ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম,সময়,ফজিলত জেনে নিন

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই অনলাইনে ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে নিচের লেখাটি পড়ে ফেলি।

ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন।
ইশরাক নামাজ হল সুন্নত নামাজ, যা সূর্যোদয়ের পর পড়া হয়। এটি চাশতের নামাজের অংশ এবং খুবই ফজিলতপূর্ণ। ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম নিম্নরূপ:

ইশরাক নামাজের সময়

সূর্যোদয়ের পর প্রায় ১৫-২০ মিনিট পর থেকে (অর্থাৎ সূর্য পুরোপুরি উঠে যাওয়ার পর) থেকে দুপুরের আগ পর্যন্ত ইশরাক নামাজ পড়া যায়। তবে উত্তম সময় হলো সূর্যোদয়ের পর ২০-৩০ মিনিট পর।
ইশরাক নামাজের রাকাত সংখ্যা
  • ইশরাক নামাজ ২ রাকাত, তবে কেউ চাইলে ৪ রাকাতও পড়তে পারেন (২ রাকাত করে দু’বার)।
ইশরাক নামাজের নিয়ত
নিয়ত করতে হবে:
"নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক‘আতাই সালাতিল ইশরাকি"
(আরবি: نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى رَكْعَتَيْ صَلَاةِ الْإِشْرَاقِ)
ইশরাক নামাজের পদ্ধতি
১. ওজু করে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়ান।
২. সুরা ফাতিহা ও অন্য কোনো ছোট সুরা (যেমন: সুরা ইখলাস, কাওসার ইত্যাদি) পড়ে ২ রাকাত নামাজ আদায় করুন (সাধারণ সুন্নত নামাজের মতো)।
৩. নামাজ শেষে দোয়া ও জিকির করতে পারেন।

ইশরাক নামাজের ফজিলত

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা ইশরাক নামাজের ফজিলত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির ইশরাক নামাজের ফজিলত নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন।
হাদিসে এসেছে,
"যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করে এবং সূর্য উঠা পর্যন্ত আল্লাহর জিকিরে বসে থাকে, এরপর দুই রাকাত নামাজ (ইশরাক) পড়ে, তার জন্য একটি পূর্ণ হজ ও ওমরাহর সওয়াব লেখা হয়।" (তিরমিজি, হাদিস নং ۵۸۶)
অন্য হাদিসে আছে,
"চাশতের নামাজ (ইশরাক) পড়লে গুনাহ মাফ হয়, এমনকি সমুদ্রের ফেনার পরিমাণ গুনাহ হলেও।" (তিরমিজি)
  • ইশরাক নামাজ পড়ার আগে কোনো নফল নামাজ না পড়লেও চলবে, তবে ফজরের সুন্নত ও ফরজ নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা উত্তম।
  • ইশরাক নামাজ পড়ার পর দোয়া ও তাসবিহ পড়া ভালো।
  • ইশরাক নামাজের মাধ্যমে সকাল শুরু করলে আল্লাহর বিশেষ রহমত ও বরকত লাভ করা যায়। তাই নিয়মিত এটি আদায় করার চেষ্টা করুন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে এই ফজিলতপূর্ণ নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমীন!

ফজরের কাজা নামাজ পড়ার নিয়ম ও সময়

ফজরের নামাজ (ফজর) ইসলামের পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের মধ্যে প্রথম নামাজ, যা সুবহে সাদিক থেকে সূর্যোদয়ের আগ পর্যন্ত পড়া হয়। যদি কেউ সময়মতো ফজরের নামাজ না পড়ে, তাহলে তা কাজা (কাযা) হিসেবে পড়তে হবে।

