শিরোনাম (Title): চুক্তিপত্রের শুরুতে এর ধরন উল্লেখ করুন, যেমন - "জমি বিক্রয় চুক্তিপত্র", "ভাড়া চুক্তিপত্র", "চুক্তিভিত্তিক কাজের চুক্তিপত্র" ইত্যাদি।
পক্ষগণের বিবরণ (Details of Parties):
- চুক্তির সাথে জড়িত সকল পক্ষের (ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান) পূর্ণ নাম, পিতা/স্বামীর নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর উল্লেখ করুন।
যদি কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি হয়, তবে প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, প্রতিনিধির নাম ও পদবি উল্লেখ করতে হবে।
ভূমিকা (Recitals/Preamble):
- চুক্তির উদ্দেশ্য এবং প্রেক্ষাপট সংক্ষেপে বর্ণনা করুন। কেন এই চুক্তি করা হচ্ছে, তার একটি সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা এখানে থাকতে পারে।
চুক্তির বিষয়বস্তু (Subject Matter of the Agreement):
- চুক্তির মূল বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে বর্ণনা করুন। যেমন - জমি ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে জমির তফসিল (মৌজা, খতিয়ান, দাগ নম্বর, জমির পরিমাণ, চৌহদ্দি), ভাড়া চুক্তির ক্ষেত্রে ভাড়া দেওয়া সম্পত্তির বিবরণ।
শর্তাবলী (Terms and Conditions):
- চুক্তির সকল শর্ত ও নিয়মাবলী বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করুন। যেমন - মূল্য পরিশোধের পদ্ধতি, সময়সীমা, দায়িত্ব ও কর্তব্য, অধিকার এবং বাধ্যবাধকতা।
কোনো পক্ষ শর্ত ভঙ্গ করলে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তার উল্লেখ থাকতে পারে।
প্রতিফল (Consideration):
- চুক্তির আর্থিক বা অনার্থিক প্রতিফল (মূল্য বা বিনিময়) স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন।
চুক্তির মেয়াদ (Duration of the Agreement):
- চুক্তি কত সময়ের জন্য কার্যকর থাকবে, তা উল্লেখ করুন।
বিরোধ নিষ্পত্তির পদ্ধতি (Dispute Resolution):
- চুক্তি সংক্রান্ত কোনো বিরোধ দেখা দিলে তা কীভাবে নিষ্পত্তি করা হবে (যেমন - সালিশ, আদালতের মাধ্যমে) তা উল্লেখ করুন।
সাক্ষী (Witnesses):
- অন্তত দুজন প্রাপ্তবয়স্ক ও নিরপেক্ষ সাক্ষীর নাম, পিতা/স্বামীর নাম, ঠিকানা এবং স্বাক্ষর প্রয়োজন। সাক্ষীরা চুক্তির বিষয়বস্তু সম্পর্কে অবগত থাকবেন।
তারিখ ও স্থান (Date and Place):
- চুক্তিপত্রটি কোন তারিখে এবং কোন স্থানে সম্পাদিত হয়েছে, তা উল্লেখ করুন।
পক্ষগণের স্বাক্ষর (Signatures of Parties):
- চুক্তির সকল পক্ষকে চুক্তিপত্রের প্রতিটি পৃষ্ঠায় স্বাক্ষর করতে হবে। যদি কোনো পক্ষ নিরক্ষর হন, তবে তার টিপসই (বাম হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ) এবং একজন শনাক্তকারী ব্যক্তির স্বাক্ষর প্রয়োজন।
নোটরি পাবলিক/প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা সত্যায়ন (যদি প্রয়োজন হয়):
কিছু কিছু চুক্তির ক্ষেত্রে নোটরি পাবলিক বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা সত্যায়ন বাধ্যতামূলক।
৩. স্ট্যাম্পে লেখার নিয়মাবলী
- পরিষ্কার ও স্পষ্ট হস্তাক্ষর/মুদ্রণ: চুক্তিপত্রটি হাতে লেখা হলে স্পষ্ট ও সুন্দর অক্ষরে লিখতে হবে, যাতে পড়তে অসুবিধা না হয়। কম্পিউটারে টাইপ করে প্রিন্ট করা সবচেয়ে ভালো।
স্ট্যাম্পের উপর লেখা শুরু:
- স্ট্যাম্প পেপারের নির্ধারিত স্থানে বা উপরের অংশে লেখা শুরু করতে হবে। লেখার সময় স্ট্যাম্প পেপারের ক্রমিক নম্বর ও অন্যান্য তথ্য যেন ঢাকা না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
পৃষ্ঠা নম্বর ও ধারাবাহিকতা:
- যদি একাধিক স্ট্যাম্প পেপার বা সাধারণ কাগজ ব্যবহার করা হয়, তবে প্রতিটি পৃষ্ঠায় ক্রমিক নম্বর দিন এবং চুক্তির ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন।
অতিরিক্ত কাগজ সংযুক্তি:
- যদি চুক্তির বিষয়বস্তু একটি স্ট্যাম্প পেপারে সংকুলান না হয়, তবে অতিরিক্ত সাদা কাগজে চুক্তির বাকি অংশ লেখা যেতে পারে এবং সেগুলো স্ট্যাম্প পেপারের সাথে সেলাই করে সংযুক্ত করতে হবে। প্রতিটি অতিরিক্ত কাগজে পক্ষগণের স্বাক্ষর থাকতে হবে।
ওভাররাইটিং/কাটাছেঁড়া পরিহার:
- চুক্তিপত্রে কোনো প্রকার ওভাররাইটিং, ঘষামাজা বা কাটাছেঁড়া পরিহার করুন। যদি কোনো ভুল হয়, তবে তা কেটে দিয়ে পাশে সঠিক তথ্য লিখে সকল পক্ষকে তাতে স্বাক্ষর করতে হবে। তবে এটি যত কম করা যায় ততই ভালো।
ফাঁকা স্থান পরিহার:
- চুক্তিপত্রে অযাচিত কোনো ফাঁকা স্থান রাখবেন না। যদি কোনো ফাঁকা স্থান থাকে, তবে সেখানে একটি রেখা টেনে দিন।
চুক্তি সম্পাদনের পর
ফটোকপি ও সংরক্ষণ: চুক্তি সম্পাদনের পর এর একাধিক ফটোকপি করে সকল পক্ষের কাছে রাখুন। মূল কপিটি নিরাপদে সংরক্ষণ করুন।
রেজিস্ট্রেশন (যদি প্রয়োজন হয়): কিছু চুক্তি, যেমন - জমি রেজিস্ট্রি, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি ইত্যাদি ক্ষেত্রে চুক্তিপত্র রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক। রেজিস্ট্রি করলে চুক্তির আইনি বৈধতা আরও জোরালো হয়।
জমির স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম
আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা জমির স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির জমির স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে জমির স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন। জমির স্ট্যাম্প লেখার জন্য নিম্নলিখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করতে হবে:
- প্রথমে স্ট্যাম্পের উপরে স্পষ্টভাবে জমির মালিকের নাম, ঠিকানা এবং পরিমাণ লিখতে হবে।
- তারপর বিক্রয়কারী এবং ক্রেতা উভয়ের নাম, ঠিকানা এবং পরিমাণ লিখতে হবে।
- বিক্রয়ের তারিখ এবং মূল্যও স্ট্যাম্পে উল্লেখ করতে হবে।
- স্ট্যাম্পে উভয় পক্ষের স্বাক্ষর এবং একজন নোটারির স্বাক্ষর থাকতে হবে।
জমির স্ট্যাম্পে লেখার জন্য নিম্নলিখিত তথ্যগুলি অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে:
- জমির মালিকের নাম
- উক্ত জমির ঠিকানা
- জমির পরিমাণ
- বিক্রয়কারীর নাম
- জমি বিক্রয়কারীর ঠিকানা
- ক্রেতার নাম
- জমির ক্রেতার ঠিকানা
- বিক্রয়ের তারিখ
- জমি বিক্রয়ের মূল্য
- জমির স্ট্যাম্প লেখার জন্য নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
- স্ট্যাম্পে লিখতে কালির পেন ব্যবহার করুন।
- আপনার স্ট্যাম্পের উপরে কোনও দাগ বা ভুল হলে তা পুনরায় লিখুন।
- স্ট্যাম্পে উভয় পক্ষের স্বাক্ষর এবং একজন নোটারির স্বাক্ষর থাকতে হবে।
- জমির স্ট্যাম্প লেখার জন্য আপনি একজন নোটারির সাহায্য নিতে পারেন। নোটারির কাছ থেকে স্ট্যাম্পটি পূরণ করে নিলে আপনাকে কোনও ভুল করতে হবে না।
চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম
চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার জন্য নিম্নলিখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করতে হবে: আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
- প্রথমে স্ট্যাম্পের উপরে স্পষ্টভাবে চুক্তিপত্রের নাম এবং তারিখ লিখতে হবে।
- তারপর চুক্তিপত্রের মধ্যে উল্লেখিত সমস্ত পক্ষের নাম, ঠিকানা এবং স্বাক্ষর স্ট্যাম্পে লিখতে হবে।
- চুক্তিপত্রের শর্তাবলীও স্ট্যাম্পে উল্লেখ করতে হবে।
- স্ট্যাম্পে একজন নোটারির স্বাক্ষর থাকতে হবে।
চুক্তিপত্র স্ট্যাম্পে লেখার জন্য নিম্নলিখিত তথ্যগুলি অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে:
