শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত - পবিত্র শবে মেরাজ ২০২৬ সালের ১৬ জানুয়ারি

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই অনলাইনে শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত - পবিত্র শবে মেরাজ ২০২৬ সালের ১৬ জানুয়ারি নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত - পবিত্র শবে মেরাজ ২০২৬ সালের ১৬ জানুয়ারি কি তা জানার জন্যই আমাদের এই জমজম আইটি সাইটটিতে এসেছেন।
শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত - পবিত্র শবে মেরাজ ২০২৬ সালের ১৬ জানুয়ারি
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত - পবিত্র শবে মেরাজ ২০২৬ সালের ১৬ জানুয়ারি তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন।

শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত বিস্তারিত জেনে নিন

শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শবে মেরাজ উপলক্ষে আদায়কৃত নামাজ মূলত নফল ইবাদত। এ নামাজের জন্য আলাদা কোনো নির্দিষ্ট নিয়ত বা নির্ধারিত শব্দ কুরআন ও সহিহ হাদিসে বর্ণিত নেই। তবে নিয়ত হৃদয়ের বিষয় মনে মনে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নামাজ আদায়ের ইচ্ছা করলেই নিয়ত হয়ে যায়।
শবে মেরাজের নফল নামাজ আদায়ের সময় মনে মনে এভাবে নিয়ত করা যায়:
  • “আমি আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য শবে মেরাজ উপলক্ষে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করছি।”
  • এই নামাজ একা বা ইচ্ছামতো একাধিক রাকাত করে পড়া যায়। নামাজের পর দোয়া, দরুদ শরিফ, তাসবিহ ও ইস্তিগফার পড়া উত্তম। শবে মেরাজের মূল শিক্ষা হলো আল্লাহর নৈকট্য অর্জন ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের গুরুত্ব অনুধাবন করা। 
  • তাই নিয়তের সঙ্গে খালেস নিয়ত ও একাগ্রতা থাকাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
শবে মেরাজের নামাজের জন্য কোনো নির্দিষ্ট ও বাধ্যতামূলক নিয়ত নেই, তবে আপনি যে কোনো নফল নামাজ আদায়ের নিয়ত করতে পারেন, যেমন - "নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা'আলা রাকাতাই ছালাতি লাইলাতিল মি'রাজে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা'বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার" (এই নিয়তটি একটি নির্দিষ্ট নিয়তের উদাহরণ, যা মিরাজ রাতের নফল নামাজের জন্য বলা হয়) অথবা সহজভাবে, "নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা'আলা রাকাআতি ছালাতি নফলে... আল্লাহু আকবার" (নফল নামাজের নিয়ত) করতে পারেন, এরপর সূরা ফাতিহা ও অন্য সূরা পড়ে নামাজ আদায় করতে হবে, কারণ শবে মেরাজের মূল ইবাদত হলো আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নফল নামাজ, রোজা, দোয়া ও তসবিহ পাঠ করা। 
শবে মেরাজ নামাজের সাধারণ নিয়ম ও নিয়ত (উদাহরণ)
  • নিয়ত (উচ্চারণ): "নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা'আলা রাকাতাই ছালাতি লাইলাতিল মি'রাজে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা'বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার"।
  • নিয়ত (বাংলা অর্থ): আমি কিবলামুখী হয়ে শবে মেরাজের দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে নিয়ত করলাম, আল্লাহু আকবার।
পদ্ধতি: এরপর তাকবিরে তাহরিমা (আল্লাহু আকবার) বলে নামাজ শুরু করে সাধারণ নফল নামাজের মতোই সূরা ফাতিহা ও অন্যান্য সূরা পড়ে নামাজ আদায় করুন, যেমন: দুই রাকাত করে আদায় করা যায়। 