ফজরের কাজা নামাজের সময়

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা ফজরের কাজা নামাজের সময় বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির ফজরের কাজা নামাজের সময় নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন।
ফজরের কাজা নামাজ পড়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় নেই, তবে যত দ্রুত সম্ভব পড়ে নেওয়া উত্তম। তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
সূর্যোদয়ের পর থেকে যোহরের আগ পর্যন্ত:
  • সূর্য পুরোপুরি উঠে যাওয়ার (প্রায় ১৫-২০ মিনিট পর) থেকে যোহরের আগ পর্যন্ত যেকোনো সময় পড়া যায়।
  • সূর্যোদয়ের ঠিক পরপরই (যখন সূর্য কাঁটার মতো দেখা যায়) তখন নামাজ পড়া নিষেধ (তাহরিমা সময়)।
দেরি না করা উত্তম:
কাজা নামাজ দেরি না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আদায় করা উচিত।
রাসুল (ﷺ) বলেছেন,
"যে নামাজ ভুলে যায় বা ঘুমের কারণে ছুটে যায়, তার কাফফারা হলো যখনই স্মরণ হয় তখনই তা আদায় করে নেওয়া।" (বুখারি, মুসলিম)

ফজরের কাজা নামাজ পড়ার নিয়ম

ফজরের কাজা নামাজ ২ রাকাত সুন্নত + ২ রাকাত ফরজ হিসেবে পড়তে হবে।
১. নিয়ত (ইচ্ছা)
ফরজের নিয়ত:
"নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক‘আতাই সালাতিল ফজরি ফারদাল্লাহি তা‘আলা মুখতাসারান ‘আলাইহি আহমাদু ওয়া আসতাকবিলুহু মুস্তাকবিলাল কা‘বাতি শারিফাতি লিল্লাহি তা‘আলা"
(আমি আল্লাহর জন্য ফজরের ফরজ নামাজের ২ রাকাত নামাজ আদায় করছি, কিবলামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে...)
২. নামাজের পদ্ধতি
  • সুন্নত ২ রাকাত: সাধারণ সুন্নতের মতো পড়বেন (সুরা ফাতিহা + অন্য সুরা মিলিয়ে)।
  • ফরজ ২ রাকাত: জোরে কিরাত পড়বেন (পুরুষের জন্য, মহিলারা নীরবে পড়বেন)।
৩. কাজা নামাজের বিশেষ দোয়া (মাসনুন দোয়া)
নামাজ শেষে ইস্তিগফার (অনুতাপ) ও এই দোয়া পড়া ভালো:
"আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু লা ইলাহা ইল্লা আনতা, ওয়াহদাকা লা শারিকা লাক, আল-মানানু, ইয়া বাদিয়াস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি, ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম!"
(হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করি, সমস্ত প্রশংসা তোমারই, তুমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তুমি একক, তোমার কোনো শরিক নেই, তুমি দাতা, হে আসমান-জমিনের স্রষ্টা, হে মহিমাময় ও সম্মানিত, হে চিরঞ্জীব, হে বিশ্বজগতের ধারক!)
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর :  ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম
১. ফজরের কাজা নামাজ কি কাযা আদায়ের পর সুন্নত পড়তে হবে?
  • হ্যাঁ, ফজরের সুন্নত ফজরের ফরজের আগে পড়তে হয়। কাজা পড়ার সময়ও সুন্নত প্রথমে, তারপর ফরজ পড়বেন।
২. ফজরের কাজা নামাজ কতদিন পরেও পড়া যায়?
  • হ্যাঁ, যে কোনো সময় পড়া যায়, তবে দ্রুত পড়া ওয়াজিব। বছরের পরেও কাজা নামাজ আদায় করা যায়, তবে গুনাহ হবে এবং তওবা করা জরুরি।
৩. যদি কেউ ফজরের নামাজের সুন্নত ভুলে যায়?
  • সুন্নত ভুলে গেলে ফরজের পর পড়ে নিতে পারেন।
ফজরের কাজা নামাজের ফজিলত
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি ঘুম বা ভুলের কারণে নামাজ ছুটে যায়, সে যখনই স্মরণ করবে তখনই তা পড়ে নেবে। এটাই তার জন্য কাফফারা (প্রায়শ্চিত্ত)।" (বুখারি, মুসলিম)
💡 সতর্কতা:
ইচ্ছাকৃত নামাজ ছেড়ে দেওয়া মহাপাপ। কাজা নামাজ পড়লেও ইচ্ছাকৃত ত্যাগের গুনাহ মাফের জন্য তওবা করতে হবে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সময়মতো নামাজ আদায়ের তাওফিক দান করুন এবং কাজা নামাজগুলো শীঘ্রই আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমীন!