- চুক্তিপত্রের নাম
- অবশ্যই চুক্তিপত্রের তারিখ থাকতে হবে।
- চুক্তিপত্রের পক্ষের নাম
- আপনরি চুক্তিপত্রের পক্ষের ঠিকানা
- চুক্তিপত্রের শর্তাবলী
চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার জন্য নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
- স্ট্যাম্পে লিখতে কালির পেন ব্যবহার করুন।
- স্ট্যাম্পের উপরে কোনও দাগ বা ভুল হলে তা পুনরায় লিখুন।
- লক্ষ করুন স্ট্যাম্পে একজন নোটারির স্বাক্ষর থাকতে হবে।
- চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার জন্য আপনি একজন নোটারির সাহায্য নিতে পারেন। নোটারির কাছ থেকে স্ট্যাম্পটি পূরণ করে নিলে আপনাকে কোনও ভুল করতে হবে না।
এখানে একটি সাধারণ চুক্তিপত্র স্ট্যাম্পের একটি উদাহরণ দেওয়া হল:
চুক্তিপত্র
আজকের তারিখে, [তারিখ], আমরা, [পক্ষের নাম], নিম্নলিখিত শর্তাবলীর ভিত্তিতে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হই: আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা চুক্তিপত্র বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির চুক্তিপত্র নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন। আপনার জন্য আরো অতিরিক্ত বোনাস হিসেবে চুক্তিপত্র নিয়ে আলোচনা এখানে চাপ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
- [পক্ষের নাম] [পক্ষের ঠিকানা]-এর মালিক।
- [পক্ষের নাম] [পক্ষের ঠিকানা]-এর বাসিন্দা।
- [পক্ষের নাম] [পক্ষের ঠিকানা]-এর কাছে [পক্ষের নাম]-এর কাছ থেকে [সম্পত্তির নাম] বিক্রি করে।
- [পক্ষের নাম] [পক্ষের ঠিকানা]-এর কাছে [সম্পত্তির নাম] এর জন্য [মূল্য] টাকা পরিশোধ করবে।
- [পক্ষের নাম] [পক্ষের ঠিকানা]-এর কাছে [সম্পত্তির নাম]-এর মালিকানা হস্তান্তর করবে।
এই চুক্তিটি [সংখ্যা] পৃষ্ঠার মধ্যে লিখিত এবং দুটি কপিতে করা হয়েছে, প্রতিটি পক্ষের কাছে একটি কপি থাকবে।
- [পক্ষের স্বাক্ষর]
- [পক্ষের স্বাক্ষর]
- [নোটারির স্বাক্ষর]
আপনার পছন্দ ও প্রয়োজন হতে পারে এমন আরো পোস্টের তালিকা
- খতিয়ান অনুসন্ধান করার নিয়ম - আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান
- চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম
- এক্সেল এর কাজ কি - এক্সেল এর প্রশ্ন
- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ল্যাব এটেনডেন্ট এর কাজ কি
- প্রশাসনিক কর্মকর্তার কাজ কি
- শ্রান্তি বিনোদন ছুটির আবেদন ফরম pdf সহ বিস্তারিত জানুন
- অফিস সহায়ক এর কাজ কি
- বাংলাদেশিরা ভিসা ছাড়া কয়টি দেশে যেতে পারে
- স্ট্যাম্প কিভাবে লিখতে হয়?
- বাংলাদেশ চুক্তি করতে কত টাকার স্ট্যাম্প লাগে?
- অঙ্গীকারনামা কত টাকার স্ট্যাম্প?
- স্ট্যাম্প পেপারের মাপ কত?
- স্ট্যাম্প দিয়ে কিভাবে চিঠি লিখতে হয়?
- স্ট্যাম্পের মেয়াদ কত দিন?
- কোন দলিলে কত টাকার স্ট্যাম্প দিতে হয়?
- নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প কি?
- অঙ্গীকার পত্র কী?
- অঙ্গীকার শব্দের অর্থ কি?
- অঙ্গীকারনামা দলিল কী?
- জমি বিক্রির স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম কী?
উপসংহার
আজ চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম জানুন নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে ভালো কোনো বিষয় নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের চুক্তিপত্র স্ট্যাম্প লেখার নিয়ম জানুন বিষয়ে আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান । আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।
জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url