কম্পিউটার ধীরগতির সমস্যার সমাধান - কম্পিউটারের সমস্যা ও সমাধান

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আপনি অনেক খোঁজাখুজির পর নিশ্চয়ই কম্পিউটার ধীরগতির সমস্যার সমাধান বা Computer or laptop trapshooting বা কম্পিউটারের সমস্যা ও সমাধান জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন। 
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে কম্পিউটার ধীরগতির সমস্যার সমাধান বা Computer or laptop trapshooting বা কম্পিউটারের সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।

কম্পিউটার ধীরগতির সমস্যার সমাধান

হঠাৎ দেখলেন আপনার কম্পিউটার আগের মতো পারফর্মান্স দিচ্ছে না। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা প্রায়ই লেগে আছে। যেমন কম্পিউটারের গতি অনেক কমে গেছে, উইন্ডোজ আপডেট বা হালনাগাদ করতে গেলে সমস্যা হয়, সহজে ভাইরাস আক্রান্ত হচ্ছে ইত্যাদি।

পরিচিত দু'একজনের নিকট এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা বলে, এন্টি ভাইরাস প্রোগ্রাম ইনস্টল করতে হবে, তারপর উইন্ডোজের টেম্পরারি ফাইল মুছে ফেলে দিতে হবে, ডেস্কটপে ফাইল সংরক্ষণ করা যাবে না, কুকি ফাইলসমূহ মুছে ফেলতে হবে, অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম আনইনস্টল করতে হবে ইত্যাদি পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু এই প্রক্রিয়াসমূহ কিভাবে সম্পন্ন করবেন তা বুঝতে পারছেন না। এ ধরনের সমস্যার সহজ সমাধান পেলে কেমন হত? নিশ্চয় মন্দ না।

আসুন তাহলে শুরু করা যাক। এবার লক্ষ্য করুন এবং ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে থাকুন। কিভাবে পিসির গতি বাড়ানো যায় অনেকেই অভিযোগ করে থাকেন, পিসি কিছুদিন পরে অস্বাভাবিক ধীরগতি সম্পন্ন হয়ে যাচ্ছে। কোন কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায় না। পিসি হ্যাং হয়ে যায়, স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিসি বন্ধ হয়ে যায় এবং সেই সঙ্গে ধীরগতি তো রয়েছে।

এতে করে ব্যবহারকারীর মেজাজ বিগড়ে যায়। তবে হার্ডওয়্যারের সমস্যা যেমন র‌্যাম, পাওয়ার ইউনিট, মাদারবোর্ড ইত্যাদিতে কোনো সমস্যা না হলে (সেই সমস্যাও অনেককাংশে সমাধান করা যায়, যেমন নিজেই র‌্যাম, পাওয়ার ইউনিট, মাদারবোর্ড ইত্যাদি পরীক্ষা করে বদলে ফেলতে পারেন) ব্যবহারকারীর সচেতনতা ও কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায় সহজেই।

সেক্ষেত্রে আমরা নিুলিখিত পদ্ধতিসমূহ অনুসরন করতে পারেনঃ স্টার্টআপ প্রোগ্রামে শুরুতেই সময় ক্ষেপণ কম্পিউটার ওপেন করে দ্রুত জরুরী কাজ সারবেন। এমন সময় দেখলেন কম্পিউটার স্টার্ট হওয়ার পর অনেক সময় নিচ্ছে। সাধারণত কম্পিউটার চালু করার সঙ্গে যেসব প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসে তাতে করে শুরুতেই কিছু সময় লাগে বটে।

যদি অনেক প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় আসে সেক্ষেত্রে মনে হওয়া স্বাভাবিক কম্পিউটারটি যথেষ্ট ধীরগতি সম্পন্ন। এজন্যে একান্ত প্রয়োজনীয় ছাড়া অন্য কোন প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় চলতে না দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ডিজেবল করে রাখা ভাল। এজন্যে কি করবেন?

নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরন করুন।
০১. স্টার্ট মেনু হতে Run এ ক্লিক করে msconfig লিখে এন্টার চাপুন। 
০২. একটি উইন্ডো চলে আসে। এখানে Selective Startup ট্যাব নির্বাচন করুন। 
০৩. যেসব প্রোগ্রাম শুরুতেই আসার প্রয়োজন নেই সেগুলো টিক চিহ্ন ওঠিয়ে দিন এবং OK চাপুন। 
০৪. এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন।
কম্পিউটার রিস্টার্ট হবার পর System Configuration Utility একটি উইন্ডো চলে আসে। এই অপশন নির্বাচন করে OK বাটনে ক্লিক করুন।