বিতর নামাজ পড়ার নিয়ম

বিতর নামাজ হল রাতের শেষ নামাজ, যা ইশার পর থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত পড়া যায়। এটি ওয়াজিব (হানাফি মাযহাব অনুযায়ী) বা সুন্নতে মুয়াক্কাদা (অন্যান্য মাযহাবে)।
বিতর নামাজের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ
১. বিতর নামাজের সময়
  • ইশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদিক (ফজরের আগ পর্যন্ত)।
  • সেরা সময়: রাতের শেষ তৃতীয়াংশে (তাহাজ্জুদ পড়ার সময়)।
  • মাকরুহ সময়: ফজরের সময় শুরু হওয়ার পর (সুবহে সাদিকের পর)।
২. বিতর নামাজের রাকাত সংখ্যা
  • ন্যূনতম ১ রাকাত, তবে সাধারণত ৩ রাকাত পড়া হয়।
  • ৫, ৭, ৯ বা ১১ রাকাতও পড়া যায় (বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত)।
৩. বিতর নামাজের নিয়ত
নিয়ত করতে হবে:
  • "নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা সালাতাল বিতরি থালাথা রাক‘আতিন মুস্তাকবিলাল কা‘বাতি শারিফাতি লিল্লাহি তা‘আলা"
(আমি আল্লাহর জন্য বিতরের ৩ রাকাত নামাজ আদায় করছি, কিবলামুখী হয়ে...)
বিতর নামাজ পড়ার পদ্ধতি (৩ রাকাত)
১. প্রথম ২ রাকাত (সাধারণ নামাজের মতো)
  • সুরা ফাতিহা + অন্য সুরা পড়ে রুকু-সিজদা করুন।
  • দ্বিতীয় রাকাতে তাশাহহুদ পড়ে সালাম ফেরানোর আগেই দাঁড়িয়ে যান (সালাম না ফেরিয়ে)।
২. তৃতীয় রাকাত (বিতরের বিশেষ নিয়ম)
সুরা ফাতিহা + অন্য সুরা পড়ুন (অথবা শুধু ফাতিহা পড়ুন)।
রুকুতে যাওয়ার আগে দু'হাত উঠিয়ে দোয়া কুনুত পড়ুন:
"اللَّهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ، وَعَافِنِي فِيمَنْ عَافَيْتَ، وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ، وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ، وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ، فَإِنَّكَ تَقْضِي وَلَا يُقْضَى عَلَيْكَ، وَإِنَّهُ لَا يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ، وَلَا يَعِزُّ مَنْ عَادَيْتَ، تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ"
(অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি যাদের হিদায়াত দান করেছ, আমাকেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করো। তুমি যাদের নিরাপত্তা দিয়েছ, আমাকেও তাদের মধ্যে শামিল করো। তুমি যাদের অভিভাবক হয়েছ, আমাকেও তাদের দলে রাখো। তুমি আমাকে যা দান করেছ, তাতে বরকত দাও। তুমি যে অশুভ ফয়সালা করেছ, তা থেকে আমাকে রক্ষা করো। নিশ্চয়ই তুমিই ফয়সালা করো, তোমার বিরুদ্ধে ফয়সালা করা যায় না। তুমি যাকে সাহায্য করো, সে কখনও অপদস্ত হয় না। তুমি যার শত্রুতা করো, সে কখনও সম্মানিত হয় না। হে আমাদের রব! তুমি বরকতময় ও মহান।)
এরপর রুকু-সিজদা করে তাশাহহুদ + দরুদ + দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম ফেরান।

বিতর নামাজের বিকল্প পদ্ধতি (১ রাকাত)