শবে মেরাজের রোজা কয়টি বিস্তারিত জেনে নিন

শবে মেরাজের রোজা কয়টি এ বিষয়ে মুসলিমদের মধ্যে আগ্রহ থাকলেও ইসলামী শরিয়তে নির্দিষ্টভাবে শবে মেরাজ উপলক্ষে ফরজ বা ওয়াজিব রোজার কোনো নির্দেশ নেই। শবে মেরাজ সাধারণত রজব মাসের ২৭ তারিখে পালিত হয়। এ দিনকে কেন্দ্র করে অনেকে একটি নফল রোজা রাখেন।
  • ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, শবে মেরাজের দিনে রোজা রাখা নফল ইবাদত হিসেবে আদায় করা যায়। অর্থাৎ, কেউ চাইলে ২৭ রজব একদিন রোজা রাখতে পারেন। তবে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে বিশেষভাবে “শবে মেরাজের রোজা” সম্পর্কে কোনো সহিহ হাদিস বর্ণিত নেই।
  • তবে রজব মাস এমনিতেই সম্মানিত মাস। এ মাসে সাধারণ নফল রোজা রাখা সওয়াবের কাজ।
তাই শবে মেরাজ উপলক্ষে একদিন রোজা রাখা জায়েজ ও নফল হিসেবে গ্রহণযোগ্য, কিন্তু এটিকে বাধ্যতামূলক বা সুন্নত মনে করা সঠিক নয়। মূলত নিয়মিত নামাজ, তাকওয়া ও আল্লাহর নৈকট্য অর্জনই শবে মেরাজের আসল শিক্ষা।

শবে মেরাজ কি বিস্তারিত জেনে নিন

শবে মেরাজ ইসলাম ধর্মের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ রাত। “শবে” শব্দের অর্থ রাত এবং “মেরাজ” শব্দের অর্থ ঊর্ধ্বগমন। অর্থাৎ শবে মেরাজ হলো সেই মহিমান্বিত রাত, যেদিন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহ তায়ালার বিশেষ আদেশে আসমানে ভ্রমণ করেন।
  • এই রাতে রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রথমে মক্কা থেকে বাইতুল মুকাদ্দাসে গমন করেন, যাকে বলা হয় ইসরা। এরপর সেখান থেকে তিনি সাত আসমান অতিক্রম করে আল্লাহর নৈকট্যে পৌঁছান এ অংশকে বলা হয় মেরাজ। 
  • এই সফরের সময় নবীজি (সা.) আল্লাহ তায়ালার অসংখ্য নিদর্শন প্রত্যক্ষ করেন।
  • শবে মেরাজের সবচেয়ে বড় দান হলো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়া। তাই এ রাত মুসলমানদের জন্য নামাজের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়। 
  • সাধারণত শবে মেরাজ রজব মাসের ২৭ তারিখে পালিত হয়। এই রাতে নফল নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, দোয়া ও ইস্তিগফার করা উত্তম। শবে মেরাজের মূল শিক্ষা হলো আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আনুগত্য ও ইবাদতে মনোনিবেশ করা।
  • শবে মেরাজের গুরুত্ব ও ফজিলত বিস্তারিত জেনে নিন
  • শবে মেরাজ ইসলামি ইতিহাসের এক মহিমান্বিত ও তাৎপর্যপূর্ণ রাত। এই রাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহ তায়ালার বিশেষ কুদরতে মক্কা থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস এবং সেখান থেকে ঊর্ধ্বাকাশে ভ্রমণ করেন। 
  • এ ঘটনাই মুসলমানদের কাছে শবে মেরাজ নামে পরিচিত। এই রাতের গুরুত্বের মূল কারণ হলো আল্লাহর সঙ্গে নবীজি (সা.)-এর বিশেষ সাক্ষাৎ এবং উম্মতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিধান লাভ।
  • শবে মেরাজের সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়া। নামাজ মুমিনের মেরাজএই শিক্ষাই এ রাতের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। 
  • এ রাতে জান্নাত, জাহান্নাম ও আল্লাহর অসংখ্য নিদর্শন প্রদর্শিত হয়, যা ঈমানকে মজবুত করে।
শবে মেরাজ মানুষকে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে উদ্বুদ্ধ করে। এ রাতে নফল নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, দরুদ শরিফ ও দোয়া করা সওয়াবের কাজ। গুনাহ থেকে তওবা করা এবং নিয়মিত নামাজে যত্নবান হওয়ার অঙ্গীকার করাই শবে মেরাজের প্রকৃত শিক্ষা ও ফজিলত।