ফলে অতিরিক্ত সময় ক্ষেপণ আর হবে না। নতুন নতুন সফট্ওয়্যার ইনস্টলে সচেতনতা অবলম্বন কিছু ব্যবহারকারী রয়েছে যারা নতুন নতুন সফট্ওয়্যারের সন্ধান পেলে উল্লসিত হয়ে কিছু না বুঝে ওঠার আগেই ইনস্টল করা শুরু করেন। এতে অনেক সময় হিতে বিপরীত ঘটে যেতে পারে। বেশির ভাগ ফ্রি সফট্ওয়্যারে স্পাইওয়্যার, ভাইরাস লুকায়িত থাকে।

ইনস্টল করার সঙ্গে সঙ্গে এইসব অনাকাঙ্খিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের অভ্যন্তরে কাজ শুরু করে দেয়। তাছাড়া যত বেশি সফট্ওয়্যার ইনস্টল করবেন ততই কম্পিউটার ধীরগতি সম্পন্ন হবে হার্ডডিস্কের সিস্টেম ড্রাইভে বেশি লোড হতে থাকার কারণে এবং রেজিস্ট্রিতে বাড়তি চাপ আসার ফলে। এক্ষেত্রে সমাধান সম্ভব কেবলমাত্র অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম আনইনস্টল করার মাধ্যমে। কন্ট্রোল প্যানেল থেকে এ কার্যক্রম শুরু করুন।

ভাইরাস থেকে সাবধান যে কোনো অনাকাঙ্খিত প্রোগ্রাম বা ভাইরাস থেকে আপনার কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখলে হলে একটি ভাল এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করা উচিত। এক্ষেত্রে লাইসেন্স করা এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করাই শ্রেয়। তবে এটা সম্ভব না হলে একটি ভাল এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামে ফ্রি সংস্করণ ব্যবহার করা যেতে পারে। টেম্পরারি ফাইল, কুকি এবং রেজিস্ট্রি পরিষ্কার রাখা কম্পিউটারে কাজ করতে থাকলে এবং সেই সঙ্গে সফট্ওয়্যার ইনস্টল ও আনইনস্টল করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে টেম্পরারি ফাইল তৈরি হতে থাকে।

এর ফলে কম্পিউটারটি ধীরগতি সম্পন্ন হয়। এই টেম্পরারি ফাইল মুছে ফেলতে কি করতে হবে। এজন্যে যা করতে হবে তা নিুরূপঃ
০১. স্টার্ট মেনু হতে Run এ ক্লিক করে %temp% লিখে এন্টার চাপুন।
 ০২. এবার সকল ফাইল নির্বাচন করে মুছে ফেলুন। 
০৩. ব্রাউজ করার সময় কম্পিউটারে কুকি ফাইল জমা হতে থাকে।
এর অধিকাংশ ফাইল অপ্রয়োজনীয়। এই ফাইলগুলো কম্পিউটারকে ধীরগতি সম্পন্ন করে। ফায়ারফক্স এ এই কুকি সমূহ মুছে ফেলতে এই ব্রাউজার প্রোগ্রাম ওপেন অবস্থায় Tools এ ক্লিক করুন।  এরপর Option এ ক্লিক করুন এবং তারপরে Privacy ট্যাব নির্বাচন করুন।

এবার Clear Private Data Now অপশন নির্বাচন করুন। এবার OK ক্লিক করুন। অবশ্য এক্ষেত্রে ফায়ারফক্স ব্রাউজার প্রোগ্রাম ব্যবহার করা যুক্তিসঙ্গত। অন্যদিকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে এই কুকি সমূহ মুছে ফেলতে এই ব্রাউজার প্রোগ্রাম ওপেন অবস্থায় Tools এ ক্লিক করুন।  এরপর Internet Options ক্লিক করুন এবং General ট্যাবের অধীন Delete Cookies…এ ক্লিক করুন।

এরপর OK ক্লিক করুন এবং আবার OK ক্লিক করুন। এরকমভাবে নিজেই নিজের কম্পিউটার বা ল্যাপটপের অনেক সমস্যা সমাধান করতে পারেন অনায়াসে। কারণ, এতে করে অযথা সময় ক্ষেপণ করতে হয় না। আপনার মূল্যবান সময় সুন্দরভাবে কাজে লাগাতে পারেন। তাহলে....

কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপস জেনে নিন

  • প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
  • Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।
  • কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
  • রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
  • বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটার VIRUS দূর করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
  • প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
  • অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।

Computer কেন এবং কিভাবে Hang হয়

  • কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
  • কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
  • কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
  • যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে ঘুরছে কিনা।
  • hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
  • অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
  • কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।

হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভাবনা থকে।
কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।

কম্পিউটার রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে সফ্টওয়্যারের গুরুত্ব

কম্পিউটার রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে সফ্টওয়্যারের গুরুত্ব অপরিসীম। সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার, অপারেটিং সিস্টেম, অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার এবং অন্যান্য সফ্টওয়্যারের যথাযথ কার্যকারিতা নিশ্চিত করা যায়। সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের নিরাপত্তা, কর্মক্ষমতা এবং স্থায়িত্ব বৃদ্ধি করা যায়।
কম্পিউটার রক্ষণাবেক্ষণে সফ্টওয়্যারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিম্নরূপ:
হার্ডওয়্যারের ত্রুটি নির্ণয় ও সমাধান: 
  • সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারের ত্রুটি নির্ণয় ও সমাধান করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, ডিস্ক ক্লিনআপ সফটওয়্যার ব্যবহার করে হার্ডডিস্কের অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলি মুছে ফেলা যায়, ফলে হার্ডডিস্কের পারফরম্যান্স বৃদ্ধি পায়।
অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট: 
  • সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে অপারেটিং সিস্টেমকে আপডেট করা যায়। অপারেটিং সিস্টেম আপডেটের মাধ্যমে নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করা হয়, নিরাপত্তা উন্নত করা হয় এবং ত্রুটি সমাধান করা হয়।
অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যারের আপডেট: 
  • সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যারকে আপডেট করা যায়। অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করা হয়, নিরাপত্তা উন্নত করা হয় এবং ত্রুটি সমাধান করা হয়।
সফ্টওয়্যার নিরাপত্তা: 
  • সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের সফ্টওয়্যার নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটারকে ভাইরাস, ম্যালওয়ার এবং অন্যান্য অনাকাঙ্ক্ষিত সফ্টওয়্যার থেকে রক্ষা করা যায়।
কম্পিউটার রক্ষণাবেক্ষণে সফ্টওয়্যারের গুরুত্ব নিম্নরূপভাবে ব্যাখ্যা করা যায়:
কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি: 
  • সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টার সফটওয়্যার ব্যবহার করে হার্ডডিস্কের ফাইলগুলিকে এমনভাবে সাজানো যায় যাতে কম্পিউটার দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে।
কম্পিউটারের স্থায়িত্ব বৃদ্ধি: 
  • সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের স্থায়িত্ব বৃদ্ধি করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, ডেটাবেস সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটারের ডেটাকে সুরক্ষিত রাখা যায়, ফলে কম্পিউটারের স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়।
কম্পিউটারের নিরাপত্তা বৃদ্ধি: 
  • সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, ফায়ারওয়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটারকে অননুমোদিত অ্যাক্সেস থেকে রক্ষা করা যায়।
  • কম্পিউটার রক্ষণাবেক্ষণে সফ্টওয়্যারের গুরুত্ব বিবেচনা করে ব্যবহারকারীদের উচিত সঠিক সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা এবং সঠিকভাবে সফ্টওয়্যার পরিচালনা করা।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর সমস্যা

কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের সমস্যাগুলি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:
• ডিভাইস ফেইলর: কম্পিউটারের ডিভাইসগুলি, যেমন প্রসেসর, মেমরি, হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ, এবং ভিডিও কার্ড, সময়ের সাথে সাথে ব্যর্থ হতে পারে। এই ফেইলরগুলি প্রায়শই পরিধান এবং টিয়ার, তাপ পরিধান, বা বৈদ্যুতিক ঝাঁকুনি দ্বারা সৃষ্ট হয়।

হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ - কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর সমস্যা
সঠিকভাবে সংযোগ না করা: 
  • কম্পিউটারের ডিভাইসগুলি সঠিকভাবে সংযুক্ত না থাকলে তারা সঠিকভাবে কাজ করবে না। এই সংযোগগুলির মধ্যে রয়েছে কেবল সংযোগ, ফার্মওয়্যার সেটিংস, এবং পাওয়ার সাপ্লাই।
সফ্টওয়্যার সমস্যা: 
  • সফ্টওয়্যার সমস্যাগুলিও কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সমস্যার কারণ হতে পারে। এই সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার, বা অকার্যকর ড্রাইভার।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সমস্যাগুলির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • কম্পিউটার বুট না হওয়া বা ক্র্যাশ হওয়া।
  • সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনগুলি লোড না হওয়া বা অস্বাভাবিকভাবে আচরণ করা।
  • ডিসপ্লেতে ছবি দেখা না দেওয়া বা ছবি ঝাপসা হওয়া।
  • সাউন্ড না আসা বা অস্পষ্ট শব্দ আসা।
  • কম্পিউটার অতিরিক্ত শব্দ বা গরম হয়ে যাওয়া।
যদি আপনার কম্পিউটারে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তবে আপনার হার্ডওয়্যার সমস্যার সম্ভাবনা রয়েছে। সমস্যাটি নির্ণয় করতে এবং সমাধান করতে একজন যোগ্য কম্পিউটার প্রযুক্তির সাথে পরামর্শ করা উচিত।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সমস্যাগুলি এড়াতে, আপনার কম্পিউটারকে নিয়মিত পরিষ্কার এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি করার মধ্যে রয়েছে:
  • আপনার কম্পিউটারের ধুলো এবং ময়লা পরিষ্কার করা।
  • কম্পিউটারকে ঠান্ডা এবং শুষ্ক জায়গায় রাখুন।
  • আপনার কম্পিউটারের জন্য সর্বশেষ সফ্টওয়্যার আপডেটগুলি ইনস্টল করুন।
এছাড়াও, আপনার কম্পিউটারকে ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার থেকে রক্ষা করার জন্য একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর সমস্যা ও এর সমাধান

কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের সমস্যাগুলি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:
ডিভাইস ফেইলর: 
  • কম্পিউটারের ডিভাইসগুলি, যেমন প্রসেসর, মেমরি, হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ, এবং ভিডিও কার্ড, সময়ের সাথে সাথে ব্যর্থ হতে পারে। এই ফেইলরগুলি প্রায়শই পরিধান এবং টিয়ার, তাপ পরিধান, বা বৈদ্যুতিক ঝাঁকুনি দ্বারা সৃষ্ট হয়।
সঠিকভাবে সংযোগ না করা: 
  • কম্পিউটারের ডিভাইসগুলি সঠিকভাবে সংযুক্ত না থাকলে তারা সঠিকভাবে কাজ করবে না। এই সংযোগগুলির মধ্যে রয়েছে কেবল সংযোগ, ফার্মওয়্যার সেটিংস, এবং পাওয়ার সাপ্লাই।
সফ্টওয়্যার সমস্যা: 
  • সফ্টওয়্যার সমস্যাগুলিও কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সমস্যার কারণ হতে পারে। এই সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার, বা অকার্যকর ড্রাইভার।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সমস্যাগুলির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • কম্পিউটার বুট না হওয়া বা ক্র্যাশ হওয়া।
  • সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনগুলি লোড না হওয়া বা অস্বাভাবিকভাবে আচরণ করা।
  • ডিসপ্লেতে ছবি দেখা না দেওয়া বা ছবি ঝাপসা হওয়া।
  • সাউন্ড না আসা বা অস্পষ্ট শব্দ আসা।
  • কম্পিউটার অতিরিক্ত শব্দ বা গরম হয়ে যাওয়া।
যদি আপনার কম্পিউটারে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তবে আপনার হার্ডওয়্যার সমস্যার সম্ভাবনা রয়েছে। সমস্যাটি নির্ণয় করতে এবং সমাধান করতে একজন যোগ্য কম্পিউটার প্রযুক্তির সাথে পরামর্শ করা উচিত।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সমস্যাগুলি এড়াতে, আপনার কম্পিউটারকে নিয়মিত পরিষ্কার এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি করার মধ্যে রয়েছে:
  • কম্পিউটারের ধুলো এবং ময়লা পরিষ্কার করা।
  • কম্পিউটারকে ঠান্ডা এবং শুষ্ক জায়গায় রাখুন।
  • আপনার কম্পিউটারের জন্য সর্বশেষ সফ্টওয়্যার আপডেটগুলি ইনস্টল করুন।
এছাড়াও, আপনার কম্পিউটারকে ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার থেকে রক্ষা করার জন্য একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সমস্যার কিছু সাধারণ সমাধান:
  • কম্পিউটার পুনরায় বুট করা। এটি অনেক ছোট সমস্যার সমাধান করতে পারে।
  • পাওয়ার সাপ্লাই পরীক্ষা করা। যদি পাওয়ার সাপ্লাই ঠিকমত কাজ না করে তবে এটি কম্পিউটারের অন্যান্য ডিভাইসগুলিকে ক্ষতি করতে পারে। 
  • ডিভাইসগুলিকে সঠিকভাবে সংযুক্ত করা। কেবলগুলি এবং অন্যান্য সংযোগগুলি সঠিকভাবে সংযুক্ত হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করুন।
  • সফ্টওয়্যার আপডেট করা। সর্বশেষ সফ্টওয়্যার আপডেটগুলি প্রায়শই সমস্যাগুলি সমাধান করতে পারে।
  • ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার স্ক্যান করা। ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার একটি কম্পিউটারের ডিভাইসগুলিকে ক্ষতি করতে পারে।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক আজ কম্পিউটার ধীরগতির সমস্যার সমাধান বা কম্পিউটারের সমস্যা ও সমাধান বা Computer or laptop trapshooting নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোন টপিক নিয়ে হাজির হবো। এরকম ধরনের আরো ভালো, ভালো কনটেন্ট পেতে আমাদের এই সাইটটি  ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url