আসুন এখন আর দেরি না করে আমরা বিতর নামাজের বিকল্প পদ্ধতি (১ রাকাত) বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। জমজম আইটির বিতর নামাজের বিকল্প পদ্ধতি (১ রাকাত) নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লেখা গুলো পুরোপুরি পড়ে নিন।
যারা ৩ রাকাত পড়তে অসুবিধা বোধ করেন, তারা ১ রাকাত বিতর পড়তে পারেন:
  • সুরা ফাতিহা + অন্য সুরা পড়ুন।
  • রুকু-সিজদা করুন।
  • দোয়া কুনুত পড়ুন (রুকুর আগে)।
  • সালাম ফেরান।

বিতর নামাজের ফজিলত

১. রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
"বিতর নামাজ সত্যিকার মুমিনের জন্য অবশ্য পালনীয়। যে তা পড়তে চায়, সে যেন ৩ রাকাত পড়ে।" (ইবনে মাজাহ)
২. অন্য হাদিসে আছে:
"আল্লাহ তাআলা তোমাদের জন্য একটি নামাজ অত্যাবশ্যক করে দিয়েছেন, যা তাঁর কাছে অতি প্রিয়— তা হলো বিতর নামাজ।" (আবু দাউদ)
৩. বিতর নামাজ গুনাহ মাফের কারণ এবং আল্লাহর বিশেষ রহমত লাভের মাধ্যম।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
১. বিতর নামাজ কি জামাতে পড়া যায়?
সাধারণত একাই পড়া হয়, তবে রমজানে ইমাম সাহেব তারাৱিহের পর বিতর জামাতে পড়ান।
২. দোয়া কুনুত ভুলে গেলে কি করব?
যদি সিজদায় চলে যান, তাহলে সিজদায়ে সাহু দিয়ে সংশোধন করুন।
৩. বিতর নামাজের আগে কি সুন্নত আছে?
হ্যাঁ, ২ রাকাত শাফা (সুন্নত) পড়তে পারেন, তবে বিতরই মূল নামাজ।
সতর্কতা
বিতর নামাজ ইশার পর একবারই পড়তে হয়, বারবার পড়া যায় না।
ঘুমের কারণে বিতর ছুটে গেলে দিনের বেলা কাজা পড়ে নিন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে বিতর নামাজ নিয়মিত পড়ার তাওফিক দান করুন। আমীন!

আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরো প্রশ্ন উত্তরসহ জেনে নিন

খাসি আর পাঁঠার মাংসে পার্থক্য কী? সবাই খাসি কেন কুরবানি দেন? অন্যদিকে ষাঁড় কেন বেশি কুরবানি হয়?
গাধার মাংস খাওয়া হারাম কেন?
কুরবানীর মাংস বন্টনের বিষয়টি জানতে চাই ?
কুরবানী কার জন্য ওয়াজিব?
কয় প্রকারের প্রাণী দ্বারা কুরবানী করা বৈধ, তাদের চিহ্ন কী?
মৃত ব্যক্তির নামে কুরবানী করা যাবে কি?
ধার নেয়া টাকা দিয়ে কুরবানী করা কি?
বাথরুমে একা পোশাক ছাড়া গোসল করা যাবে কি, ইসলাম এ সম্পর্কে কি বলে?
ইসলামে নিজের খালাতো বোনের মেয়েকে কি বিয়ে করা যাবে?
ঘোড়া কুরবানী দেওয়া যায় না কেন?
সাত ভাগ না করে সমান চার ভাগে কুরবানি করা যাবে কি?
কুরবানি ওয়াজিব হওয়ার জন্য কত টাকার মালিক হতে হবে?
একই পশুতে আকিকা ও কুরবানি করা যাবে কি?
কারোর নামে আকিকাহ দেওয়া না হলে তার নামে কুরবানী হবে কি?
ভাড়া বাসায় থাকেন,তবে চার লাখ টাকা নগদ আছে।কুরবানি ওয়াজিব হবে?
কাদের জন্য কোরবানি ফরজ?

উপসংহার

আজ ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে  ভালো কোনো বিষয় নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের ইশরাক নামাজ পড়ার নিয়ম বিষয়ে আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান । আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url