রোজা কত তারিখে ২০২৬ বিস্তারিত জেনে নিন

২০২৬ সালে শবে মেরাজের (রজব ২৭) তারিখ ও রোজা সম্পর্কে বিস্তারিত - ইসলামি চাঁদ-ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রজব মাসের ২৭ তারিখেই শবে মেরাজ পালিত হয়। ২০২৬ সালে ২৭ রজব ১৪৪৭ হিজরীর গ্রেগরিয়ান (ইংরেজি) ক্যালেন্ডারে দিনটি হলো ১৬ জানুয়ারি ২০২৬ (শুক্রবার)। রাতটি ১৫ জানুয়ারির সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়ে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকে এটাই শবে মেরাজের রাত। 
সংক্ষেপে:
  • শবে মেরাজ রাত: ১৫ জানুয়ারি ২০২৬ (সন্ধ্যা) থেকে
  • প্রধান দিন: ১৬ জানুয়ারি ২০২6 (শুক্রবার) 
রোজা সম্পর্কে: 
  • শবে মেরাজকে কেন্দ্র করে ইসলামে কোনো ফরজ রোজা নির্দিষ্টভাবে নেই। অনেক মুসলিম ইচ্ছা মতে ওই দিন নফল রোজা (১ দিন) রাখেন, তবে এটিকে বাধ্যতামূলক মনে করা হয় না। 
  • রোজা রাখলে তা নেক আমল হিসেবে গ্রহণ হয়, কিন্তু এমন কোনো হাদিস নেই যা বিশেষভাবে শবে মেরাজের রোজা রাখাকে ফরজ বা সুন্নত বলে নির্দেশ দেয়। 
  • (এটি সাধারণ ইসলামি জ্ঞানের বিবরণ নিশ্চিত হওয়ার জন্য lokale চাঁদ দেখা ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ঘোষণাও অনুসরণ করুন।)
যেহেতু ইসলামি মাসের তারিখ চাঁদ দেখা অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে, স্থানীয় চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা সর্বশেষ সঠিক তারিখ নিশ্চিত করবে।

২০২৬ সালের শবে বরাত কত তারিখে বিস্তারিত জেনে নিন

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৬ বিস্তারিত জেনে নিন। ইসলামি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী শবে বরাত পালিত হয় শাবান মাসের ১৫ তারিখের রাতে। ২০২৬ সালে হিজরি ১৪৪৭ সনের হিসাবে ১৫ শাবান পড়বে ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৬ (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায়। অর্থাৎ, ৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৬ (বুধবার) ফজর পর্যন্ত শবে বরাতের রাত পালন করা হবে। এই রাতে মুসলমানরা নফল নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, দোয়া ও ইস্তিগফারের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও রহমত প্রার্থনা করেন। তবে মনে রাখতে হবে, ইসলামী তারিখ চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় স্থানীয় চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণার ভিত্তিতে তারিখ এক দিন এগোতে বা পিছোতে পারে।
  • ২০২৬ সালের ইসলামিক দিবসগুলো
  • ১৬ জানুয়ারি – লেইলা-তুল-মিরাজ
  • ৩ ফেব্রুয়ারি – শবে বরাত
  • ১৭/১৮ ফেব্রুয়ারি – রমজান শুরু
  • ১৬ মার্চ – লাইলাতুল কদর
  • ২০ মার্চ – ঈদ-উল-ফিতর
  • ২৬ মে – আরাফা দিবস
  • ২৭ মে – ঈদ-উল-আযহা
  • ৪ জুন – ঈদ-উল-ঘদীর
  • ১৬ জুন – হিজরি নববর্ষ (১ মহররম)
  • ২৬ জুন – আশুরা
  •  ২৫/২৬ আগস্ট – মাওলিদ-ই-নবী

শবে মেরাজ সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর বিস্তারিত জেনে নিন

শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৪?
  • ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (বুধবার)
  •  রজব মাসের ২৭ তারিখ
শবে মেরাজ রজবের কত তারিখ?
  • ২৭ রজব
শবে মেরাজ কি ২৭ রজব?
  • হ্যাঁ, শবে মেরাজ পালন করা হয় ২৭ রজব রাতে
 শবে মেরাজ কিসের দিন?
  • হযরত মুহাম্মদ ﷺ–এর মক্কা থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস (ইসরা) ও সেখান থেকে সাত আসমান ভ্রমণ (মেরাজ)–এর স্মরণে পালিত রাত শবে মেরাজ কবে হয়েছিল?
  •  নবুয়তের ১০ম বছর, হিজরতের প্রায় ১ বছর আগে শবে মেরাজ (ভবিষ্যৎ বছর)
শবে মেরাজ কখন ২০২৫?
  • ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ (সোমবার রাত)
শবে মেরাজ ২০২৫ কত তারিখে?
  • ২৭ জানুয়ারি ২০২৫
শবে মেরাজ কত তারিখে ২০২৬?
  • ১৬ জানুয়ারি ২০২৬ (শুক্রবার)
২০২৫ সালে শবে মেরাজের ছুটি কবে?
  • ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ (সম্ভাব্য সরকারি ছুটি)
শবে মেরাজ কি বাংলাদেশে ছুটির দিন?
  • হ্যাঁ, বাংলাদেশে সাধারণত সরকারি ছুটি থাকে
🌙 শবে বরাত সম্পর্কিত প্রশ্ন
২০২৪ শবে বরাত কত তারিখ?
  • ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (রবিবার)
2025 সালের শবে বরাত কবে?
  •  ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (শুক্রবার)
শাবান কি?
  • শাবান = শবে বরাত
শবে বরাত কী?
  • গুনাহ মাফ, তাকদির নির্ধারণ ও রহমতের রাত
শবে বরাতের ফজিলত কী?
  • গুনাহ মাফের সুযোগ
  • নফল নামাজ ও দোয়ার বিশেষ ফজিলত
  • আল্লাহর রহমত নাজিল হয়
 শাবান মাসের অর্থ কী?
  •  বিচ্ছিন্ন হওয়া / ছড়িয়ে পড়া
  •  শবে বরাত কি সুন্নাত নাকি বিদআত?
প্রশ্ন–উত্তর:
✔️ রাতটি ফজিলতপূর্ণ (হাদিস দ্বারা প্রমাণিত)
❌ কিন্তু নির্দিষ্ট পদ্ধতির নামাজ বা অনুষ্ঠান বিদআত
🌙 ঈদ ও ছুটি
২০২৬ সালের ঈদের ছুটি কবে থেকে কবে?
  • সম্ভাব্য ঈদুল ফিতর: মার্চ ২০২৬ শেষ সপ্তাহ
  • ছুটি সাধারণত ৩–৫ দিন (চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল)
নামের অর্থ
মিরাজ নামের অর্থ কী?
  • উর্ধ্বগমন, আল্লাহর নৈকট্যে পৌঁছানো
মেরাজ শব্দের অর্থ ও এর অপর নাম কী?
  • অর্থ: উন্নতি, ঊর্ধ্বগমন
  • অপর নাম: ইসরা ও মেরাজ
মিমরাজ নামের অর্থ কী?
  • উন্নতির শিখর, সম্মানের উচ্চতা
 নিরাজ নামের অর্থ কী?
  • আলো, দীপ্তি, উজ্জ্বলতা
👉 বি.দ্র.: ইসলামি তারিখ চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল, তাই বাংলাদেশে ১ দিন এদিক–ওদিক হতে পারে।

উপসংহার

আজ আমরা শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত - পবিত্র শবে মেরাজ ২০২৬ সালের ১৬ জানুয়ারি নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে ভালো কোনো টপিক নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের শবে মেরাজ নামাজের নিয়ত - পবিত্র শবে মেরাজ ২০২৬ সালের ১৬ জানুয়ারি বিষয়ে আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানান । আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url